জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধী টিকা ক্যাম্পেইন-২০২৪, মৌলভীবাজারে পাবে ১ লাখ ৩ হাজার কিশোরী টিকা

October 23, 2024,

স্টাফ রিপোর্টার : সারা দেশের সাথে মৌলভীবাজারে শুরু হবে জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধী ‘এইচপিভি’ টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৪। এ উপলক্ষে বুধবার ২৩ অক্টোবর বিকেলে মৌলভীবাজার ইপিআই ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মামুনুর রহমান।

১০ থেকে ১৪ বছরের কিশোরী মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধী ‘এইচপিভি’ নামক ভাইরাসকে “সারভারিক্স” নামক টিকা ভবিষ্যতে সুরক্ষা দেবে এমনটা তথ্য দেন। তিনি বলেন, জেলায় ১ লাখ ৩ হাজার ৪৯০ জন কিশোরীকে টিকা দানে লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে। অনলাইনে এখন পর্যন্ত আবেদন করেছেন ২৬৯৯২ জন।

এ সময় মেয়েদের জরায়ুমুখে কিভাবে কোন কারণে ভাইরাস বাসা বাধে এমনটা স্কিনে দেখানো হয়। ওই বয়সী মেয়েদের একটি টিকা দিলে ৯৫ শতাংশ সুরক্ষা দেবে।

সিভিল সার্জন জানান, এদেশে প্রতি ১ লাখ নারীতে ১১ জন নারী জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। এই রোগে প্রতিবছর দেশে ৪ হাজার ৯শ ৭১ জন নারী মারা যান। কাজেই এখনই আমাদের সচেতন হতে হবে। তিনি বলেন, বেলজিয়ামের তৈরি জিএসকে কোম্পানির ‘সারভারিক্স’ টিকা দিলে সহজে সুরক্ষা দেবে।  তাই একটি ওয়েবসাইটে গিয়ে নিবন্ধন করে বৃহস্পতিবার ২৪ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট টিকাদান কেন্দ্রে টিকা দিতে পারবে মেয়েরা।  এসময় উপস্থিত ছিলেন,  ওয়ারল্ড হেলথ অরগানাইজেশান এর মেডিকেল অফিসার ডাঃ মুত্তাকিম, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ রবিউস সানী। এপিআই কার্যক্রমের এসিস্ট্যান্ট সুপারিন্টেন্ডেন্ট মোঃ শাহ আলম।

সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য দেন মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের আহবায়ক বকসি ইকবাল আহমদ, সিনিয়র সাংবাদিক ও বাসস প্রতিনিধি ডাঃ ছাদিক আহমদ, বাংলাভিশন প্রতিনিধি ও জনকন্ঠ সৈয়দ হুমায়েদ আলী শাহীন, এনটিভির স্টাফ করেসপনডেন্ট ও ইনকিলাব প্রতিনিধি এস এম উমেদ আলী, সংগ্রাম প্রতিনিধি আজাদুর রহমান আজাদ, ইত্তেফাক প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মুহিব, মাছরাঙ্গা টিভি প্রতিনিধি ফেরদৌস আহমেদ, প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব শেখ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, রুপালী বাংলাদেশ প্রতিনিধি মোঃ শাহজাহান মিয়া, এশিয়ান টিভি প্রতিনিধি মাহবুবুর রহমান রাহেল, যায়যায়দিনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ, দিনকাল প্রতিনিধি সৈয়দ মমশাদ আহমদ প্রমুখ।

জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী এইচপিভি টিকা সংক্রান্ত তথ্য :

ভূমিকা :

বৈশ্বিকভাবে সাধারণত নারীরা যেসকল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তার মধ্যে জরায়ুমুখ ক্যান্সার (সার্ভিক্যাল ক্যান্সার) চতুর্থ সর্বোচ্চ। বাংলাদেশী নারীদের ক্ষেত্রে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২০ সালের তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী (GLOBOCAN, 2020) প্রতিবছর বিশ্বে ছয় লক্ষাধিক নারী জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন, যার মধ্যে প্রায় তিন লক্ষ মৃত্যুবরণ করেন। এর প্রায় ৯০% মৃত্যুই বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল বা স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে ঘটে থাকে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্তের হার বেড়েই চলেছে। জরায়ুমুখক্যান্সারের  চিকিৎসাও অত্যন্ত ব্যয় বহুল। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে এই ক্যান্সারে সবচেয়ে বেশি নারী প্রাণ হারান। বাংলাদেশে প্রতি এক লক্ষ নারীদের মধ্যে ১১ জন জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং প্রতি বছর প্রায় ৪,৯৭১ জন নারী মৃত্যুবরণ করেন। (ICO-HPV Information Centre) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী নিয়মিত পরীক্ষা (স্ক্রিনিং) এর পাশাপাশি এইচপিভি টিকাদানের মাধ্যমে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং এই ক্যান্সারজনিত মৃত্যু হ্রাস করা সম্ভব। ধারণা করা হচ্ছে, জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়িত না হলে ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী প্রায় সাত লক্ষ নারী জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন যাদের প্রায় চার লক্ষ মৃত্যুবরণ করবেন এবং এর সিংহভাগই ঘটবে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে।

এইচপিভি কী এবং কীভাবে ছড়ায়?

হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) একটি

যৌনবাহিত ভাইরাস। এটি জননাঙ্গে আঁচিল (ওয়ার্টস) ও জরায়ুমুখ ক্যান্সার সৃষ্টি করে থাকে। শতকরা ৯৯ ভাগ জরায়ুমুখ ক্যান্সার এইচপিভি ভাইরাস দ্বারা হয়। অনিরাপদ শারীরিক মিলনের মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়িয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এইচপিভি ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ সঙ্গে সঙ্গে বোঝা যায় না। সাধারণত এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়া থেকে জরায়মুখ ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ পেতে ১৫-২০ বছর সময় লাগে। আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত এবং দেহরসে এই ভাইরাস পাওয়া যায়।

জরায়ুমুখ ক্যান্সারের লক্ষণ কী কী?

অতিরিক্ত সাদা স্রাব দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব অতিরিক্ত অথবা অনিয়মিত রক্তস্রাব শারীরিক মিলনের পর রক্তপাত মাসিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় রক্তপাত এবং কোমর/তলপেট/উরুত ব্যথা।

কারা জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ?

বাল্যবিবাহ

ঘন ঘন সন্তান প্রসব

একাধিক যৌনসঙ্গী

ধূমপায়ী

স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন জনগোষ্ঠী (যেমন- এইডস রোগী)

যে সকল নারী প্রজনন স্বাস্থ্য এবং পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে সচেতন নন এবং সমস্যার প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসকের অথবা স্বাস্থ্য কর্মীর পরামর্শ নেন না তাদের এই ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

জরায়ুমুখ ক্যান্সার সংক্রমণ কীভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

জরায়মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য এইচপিভি টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত, নিরাপদ ও কার্যকর। এই টিকা জরায়মুখ ক্যান্সার রোগের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের ০১ ডোজ এইচপিভি টিকা প্রদান করার মাধ্যমে এই রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

কাদেরকে এইচপিভি টিকা দেয়া হবে?

৫ম থেকে ৯ম শ্রেণি বা তার সমমানে অধ্যয়নরত সকল ছাত্রী এবং ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরী (যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত নয়) তাদের এক ডোজ এইচপিভি টিকা দেয়া হবে। বাংলাদেশে এইচপিভি টিকা কার্যক্রম আগামী অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরুহবে। ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণি বা তার সমমানের ছাত্রীদের নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এইচপিভি টিকা দেয়া হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রীদের এইচপিভি টিকা দেয়ার সুবিধার্থে শিক্ষক বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে স্থান ও সময় নির্ধারণ

করা হবে।

শুধু কিশোরীদের কেন এইচপিভি টিকা দেয়া হবে?

০১ ডোজ এইচপিভি টিকা কিশোরী অবস্থায় নিলে তা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। এই টিকা ভবিষ্যতে বৈবাহিক জীবনে পদার্পণ করার আগেই শরীরে এইচপিভি ভাইরাসের বিরুদ্দে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে থাকে। সেজন্যই ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণি বা তার সমমানে অধ্যয়নরত এবং ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরী (যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত নয়) তাদের এই টিকা দেয়া হবে।

 ইসলাম ধর্ম পবিত্র কুরআনহাদিসের আলোকে টিকা দেয়ার গুরুত্ব :

ইসলামি শরীয়তের হুকুম হলো- আল্লাহ রোগ দিযয়েছেন আল্লাহই ভালো করবেন। এ আকিদা-বিশ্বাস পোষণ করে কেউ যদি পথ্য বা ঔষধ গ্রহণ করে তবে এটাই আল্লাহর রাসূলের সুন্নাত। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-, “প্রত্যেকে রোগের শেফা রয়েছে”। মানুষ হয় তো গবেষণা করে সে রোগের ঔষধ বের করতে পারে অথবা পারেনা। মহান আল্লাহ তা’য়ালাই রোগে আক্রান্ করেন এবং তিনিই দয়া করে ঔষধের মাধ্যমে সকল প্রকার রোগ হতে আরোগ্য দান করেন। যেমন পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’য়ালা বলেন-, “যখন আমি অসুস্থ হই, তিনিই (আল্লাহ) আমাকে আরোগ্য দান করেন।” (সূরা আশ-শুরা-৮০)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-, “তোমরা চিকিৎসা গ্রহণ কর, কেননা আল্লাহ তা’য়ালা যত রোগ দিয়েছেন তার সবগুলোর জন্য আরোগ্যের ব্যবস্থা করেছেন, তবে মৃত্যু ও বার্ধক্য ব্যতীত।” (আহমাদ ও ইবনে হিব্বান)

