“ঈদ ঈদগাহ্ আদিকথা : আমাদের ঈদগাহের প্রসঙ্গঁ কথা”

June 10, 2020,

মুজিবুর রহমান মুজিব: মহা পবিত্র ইসলাম একটি পূনাঙ্গঁ জীবন বিধান। মানবজাতির আদি পিতা ও নবী আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুরু করে আখেরী নবী, রাসূলে খোদা, হাবিবে আল্লাহ মোহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (স: আ:) এর নিকট আসমানী কিতাব পবিত্র আল কোরআন নাজিল এবং ওহী বন্ধের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম পূর্ণতা লাভ করে। পবিত্র আল কোরআনই ইসলামী আইনের প্রথম ও প্রধান উৎস। ইসলামী আইনের দ্বিতীয় উৎস হাদীসে রসূলুল্লাহ (সঃ) মহামানব মহানবী মোহাম্মদ (সঃ)’র তেষট্টি বৎসরের দুনিয়াবি জীবন দুই ভাগে বিভক্ত-মক্কী ও মদনী।
ইসলাম প্রচারের প্রয়োজনে মহামানব মোহাম্মদ মোস্তফা মহান আল্লাহর ইচ্ছায় জন্ম ও পিতৃভূমি মক্কা মোয়াজ্জেমা ও কাবা শরীফ পিছনে ফেলে মদীনায় হিজরত করেন। প্রাচীন নগরী ইয়াছরিব মদিনাতুননবী-সোনার মদিনা হিসাবে খ্যাত ও পরিচিত হতে থাকে। মহানবী (সঃ)’র মক্কা থেকে মদীনা শরীফে হিজরতের পর থেকে হিজরি সনের গননা শুরু হয়। মক্কা-মদীনা উৎসব প্রিয় জাতি। প্রাক ইসলামিক এ্যরাবিয়ায় বিভিন্ন উৎসব পালিত হত। মদীনার ইহুদী জনগোষ্টি নওরোজ ও মেহেরজান উৎসব পালন করতেন।
মদীনার জন সাধারন ধর্ম গোত্র বয়স-পেশা নির্বিশেষে নওরোজ ও মেহেরজান উৎসব পালন করতেন, এমন কি মদীনার নও মুসলিমগণ পর্য্যন্ত। স্থানীয় কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল, জেলা জামে মসজিদ এর খতিব ইসলামি চিন্তাবিদ ও প্রবীন শিক্ষাবিদ আলহাজ্ব হযরত মৌলানা শামসুল ইসলাম মুফতি মহোদয় এর ভাষ্য ও তথ্য মতে মহানবী স্বয়ং হিজরি দ্বিতীয় সনে মদীনার মুসলমানদের জন্য ঈদ উৎসব এর শুভ সূচনা করতঃ নও মুসলিমগণকে ইহুদীদের উৎসবাদিতে যোগদানে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। হযরত মোহাম্মদ ইসলামী বিধান মোতাবেক মদীনার মুসলমানগণকে ঈদুল আয্হা এবং ঈদুল ফিতর, দুইটি ঈদ উৎসবের উপহার প্রদান করেন।
মুসলমানগণ এক মাস পবিত্র মাহে রমজানের রোজ শেষে শাওয়ালের চাঁদ দেখা দিলে পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং তদ্পরবর্তী প্রায় আড়াই মাস শেষে জিলহজ্জ মাাসের দশ তারিখ ঈদুল আজহা উদ্যাপন শুরু করেন। দুই ঈদে দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজে প্রথম ভাগে মহিলা স¤প্রদায়ও অংশগ্রহণ করতেন। আসমানী কিতাব পবিত্র আল কোরআনের সূরা মাঈদ এর একশথ চৌদ্দ নম্বর আয়াতে ঈদ শব্দের বর্ণনা পাওয়া যায়। বিশিষ্ট ছাহাবি হযরত আনাস এর মতে আবু দাউদে ঈদের বর্ণনা আছে। ঈদ একটি আরবি শব্দ অর্থ আনন্দ। ঈদুল ফিতর হল রমজানের ঈদ-ফিতর মানে রোজ ভাঙ্গাঁর ঈদ। এক মাস মাহে রমজানের রোজ শেষে শাওয়ালের চাঁদ দেখা দিলে মুসলিম জাহানে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। কবি মহানন্দে লিখেন-গায়ক তৃপ্তির সাথে গেয়ে যান-“ওমর রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ”। ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে নতূন কিংবা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জামা পরিধান করে ঈদগাহে চলে যান ঈদের নাামাজ জামাতে আদায় করার জন্য। ঈদুল আজহা কোরবানীর ঈদ নামে, বিশ্ব মুসলিম এর নিকট পরিচিত। আজহা-অর্থ জবাই করা। ঈদুল আজহায় জামাতে দু’রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় শেষে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পন্ড কোরবানী দেয়া হয়। এই কোরবানী ঈদুল আজহা এবং পবিত্র হজব্রতের সঙ্গেঁ কতেক ইসলামি আকিদা, ঐতিহ্য ও স্মৃতি বিজড়িত। বকরি জবাই করা হয় বলে কোরবানীর ঈদ বকরা ঈদ নামেও অভিহিত। কোরবানীর ঈদে বিশ্ব মুসলিম এর মহা মিলন মেলা বসে
মক্কা- মদীনায়। এবাদত, বন্দেগী, মাজার জিয়ারত হয়। ঈদের নামাজ আদায় এর স্থানই ঈদগাহ্। দ্বিতীয় হিজরিতে মহামানব মহানবী মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) কর্তৃক আনুষ্ঠানিক ভাবে দুই ঈদ উৎসব পালন ও ঈদের জামাত আদায় এর পর থেকে বিশ্ব মুসলিম স¤প্রদায় অদ্যাবধি মহা সমারোহে জাক জমকের সাথে এই দুই উৎসব পালন করেন।
জাতীয় পর্য্যায় থেকে মফস্বল পর্য্যন্ত দুই ঈদের জামাত আদায় এর স্থান ঈদগাহ্ মসজিদের মত মেরাব ও মিম্বর আছে। চারিদিকে সীমানা প্রাচীর সুদৃশ্য মনলোভা গেইট ঈদগাহ্রে ভাবগাম্ভীর্য্য বাড়িয়ে দেয়। মক্কা-মদীনা ছাড়াও ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশে আকর্ষনীয় ও বৃহদাকৃতির ঈদগাহ্ ময়দান আছে। মহান আল্লাহর অপার মেহের বানীতে পবিত্র হজব্রত পালন এবং মক্কা মদীনায় নামাজ আদায়ের সুযোগ হয়েছে। ভারতের আজমীর শরীফে খাজা হযরত মঈনুদ্দীন চিশ্তি (রঃ)’র মাজারকে কেন্দ্র করে নামাজ, এবাদত বন্দেগী হয়। সাদা মার্বেল পাথরের জোড়া মসজিদটির স্থাপনা দৃষ্টি নন্দন। দিল্লীর শাহী মসজিদ সংলগ্ন শাহী ঈদগাহ্টিও বিশাল আকৃতির যদিও তা মধ্য যুগে মুঘল সম্রাট শাহ জাহান কর্তৃক নির্মিত। মহান মালিকের অপার মেহের বানীতে এই মসজিদ ও ঈদগাহ্ দেখেছি-নামাজ আদায় করেছি। পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তান কোন কালেই দেখার সুযোগ হয় নি, মন্তব্য করার অবকাশ নেই।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় আমাদের জাতীয় ঈদগাহ্ একটি বিশাল স্থাপনা। বাংলাদেশর জাতীয় ঈদগাহ্রে পরেই কিশোরগঞ্জের শোলা কিষার ঈদগাহ্ ময়দান এবং দুই ঈদের জামাত এর কথা সবিশেষ উল্লেখ যোগ্য। এই ঈদগাহ্ে নামাজির সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সিলেটের শাহী ঈদগাহ্ পাহাড়ি টিলা ও অপরূপ প্রাকৃতিক নিস্বর্গের মাঝে অবস্থান। সিলেটের শাহী ঈদগাহ্ ও প্রাচীন এবং স্থাপনাটিও দৃষ্টি নন্দন। অপূর্ব সুন্দর। আয়তনেও বিশাল। পীরে কামেল হযরত সৈয়দ শাহ মোস্তফার স্মৃতি ধন্য পূন্যভূমি মৌলভীবাজার এর টাউন ঈদগাহ্ হযরত সৈয়দ শাহ্ মোস্তফা শেরে সওয়ার চাবুকমার বোগদাদী (রঃ) এর মাজার এবং তারই নাম ও স্মরনে সৈয়দ শাহ মোস্তফা সড়ক এর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত।
