জেলা পরিষদ নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর : প্রার্থীদের দৌরঝাপ শুরু : জেলায় ১৫টি ওয়ার্ডে সদস্য পদে নির্বাচন হবে

October 26, 2016,

ইমাদ উদ দীন॥ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র সরাসরি নেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনেও জমা নেওয়ার প্রস্তাব করেছে নির্বাচন কমিশন।
সংসদে জেলা পরিষদ নির্বাচন বিল পাসের দু’সপ্তাহ পর মঙ্গলবার নির্বাচন বিধি ও আচরণবিধি চূড়ান্তে ইসির বৈঠকে প্রার্থীদের জন্য নতুন এ সুযোগ রাখার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানান নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ।
নভেম্বরের মধ্যে তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি নিয়ে বিধি প্রণয়নের কাজ চলছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় বাধার অভিযোগ করেছিল বিএনপিসহ অনেকগুলো দল।
সে ধরনের ঝুঁকি এড়াতেই এবার জেলা নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমার প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার শাহওনেওয়াজ।
তবে বাছাইয়ের সময় প্রার্থীকে অবশ্যই রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্রের ‘হার্ড কপি’ জমা দিতে হবে। প্রতি উপজেলায় ভোটকেন্দ্র রাখার পক্ষে মত এসেছে বলেও জানান এ কমিশনার।
“উপজেলাগুলোতে ওয়ার্ডভিত্তিক ভোট কেন্দ্র রাখা হবে। স্বল্প সংখ্যক ভোটারের জন্য জেলাকে ১৫টি ওয়ার্ডে ভাগ করে উপজেলা প্রতি দু’টি করে কেন্দ্র রাখা হতে পারে।”
সংসদ অধিবেশনে পাস হওয়া ‘জেলা পরিষদ (সংশোধন) বিল, ২০১৬’ অনুযায়ী, এবার থেকে স্থানীয় সরকারে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য নির্বাচিত হবেন।
প্রতিটি জেলায় ১৫ জন সাধারণ ও পাঁচজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য থাকবেন।
এর আগে ১৯৮৮ সালে স্থানীয় সরকার (জেলা পরিষদ) আইনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে সরকার কর্তৃক নিয়োগ দেওয়ার বিধান ছিল।
২০০০ সালে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচিত জেলা পরিষদ গঠনে নতুন আইন করে। কিন্তু একদশকেও এ সম্পর্কিত বিধিবিধান তৈরি না হওয়ায় ২০১১ সালের ১৫ ডিসেম্বর তিন পার্বত্য জেলা বাদে দেশের ