কি চমৎকার দেখা গেল : সিসিক মেয়র আরিফের আমন্ত্রণ : কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিসবা সিরাজের গ্রহণ: গমনঃ বিনয় ভাষন: কি চমৎকার দেখা গেল: শুনা গেল: জানা গেল

September 11, 2019,

মুজিবুর রহমান মুজিব॥ বাংলাদেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তবর্তী বিভাগ সিলেট-প্রাচীনকাল থেকেই একটি সম্বৃদ্ধ-সুসভ্য-সংস্কৃতিবান-ঐতিহ্যবাহী জনপদ। সিলেটের মাটি ও পুত পবিত্র। এই পূন্যভূমে চীর শয়ানে শায়িত আছেন পীরানে পীর ইয়েমেনী বীর হযরত শাহ জালাল ইয়েমেনী (রাঃ)। সিলেট সিটি কর্পোরেশন-সিসিক-দেশের সিটি কর্পোরেশন সমূহের মধ্যে একটি মর্য্যাদাবান স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান। মরহুম অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী, সিলেট সদরের সাবেক সাংসদ এম.সাইফুর রহমানের ¯েœহ ধন্য আস্থাভাজন ভাব শিশ্য, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্ভীক জিয়ার সৈনিক আরিফুল হক চৌধুরী জন প্রিয়তার সাথে চুটিয়ে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে মেয়র এর গুরু দায়িত্ব পালন করছেন। বিরোধীদল বিএনপি মনোনীত মেয়র হয়েও মেধা মনন ও কর্ম চাঞ্চল্য দিয়ে সরকার বিরোধী দল- মিডিয়া-সুসীল সমাজ সকলকে নিয়ে সিলেট মহা নগরীর সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে কর্ম ও প্রাণ চাঞ্চল্য সৃষ্টি করছেন। সংবাদ শিরোনাম হচ্ছেন।

রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ-মিডিয়া ভূবন- প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক উভয় অঙ্গঁনে একটি পূর্ণতা-সৌকর্য্য-সৌন্দর্য্য এসেছে। টিভি চ্যেনেল ও পত্র পত্রিকার সংখ্যা ও ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ষাটের দশকের শুরু থেকেই মিডিয়া ভূবনে আছি- বয়সের ভারে এই বার্ধক্যে সার্বক্ষনিক রিপোটিং-এ-না থাকলেও কলম ছাড়িনি-কলাম লিখছি, অপেশাদার হলেও নিজের বিবেক ও দায়িত্ববোধ থেকে। চটকদার খবরের জন্ম দাতা মজার মানুষ-মনের মানুষ- কাজের মানুষ সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী সম্প্রতি আরেকটি মজাদার খবরের সৃষ্টি করেছেন। জনপ্রিয় জাতীয় দৈনিক সিলেটের সু-সন্তান মতিউর রহমান চৌধুরী সম্পাদিত মানব জামিনের গত নয়ই সেপ্টেম্বর সোমবারের সংখ্যায় শেষ পৃষ্ঠায় সিলেটের বিশিষ্ট সাংবাদিক ওয়েস খসরু পরিবেশিত-এবার আরিফের প্রশংসায় মিসবাহ, সিরাজ-শিরোনামে একটি আকর্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। একাধিক কলামে ও একাধিক পৃষ্ঠাব্যাপী বিস্তৃত এই কলামটি দেশীয় রাজনীতির কঠিন, জটিল ও সংকটময় মূহুর্তে গণতন্ত্র, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতের সুবাতাস বলা চলে।