ঈদগাহের পশ্চিমাংশে টাউন কামিল মাদ্রাসা উত্তরাংশে আকর্ষনীয় বেরী লেইক, পূর্বাংশে শহরের দরগা মহল্লা-কাজিরগাঁও আবাসিক এলাকা। ঈদগাহ্টিও প্রাচীন। আমাদের যৌবন কালে দেখেছি একটি নির্বাচিত কমিটি দ্বারা ঈদগাহ্ পরিচালিত হত। প্রবীন আইনজীবী-সাবেক জি.পি. শ্রদ্ধেয় সাইয়্যেদ আব্দুল মতিন এডভোকেট দীর্ঘদিন টাউন ঈদগাহ্ কমিটির সেক্রেটারির দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে বাংলাদেশের পৌর এলাকাধীন ঈদগাহ্ সমূহ সিটি কর্পোরেশন পৌরসভা সমূহ পরিচালনা করে থাকেন।
ক্রমাগত জনসংখ্যা ও মুসল্লীদের সংখ্যা বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে একাধিক জামাত এর ব্যবস্থা করেও মুসল্লীদের স্থান সংকুলান না হওয়াতে ঈদের জামাত সৈয়দ শাহ মোস্তফা সড়ক পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
ফলতঃ টাউন ঈদগাহ্ সংস্কার ও স¤প্রসারন এখন সময়ের দাবী। বর্তমান পৌর মেয়র আলহাজ্ব মোঃ ফজলুর রহমান তুমুল প্রতিদ্ধন্ধীতার মাধ্যমে যুব বয়সে পৌর মেয়র নির্বাচিত হয়ে ঘুষ, দূর্নীতি, চাঁদাবাজি ও স্বজন প্রীতির বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষনা করতঃ দলমত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে দল নিরপেক্ষ ভাবে দায়িত্ব পালনের অঙ্গীঁকার করেন নিখাদ ও নির্ভীক এই মুজিব সৈনিক। ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করতঃ সম্ভাবনাময় এই তরুন নেতা, জেলা আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ও পদে আছেন। শপথ নিয়েই পৌর মেয়র আলহাজ্ব ফজলুর রহমান পৌর বাসির কাছে ওয়াদা করেেিছেলন পৌরসভা দলমত নির্বিশেষে সকলের পৌরসভা দলীয় করন হবে না এবং পৌরসভার কোন কাজে তিনি কমিশন খাবেন না, চাঁদাবাজি দূর্নীতি চলবে না। আমাদের পৌর বাসির সচেতন নাগরিক সমাজের দেখা ও জানামতে এখন পর্য্যন্ত এসবের অভিযোগ নেই পৌর মেয়র আলহাজ্ব ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে। দায়িত্ব নিয়ে পৌর পরিষদ এর সিদ্ধান্ত ও পৌরসভার গন্যমান্য নাগরিকদের মতামত ও শুভেচ্ছা নিয়ে যানযট ও দখল মুক্তি অভিযানে ঝাপিয়ে পড়েন। দল নিরপেক্ষ ভাবে দায়িত্ব পালন করে সাফল্য ও অর্জন করেন। পৌর মেয়রের উন্নয়ন কাজ গুলির মধ্যে কোদালি ছড়া সংস্কার ও দখলমুক্ত করন, পৌরসভার সম্মুখস্থ শিশু পার্কের ফুচকা বাজারকে ফুলের বাগানে পরিবর্তন এবং কোর্ট এলাকায় পৌর জনমিলন কেন্দ্র এলাকাধীন দীর্ঘকাল যাবত অব্যবহৃত পরিত্যক্ত এলাকাকে শহরের প্রবীন নাগরিকদের জন্য পার্ক, বাগান, ক্যেফেটরিয়া, পাঠাগার, প্রার্থনালয়, সমন্বয়ে প্রবীনাঙ্গঁন-সকল মহলের প্রশংসা কুড়িয়েছে। শত কোটি টাকার এসব কাজ গুলির স্বচ্ছতা তর্কাতিত।
