জুড়ীবাসী দুই কারনে ভোগান্তিতে

July 6, 2022,

স্টাফ রিপোর্টার॥ গত কয়েকদিন থেকে ৮-১০ ঘন্টা লোডশেডিং এবং জুড়ী বাজারের রেল লাইনের ব্রিজের ড্রাইভারসনের কারনে চরম ভোগান্তিতে পরেছেন জুড়ীবাসী। বিদ্যুতের সমস্যাকে জাতীয় সমস্যা উল্লেখ করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী মো ওসমান গনি।
জানা যায়, গত ৩-৪ দিন থেকে বিদ্যুতের উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে ঘাটতি হচ্ছে। এতে করে জুড়ী উপজেলার বিদ্যুৎ গ্রাহকরা চরম ভোগান্তিতে আছেন। দিনের সময় জুড়ী বাজারে বিদ্যুৎ না থাকার কারনে ক্ষতির মূখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রচন্ড গরমে বিদ্যুৎ না থাকায় জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে।
উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় বন্যার পানি থাকার কারনে অন্ধকারে ঘরবাড়িতে বিষধর সাপ ঢুকার ভয় কাজ করে মানুষের মধ্যে। তবে এ সমস্যা জাতীয়ভাবে সমাধান ছাড়া সম্ভব নয় বলে গ্রাহকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন পিডিবির কুলাউড়া অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো ওসমান গনি।
তিনি বলেন, যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে সেই সমপরিমাণ বিদ্যুৎ জুড়ী, কুলাউড়া, বড়লেখায় সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে। এতে করে কোন কোন এলাকায় প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হচ্ছে।
বিদ্যুতের সমস্যার পাশাপাশি ড্রাইভারসন নিয়ে চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন জুড়ীর মানুষ। বাজার সংলগ্ন রেলব্রিজের কাজ শুরু করেছিল রেলওয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজ শুরুর পূর্বে বিকল্প যে রাস্তা দিয়েছিল সেটি ছোট এবং মাটি থাকার কারনে জলাবন্ধতায় লেগে থাকে সব সময়।
এলাকাবাসীর দাবি ছিল, বিকল্প রাস্তা বড় করে, ইট-বালি দিয়ে চলাচল উপযোগি করে দেওয়া। কিন্তু ব্রিজের একজন সাব ঠিকাদার পাশ্ববর্তী দোকান না ভেঙ্গে সরু রাস্তা করে দিয়েছেন। এতে করে যানবাহন যাতায়াতে সমস্যা দেখা দেয়।
সরেজমিনে মঙ্গলবার দেখা যায়, বিকল্প রাস্তায় দুইটি ট্রাক কাদায় পড়ে গেলে উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘসময় রাস্তা বন্ধ থাকার পর বিকালে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, সাংবাদিক কল্যাণ প্রসূণ চম্পু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজনকে খবর দিলে তারা এসে কিছু বালি ফেলে দিয়ে যায়।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুয়েল রানা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রেলের বড় এই ব্রিজটি করতে দীর্ঘদিন সময়ের প্রয়োজন। অথচ দেখাশোনার দায়িত্বে একজন লোক পাশ্ববর্তী দোকানগুলোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে সেগুলো না ভেঙ্গে ছোট রাস্তা করে দিয়েছে। অল্প বৃষ্টি হলেই জলাবন্ধতা লেগে যায়।এতে গাাড়িগুলো কাদাঁয় ডেবে যায়।এগুলো দেখাশোনার যেন কেউ নেই।
রেলওয়ে কাজের সহকারী ইন্জিনিয়ার আশরাফুল আলম মঙ্গলবার বলেন, সাময়িক ভাবে বিকল্প রাস্তায় দিয়ে যানচলাচল যাতে করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।দুই কারনে ভোগান্তিতে জুড়ীবাসী গত কয়েকদিন থেকে ৮-১০ ঘন্টা লোডশেডিং এবং জুড়ী বাজারের রেল লাইনের ব্রিজের ড্রাইভারসনের কারনে চরম ভোগান্তিতে পরেছেন জুড়ীবাসী। বিদ্যুতের সমস্যাকে জাতীয় সমস্যা উল্লেখ করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী মো ওসমান গনি।
জানা যায়, গত ৩-৪ দিন থেকে বিদ্যুতের উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে ঘাটতি হচ্ছে। এতে করে জুড়ী উপজেলার বিদ্যুৎ গ্রাহকরা চরম ভোগান্তিতে আছেন। দিনের সময় জুড়ী বাজারে বিদ্যুৎ না থাকার কারনে ক্ষতির মূখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রচন্ড গরমে বিদ্যুৎ না থাকায় জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে।
উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় বন্যার পানি থাকার কারনে অন্ধকারে ঘরবাড়িতে বিষধর সাপ ঢুকার ভয় কাজ করে মানুষের মধ্যে। তবে এ সমস্যা জাতীয়ভাবে সমাধান ছাড়া সম্ভব নয় বলে গ্রাহকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন পিডিবির কুলাউড়া অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো ওসমান গনি।
তিনি বলেন, যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে সেই সমপরিমাণ বিদ্যুৎ জুড়ী, কুলাউড়া, বড়লেখায় সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে। এতে করে কোন কোন এলাকায় প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হচ্ছে।
বিদ্যুতের সমস্যার পাশাপাশি ড্রাইভারসন নিয়ে চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন জুড়ীর মানুষ। বাজার সংলগ্ন রেলব্রিজের কাজ শুরু করেছিল রেলওয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজ শুরুর পূর্বে বিকল্প যে রাস্তা দিয়েছিল সেটি ছোট এবং মাটি থাকার কারনে জলাবন্ধতায় লেগে থাকে সব সময়।
এলাকাবাসীর দাবি ছিল, বিকল্প রাস্তা বড় করে, ইট-বালি দিয়ে চলাচল উপযোগি করে দেওয়া। কিন্তু ব্রিজের একজন সাব ঠিকাদার পাশ্ববর্তী দোকান না ভেঙ্গে সরু রাস্তা করে দিয়েছেন। এতে করে যানবাহন যাতায়াতে সমস্যা দেখা দেয়।
সরেজমিনে মঙ্গলবার দেখা যায়, বিকল্প রাস্তায় দুইটি ট্রাক কাদায় পড়ে গেলে উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘসময় রাস্তা বন্ধ থাকার পর বিকালে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কিশোর রায় চৌধুরী মনি, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, সাংবাদিক কল্যাণ প্রসূণ চম্পু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজনকে খবর দিলে তারা এসে কিছু বালি ফেলে দিয়ে যায়।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জুয়েল রানা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রেলের বড় এই ব্রিজটি করতে দীর্ঘদিন সময়ের প্রয়োজন। অথচ দেখাশোনার দায়িত্বে একজন লোক পাশ্ববর্তী দোকানগুলোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে সেগুলো না ভেঙ্গে ছোট রাস্তা করে দিয়েছে। অল্প বৃষ্টি হলেই জলাবন্ধতা লেগে যায়।এতে গাাড়িগুলো কাদাঁয় ডেবে যায়।এগুলো দেখাশোনার যেন কেউ নেই।
রেলওয়ে কাজের সহকারী ইন্জিনিয়ার আশরাফুল আলম মঙ্গলবার বলেন, সাময়িক ভাবে বিকল্প রাস্তায় দিয়ে যানচলাচল যাতে করতে পারে সে ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com