দ্বিতীয় মেয়াদে মেয়রের দায়িত্ব নিয়ে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী যানযট দখল, দুষন, দূর্নীতির বিরুদ্ধে শুধু মাত্র জিরো টলারেন্স ঘোষনা করে ক্ষান্ত হন নি, জেহাদ ঘোষনা করে সপরিষদ মাাঠে নামেন। বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং সিলেটে জেলা বিএনপি’র দীর্ঘ কালীন সফল সম্পাদক নির্ভীক জিয়ার সৈনিক আরিফুল হক চৌধুরী সিসিক মেয়র হিসাবে দলীয় সংকীর্ণতার উর্ধ্বে উঠে দলমত নির্বিশেষে স্থানীয় মন্ত্রী, সাংসদের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে উন্নয়ন কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন-মিডিয়া ভূবনেও সুশীল সমাজ কর্তৃক প্রশংসিত হচ্ছেন। বিগত মেয়াদে তিনি তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সিলেট সদরের মাননীয় সাংসদ আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা আবুল মাল আব্দুল মোহিত এর সঙ্গেঁ সাক্ষাত যোগাযোগ, পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে ছিলেন, অর্থমন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গেঁ একই রিকসায় সওয়ারী হয়ে সংবাদ শিরোনাম হয়েছিলেন। আবেগে আলোচনা করে ছিলাম কি চমৎকার দেকা গেল বলে। বিগত ঈদুল আযহার ছুটির সময় আবার সংবাদ শিরোনাম হন মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্থানীয় সাংসদ ডক্টর এ.কে আব্দুল মোমেন এবং সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। সেটি ছিল আরো ব্যতিক্রমী ও ঝুকিপূর্ণ। দেশীয় রাজনীতির এই অস্থিরতা ও অশান্তির মাঝে দুই মেরুর দুই রাজনীতিবিদ মধ্য রাতে কোন দলীয় নেতা-কর্মী-পুলিশ প্রটেশন ছাড়া নির্ভয়ে সগৌরবে সিলেট মহানগর এ উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিদর্শন করেন। পত্রিকান্তরে এমন ব্যতিক্রমী আলোকে চিত্র ও সংবাদ পাঠে আবেগে আবার কলাম লিখলাম-কি চমৎকার দেখা গেল। এই কলামটি ব্যাপক ভাবে পঠিত ও প্রশংসিত হয়েছে। তরুন সাংবাদিকদের অনেকেই আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বর্ষাকালই বৃক্ষ রোপনের প্রকৃত সময়, যদিও আজকাল জল সেচের মাধ্যমে বারো মাসই বৃক্ষরোপন করা হয়। সম্প্রতি বৃক্ষ ভিক্ষা চাইলেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, আবার সংবাদ শিরোনাম। বিপুল সাড়া পেলেন তিনি। টিলা, বৃক্ষ আর গাছ গাছালি সমেত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে অপরূপ লীলাভূমি সিলেট মহানগরী। বৃক্ষ রোপনে জাতীয় পর্য্যায়ের স্বীকৃতি-সম্মান-পুরষ্কার আছে সিলেট মহানগরে। সবুজের সমারোহ শাহ জালাল উপশহরে-চৌধুরী বাড়ীতে-বসবাসরত সাংবাদিক-কলামিষ্ট-বৃক্ষ ও মানব প্রেমিক আফতাব চৌধুরী বৃক্ষ রোপনে ইতিপূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত পুরষ্কার-স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত হয়ে নগরবাসীকে গৌরবান্বিত করেছিলেন। সিসিক মেয়র আরিফের বৃক্ষ রোপন অভিযানটি ও সফল হয়।

অতি সম্প্রতি সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর উদ্যোগে এন.আর.বি ব্যাংক এবং আল হারমাইন পারফিউম গ্রুপ এর চেয়ারম্যান মাহতাবুর রহমানকে সম্ভর্ধনা দেয়া হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি দারিদ্রের বিমোচন, কর্মসংস্থান এবং আর্ত সামাজিক উন্নয়নের উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী আয়োজিত এই সম্ভর্ধনা অনুষ্ঠানটি ছিল প্রাসঙ্গিঁক। সম্ভর্ধনানুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ-সুশীল সমাজ এর গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। রাজনীতিবিদদের মধ্যে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংঘটনিক সম্পাদক এডভোকেট মিছবাহ উদ্দীন সিরাজ, বিএনপি’র কেন্দ্রীয় সহ-সাংঘটনিক সম্পাদক-সাবেক সাংসাদ কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, কানাডা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সরোওয়ার হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সিসিক মেয়রের আমন্ত্রণ গ্রহণ করে তারা সকলে সম্ভর্ধনানুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন।