টাউন ঈদগাহ্ স¤প্রসারনের জন্য ঈদগাহের পূবাংশ ও উত্তর পশ্চিম কোনায় ব্যক্তি মালিকানাধীন ভূমি ও দোকান গৃহ বিদ্যমান ছিল। পশ্চিমাংশের ১৬ শতক ভূমির মালিক ছিলেন শহরের পশ্চিম ধরকাপন এলাকার সৈয়দ তাহির আলী তুতা মিয়া। পাতাকুঁড়ির দেশ এর সম্পাদকদ্বয় সাংবাদিক ভ্রাতৃদ্বয় সৈয়দ হুমায়েদ আলী শাহীন এবং এস এম উমেদ আলীর আপন চাচা তিনি। দুই ভাইর সহযোগিতায় স্থানীয় সাংসদ জননেতা নেছার আহমদ এবং পৌর মেয়র আলহাজ্ব ফজলুর রহমান এর দাবীর প্রেক্ষিতে আল্লাহর নামে বিনামূল্যে সম্পূর্ণ ১৬ শতক ভূমিই তিনি ঈদগাহ্কে দান করেন। ১৬ শতক ভূমির বর্তমান বাজার মূল হবে কোটি কোটি টাকা। অতঃপর ঈদগাহের উত্তর-পশ্চিম কোনার দোকান গৃহের ভূমি ১ কোটি ২৬ লক্ষ টাকা দিয়ে কিনে নেয়া হয়, ফলতঃ টাউন ঈদগাহ্ একটি পূর্নাঙ্গঁ অবয়র লাভ করে।
গত পাঁচই জুন শুক্রবার সকাল এগারো ঘটিকায় বাজার জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি জননেতা নেছার আহমদ শহরের গন্যমান্য নাগরিকদের উপস্থিতিতে স¤প্রসারিত নির্মাণ কাজের শুভ উদ্ভোধন করেন। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সেক্রেটারি মিছবাহুর রহমান সহ শহরের গন্যমান্য প্রবীন নাগরিক উলামায়ে কেরামবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
শুভ উদ্বোধন শেষে মহান আল্লাহ্র রহমত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন টাউন কামিল মাদ্রসার প্রিন্সিপাল, জেলা জামে মসজিদ এর খতিব আলহাজ্ব হযরত মৌলানা মুফতি শামসুল ইসলাম।
প্রসঙ্গঁত উল্লেখ্য ঈদগাহের স¤প্রসারনে ভূমি প্রাপ্তি ও ক্রয়, অর্থ আদায়, ঈদগাহ্ কমিটির একাধিক মিটিং এ উপস্থিত থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগ-অভিভাবকত্ব এবং বলিষ্ট নেতৃত্ব প্রদান করছেন আল্লাহ্ রাসূল, ইসলাম, মসজিদ এবং ঈদগাহ্ প্রেমিক ব্যক্তিত্ব নেছার আহমদ এম.পি.। পৌর মেয়র আলহাজ্ব ফজলুর রহমান এর আন্তরিক উদ্যোগ এবং স্থানীয় সাংসদ জননেতা নেছার আহম এর বলিষ্ট নেতৃত্ব ও অভিভাবকত্বে-মহান আল্লাহ্র অপার মেহের বানীতে টাউন ঈদগাহ্ বর্তমান পর্যায়ে এসে উপনীত হয়েছে। পৌর বাসি আশা করেন খোদা চাহেনত আগামী ঈদুল আজহার নামাজ নবনির্মিত-সংস্কারকৃত টাউন ঈদগাহ্ে অনুষ্ঠিত হবে ইনশাল্লাহ।
পৌর মেয়র আলহাজ্ব ফজলুর রহমান ঈদগাহ্ কমিটির সভা, ঈদের জামাত ইত্যাদিতে নিয়মিত ঈদগাহ্রে অর্থের আয় ব্যয় এর হিসাব প্রদান করে থাকেন। মেয়র জানালেন সংস্কার কাজ শেষ করতে আরো অনেক টাকা লাগবে। দেশ বিদেশের হৃদয়বান বিত্তবানদের নিকট অর্থ সাহায্য কামনা করছেন পৌর মেয়র আলহাজ্ব ফজলুর রহমান, সাউথ ইস্ট ব্যাংক স্থানীয় প্রধান শাখায় টাউন ঈদগাহ্রে একাউন্ট নম্বর হল- ১১১০০০১১৫৮।