অন্য হাদিসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-, “কেউ যদি সকাল বেলা ০৭টি আজওয়া খেজুর খায় তাহলে তাকে কোন রোগ স্পর্শ করবে না।” রোগ হওয়ার আগ থেকেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এটি পবিত্র হাদিস থেকেই প্রমানিত।

বর্তমান সময়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে এইচপিভি টিকা আবিষ্কার করেছেন যা কিশোরীদের স্বাস্থ্যসেবায় এক নতুন দিগন্ত হিসেবে কাজ করবে। সুতরাং টিকা কিংবা ভ্যাকসিন মানুষের জন্য সতর্কতামূলক প্রতিরোধ ব্যবস্থা। এটি গ্রহণ করা তাওয়াক্কুল বিরোধী কাজ নয় বরং এটা হাদিস অনুমোদিত ইসলামের বড় একটি শিক্ষা।

এইচপিভি টিকা পেতে রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে

টিকা পেতে আগ্রহী সবাইকে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। www.vaxepi.gov.bd এই ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে টিকা গ্রহণ করা যাবে।

আপনি এবং অন্যরা কীভাবে এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রমে সাহায্য করতে পারেন

শুক্রবার মসজিদে জুম্মার নামাজের খুতবায়/ধর্মীয় সভায় এইচপিভি টিকা সম্পর্কে আলোচনায় যোগাযোগের মূল বার্তাগুলো পৌঁছে দিতে পারেন।

প্রতিদিন নামাজ শেষে, জুমার নামাজের সময় ও টিকাদান কার্যক্রমের দিন প্রতি ওয়াক্তের নামাজের শেষে মুসুল্লিদের এইচপিভি টিকার ব্যাপারে সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে নিজের এবং প্রতিবেশী কিশোরীদের মধ্যে এইচপিভি টিকা গ্রহণের জন্য অনুপ্রাণিত করতে পারেন।

মসজিদের মাইক ব্যবহার করে টিকাদানের তারিখ ও কেন্দ্রের অবস্থান জনগণকে জানাতে সহায়তা করতে পারেন

আপনার এলাকায় আয়োজিত বিভিন্ন সভায় অংশ নিয়ে এইচপিভি টিকা সম্পর্কে আলোচনা করে যোগাযোগের মূল বার্তাগুলো পৌঁছাতে পারেন।

নিজের এবং প্রতিবেশীদের মধ্যে এইচপিভি টিকা পাওয়ার যোগ্য ছাত্রী/কিশোরীদের অভিভাবকদেরকে টিকা নিতে পরামর্শ দিতে পারেন।

নিজ এলাকায় বাদ পড়া কিশোরীদের টিকাদান কেন্দ্রে আনতে সহায়তা করতে পারেন।

এইচপিভি টিকার জন্য যোগাযোগের মূল বার্তা :

জরায়মুখ ক্যান্সার (সার্ভিক্যাল ক্যান্সার) ভাইরাস জনিত একটি প্রাণঘাতী প্রতিরোধযোগ্য সংক্রামক রোগ।

কিশোরী বয়সে এইচপিভি (হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস) টিকা নিলে নারীদের জরায়মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।

এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রমে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা তার সমমানের ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রী এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত নয় এমন ১০ থেকে ১৪ বছর বয়ূসী কিশোরীদের এক ডোজ এইচপিভি টিকা দেওয়া হবে

এইচপিভি টিকা নেয়ার জন্য নির্দিষ্ট তারিখে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অথবা স্থায়ী/অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে আসতে হবে

টিকা দেয়ার পর যে কোন সমস্যা/অসুবিধা হলে সাথে সাথে স্বাস্থ্যকর্মীকে খবর দিন। প্রয়োজনে ছাত্রী/কিশোরীকে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

এইচপিভি টিকা নেওয়া শেষ হলে টিকা কার্ডটি যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করুন। ভবিষ্যতে বিদেশযাত্রা সহ বিভিন্ন নাগরিক সেবা এবং টিকা পাওয়ার প্রমাণস্বরূপ টিকা কার্ডটি প্রয়োজন হতে পারে।

জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ১০১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের জন্যে এইচপিভি (হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস) টিকা নিশ্চিত করতে আমরা একসাথে কাজ করবো, এই হোক আমাদের আজকের অঙ্গীকার।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com