পত্রিকান্তরে পরিবেশিত খবর মোতাবেক আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংঘটনিক সম্পাদক, সিলেটের বিশিষ্ট আইনজীবী এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য, সিলেটের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ এডভোকেট মিছবাহ উদ্দিন সিরাজ সম্ভর্ধনানুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ নাতি দীর্ঘ ভাষণ দান করেন।

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংঘটনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ তাঁর ভাষনে বলেন আমাদের মেয়র তিনি অত্যন্ত মেধা সম্পন্ন ব্যক্তি, চৌকস ব্যক্তি, তিনি সব দিক খেয়াল রাখেন” এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ মেয়র আরিফের প্রশংসা করে তিনি রাজনৈতিক পরিপক্কতা, উদারতা ও বড় মনের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি একজন স্পষ্টবাসি, স্পষ্টবাদি দুঃসাহসী ব্যক্তি ও ব্যক্তিত্ব। তাঁর দেশপ্রেম, দলপ্রীতি রাজনৈতিক আনুগত্য প্রশ্নাতীত। তর্কাতিত। একজন নির্ভীক-নির্য্যাতিত মুজিব সৈনিক হিসাবে সকল মহলে পরিচিত। সেনা সমর্থিত বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারামলে রাজনীতিবিদ-ব্যবসায়ী-আমলাদের উপর গর্দিস নেমে আসে। দেশের প্রধান দুই দল-আওয়ামী লীগ বিএনপি’র দুই প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনা, দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারা রুদ্ধ হন। অনেকেই ডুবে ডুবে সংস্কারের নামে সরকারের সঙ্গেঁ আঁতাত-নেত্রী বিরোধিতা করলেও দুঃসাহসী মুজিব সৈনিক মিসবাহ সিরাজ-সরকারী প্রলোভনে পাত্তাই দেননি, সদল বলে নেত্রীমুক্তি আন্দোলন করেছেন, ঝুলুম নির্য্যাতন ভোগ করেছেন। তাঁর প্রতি দলীয় হাই কমান্ডের আস্থার বহিঃপ্রকাশ দীর্ঘদিন যাবত তিনি দলের কেন্দ্রীয় সাংঘটনিক সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন কৃতিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। আরিফ চৌধুরী যথার্থই একজন মেধাবী ও চৌকস জন প্রতিনিধি। বিগত মেয়র নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ধান ছড়া পেতে বিএনপি’তে একাধিক যোগ্য প্রার্থী ছিলেন। দলীয় মনোনয়ন তিনিই পান। বিগত মেয়র নির্বাচনটি ও দারুন ভাবে জমে উঠে। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের যোগ্য ও শক্ত প্রার্থী ছিলেন সাবেক সিসিক মেয়র, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও মহানগর কমিটির সভাপতি, শক্তিমান সংঘটকসুবক্তা-পরিক্ষিত মুজিব সৈনিক বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। টান টান উত্তেজনা, তুমুল প্রতিদ্বন্ধিতা ও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে বিজয়ের শেষ হাসি হাসেন মেধাবী ও চৌকস ব্যক্তিত্ব আরিফুল হক চৌধুরী। মেয়র নির্বাচিত হয়ে তিনি সকলের প্রতি নিধি হিসাবে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে মহা নগরীর উন্নয়ন কর্ম্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। মহানগরের জনগন এবং পৌর ভবনের সঙ্গেঁও তার সম্পর্ক অতি পুরাতন। দলের নেতা হিসাবে দীর্ঘদিন যাবত জনগনের আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। জনপ্রতিনিধি হিসাবে সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলার, নগর উন্নয়ন পরিষদের প্রধান হিসাবে কৃতিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করতঃ বিপুল অভিজ্ঞতার ভান্ডার নিয়ে টানা দ্বিতীয় বারের মত সিসিক মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন চৌকস ও মেধাবী মানুষ আরিফুল হক চৌধুরী। বৃহত্তর সিলেটের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মুজিব সৈনিক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ ও সিলেট মহানগরের প্রিয়, পরিচিত ও বিশ্বস্থ মুখ। এই পৌর শহরে বেড়ে উঠেছেন, ছাত্র লীগ নেতা হিসাবে আন্দোলনে সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। দীর্ঘ কাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে কৃতিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। শাসক দলের একজন কেন্দ্রীয় নেতা এবং এই শহরবাসি হিসাবে এই নগরের সার্বিক উন্নয়নে তাঁর দায়িত্ব পালনেই তিনি এগিয়ে এসেছেন। উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ গণের মতে উন্নয়ন একটি পর্য্যায় ক্রমিক প্রক্রিয়া, রাজনৈতিক মত পার্থক্যের কারনে সিলেটের উন্নয়ন ব্যাহত হতে পারে না বিধায় নগর উন্নয়নে মিসবাহ-আরিফের এই ঐক্যমত্য। দেশে বর্তমানে সংসদীয় পদ্ধতির সাংবিধানিক সরকার বিদ্যমান। সংসদীয় গণতন্ত্রে বহু দলীয় প্রথা-মাল্টি পার্টি সিস্টেম থাকে। সংসদে বিরোধী দল, ছায়া সরকার। সংসদ নেতা সংখ্যাগরিষ্টতা হারালে সংসদে বিরোধী দলের নেতা সরকার গঠনের আমন্ত্রন পান। পরমতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন সংসদীয় সংস্কৃতি, সংসদীয় রীতি নীতি। সংসদে বিরোধী দল সরকার দলের রাজনৈতিক প্রতি পক্ষ, শত্রু কিংবা সতীন নহেন। পরমতের প্রতি সম্মান প্রসঙ্গেঁ সর্বকালের সেরা দার্শনিক ভল্টেয়ার বলেন- “আমি আপনার মতের সঙ্গেঁ একমত না হতে পারি, কিন্তু আপনার মত প্রকাশের জন্য আমি আমার জানটা দিতে পারি”।