সাফ দিলে, খালিস নিয়তে সততার সাথে ধর্ম ও জনকল্যানে কাজ করলে মহান মালিকের রহমত-বরকত পাওয়ার-বিত্তবান-দানশীল ব্যক্তিত্ববর্গ ও এগিয়ে আসেন স্বতঃস্ফুর্ত ভাবে। আশা করা যায় টাউন ঈদগাহ্রে নির্মাণ কাজ ও শীঘ্রই সুসমাপ্ত হবে ইনশাল্লাহ। খেদমত করার তৌফিক এনায়েত করুন এই মোনাজাত সহ-আমীন-ছুম্মা আমীন।
[সাবেক অবৈতনিক অধ্যাপক, টাউন সিনিয়র মাদ্রাসা। সেক্রেটারি, জেলা জামে মসজিদ। সিনিয়র এডভোকেট হাইকোর্ট। কলামিষ্ট। মুক্তিযোদ্ধা। ]

কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ
 কবি হাসনাইন সাজাদী, ঢাকা।
 বেলাল উদ্দিন আশরাফ, চট্টগ্রাম।
 এডভোকেট আবু আলী সাজ্জাদ হোসেইন, সিনিয়র আইনজীবী, সুনামগঞ্জ।
 এডভোকেট রমাকান্ত দাশ গুপ্ত, সভাপতি, মৌলভীবাজার জেলা আইনজীবী সমিতি।
 এডভোকেট মিজানুর রহমান, সাবেক সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবী, মৌলভীবাজার জেলা।
 এডভোকেট রাধাপদ দেব সজল, সিনিয়র আইনজীবী, মৌলভীবাজার জেলা।
 সৈয়দ মোসাহিদ আহমদ চন্নু, অবৈতনিক সম্পাদক, বি.এন.এস.বি. চক্ষু হাসপাতাল, মৌলভীবাজার জেলা।
 কবি আব্দুল মতিন, সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, মৌলভীবাজার জেলা শাখা।
 এডভোকেট মোহাম্মদ আবু তাহের, কলামিষ্ট, গবেষক ও সভাপতি, লেখক ফোরাম, মৌলভীবাজার জেলা।
 এডভোকেট ভূষনজিত চৌধুরী মিলন, সভাপতি, দেশ বন্ধু সাহিত্য পরিষদ।
 এডভোকেট আশরাফ হোসেন কামাল, প্রজন্ম একাত্তোর, মৌলভীবাজার জেলা।
 মোঃ ইমাদ উদ্দীন, ষ্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক মানব জমিন।
 শেখ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, দৈনিক মৌমাছি কন্ঠ।
 মুশতাক চৌধুরী, সম্পাদক, মহকুলের কাগজ।
 পুলক কান্তি ধর, অতিথি প্রকাশনী।

ব্যবহৃত পাঠাগার ও পত্র পত্রিকাঃ
 কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সাংসদ-কেমুসাস-সিলেট।
 সাংবাদিক-কলামিষ্ট আফতাব চৌধুরীর, চৌধুরী বাড়ি, উপশহরস্থ ব্যক্তিগত পাঠাগার।
 রোটারিয়ান পি.পি. আলহাজ্ব এম.এ.গনি এবং লতিফা আরজু চৌধুরীর ছয়েফ খাঁন রোড, সুবিদ বাজার, সিলেটস্থ পারিবারিক পাঠাগার।
 শহীদ জগৎজ্যোতি পাঠাগার, সুনামগঞ্জ।
 হবিগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরী।
 মৌলভীবাজার পাবলিক লাইব্রেরী।
 মৌলভীবাজার জেলা আইনজীবী সমিতি, পাঠাগার।
 জাতীয় অন্ধ কল্যান সমিতি, বি.এন.এস.বি.চক্ষু হাসপাতাল পাঠাগার, মাতারকাপন, মৌলভীবাজার।
 আলহাজ্ব সৈয়দ জয়নাল আবেদীন, এডভোকেট ও নোটারী পাবলিক এর চেম্বার পাঠাগার।
 এডভোকেট আব্দুল মোহাইমিন চৌধুরী শেফাক এর চেম্বার পাঠাগার।
 কবি সৈয়দ মোশাহিদ আহমদ চুন্নুর শ্রীমঙ্গঁল সড়ক বাস গৃহের পারিবারিক পাঠাগার।
 মমতাজ মেমোরিয়াল লাইব্রেরী পাঠাগার।
 শহীদ কানু স্মৃতি সংসদ পাঠাগার, ফরেষ্ট অফিস রোড, মৌলভীবাজার।
 এডভোকেট শাহ ফখরুল ইসলাম আলোক এর চেম্বার পাঠাগার।

ব্যবহৃত পত্রিকা। দৈনিক ইনকিলাব, ইত্তেফাক, মানবজমিন, বাংলাদেশ প্রতিদিন, প্রথম আলো, দৈনিক সিলেটের ডাক, সবুজ সিলেট, শুভ প্রতিদিন, যুগভেরী, দৈনিক মৌমাছি কন্ঠ, বাংলার দিন, সাপ্তাহিক পাতাকুড়ির দেশ, মাসিক বাংলাদেশ বিচিত্রা, মৌলভীবাজার সমাচার, পাক্ষিক আলোর মিছিল, ঢাকা এবং মাসিক বিকিরন, ঢাকা।

তথ্য সহায়ক গ্রহ্ণঃ
 হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত।
 আমি বিজয় দেখেছিঃ এম.আর.আখতার মুকুল।
 মুজিব বাহিনী থেকে গণ বাহিনীঃ ইতিহাসের পূনপাঠঃ আলতাফ পারভেজ।
 ইতিহাস ও ঐতিহাসিকঃ অমলেশ ত্রিপাটী।
 মুক্তিযুদ্ধে হবিগঞ্জ জেলাঃ শেখ ফজলে এলাহী।
 ইটার ইতিহাসঃ মুজিবুর রহমান মুজিব।
 ঐতিহ্যঃ মুজিবুর রহমান মুজিব।
 ফেরাসী বিপ্লবের ইতিহাসঃ আবুল কালাম।
 সুনামগঞ্জ জেলার ইতিহাসঃ আবু আলী সাজ্জাদ হোসেইন।
 দি ইন্ডিয়ান মুসলমানস্ঃ ডাবলিউ, ডাবলিউ, হান্টার।
 মুঘল যুগের সোনালী অধ্যায়ঃ শাহদাত হোসেন।
 সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের সন্ধানেঃ ড. অমলেন্দু দে।
 দিল্লীঃ খুশবন্ত সিংঃ অনুবাদঃ আনোর হোসেন মঞ্জু।
 সিয়ারউল মুতাখ-খিবিন-শিয়ারঃ সৈয়দ গোলাম হোসেন খাঁন আবায়ী
 মনের মুকুরে দাগ কাটা মুখঃ বায়জীদ মাহমুদ ফয়সল।
 অবদানে অমলিনঃ আফতাব চৌধুরী।
 সিলেটের রেফারেন্ডাম ও জনপ্রতিনিধিঃ সৈয়দ মোস্তফা কামাল।
 জালালাবাদ ডাইরেক্টরিঃ সম্পাদকঃ টি.এইচ.এম.জাহাঙ্গীঁর।

  • History of Bengal: Sir Jadunath Sarker
  • Social History of Musalmans of Bengal| Dr. Abdul Karim
  • Sylhet District Gajattears: Edith S.N.H- Rijbi
  • A Sum District Gajattears: Dith: B.C. Allen

এই লেখকের প্রকাশিত গ্রহ্ণাবলিঃ
 সোনার হরিন।
 এবং আরো একবার হে মহান জননেতা।
 জনৈক জনসেবক ও অন্যান্য।
 ইটার ইতিহাস।
 জীবন: মরণ: স্মরণ।
 ঐতিহ্য।
 দিন গুলি মোর খাঁচায়।
 উৎসের সন্ধানে।
 নির্বাচিত রচনা সংকলন।
 দিল্লীর শেষ মুঘল স¤্রাট বাহাদুর শাহ জাফরঃ কর্ম ও জীবন দর্শন।
 গ্রহ্ণ সুহৃদঃ অসিত কুমার রায়: কর্ম ও জীবন দর্শন।
 সংসদীয় গণতন্ত্রঃ সংসদীয় সংস্কৃতি।
 একুশ শতকের নূতন ধারার রাজনীতিঃ
 মুজিবুর রহমান মুজিবের নির্বাচিত রচনা সংকলন।
 এ প্রজন্মের প্রিয় নেতা তারেক রহমানঃ পুস্পিত শুভেচ্ছা।
 ইটার ইতিহাস: সংযোজিত দ্বিতীয় সংস্করন।
 সুবে বাংলার সিপাহশালার বেঈমান মীর জাফর আলী খাঁন: আর নয় পলাশী: আর নয় মির জাফর।
 ভাষা সৈনিক এম.সাইফুর রহমানঃ কর্ম ও জীবন দর্শন। যন্ত্রস্থ।
 মুঘল সা¤্রাজ্যের শেষ অধ্যায়ঃ পতন ও পরিনতি। যন্ত্রস্থ।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com