বিজ্ঞ আইজীবী-প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদ এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ এই সব সংসদীয় সংস্কৃতি ও সংসদীয় রীতিনীতি এবং কবি সাহিত্যিক দার্শনিকদের মূল্যবান উক্তি উদ্বৃতি ব্যাপক ওয়াকিব হাল বলেই ধানের শীসের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর আমন্ত্রন গ্রহণ করেছেন, মেয়রের কার্য্যক্রমের ভূয়শী প্রশংসা করে, মহা নগরের উন্নয়নে শর্তহীন সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন, রাজনৈতিক উদারতা ও বড় মনের পরিচয় দিয়েছেন। মূল্যবোধের অবক্ষয় ও রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতার মাঝে মিসবাহ উদ্দিন সিরাজের এই, বিনয় ভাষন, শিষ্টাচার ও সৌজন্যবোধ দেশীয় রাজনৈতিক অঙ্গঁনের জমাট বাঁধা বরফ কিঞ্চিত গলবে বলে আমরা আশাবাদি। সিসিক মেয়র আরিফুর হক চৌধুরী এবং এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। উভয়ের সু-স্বাস্থ্য দীর্ঘায়ূ ও সার্বিক কল্যান কামনা করি। মিসবাহ সিরাজের এমন মানবিক ও আন্তরিক অবস্থান, ব্যতিক্রমী বিনয় ভাষনে বিমুগ্ধ হয়ে বলতেই পারি- কি চমৎকার দেখা গেল।

[ষাটের দশকের সাংবাদিক, মুক্তিযোদ্ধা। সাবেক সভাপতি, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব।]

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com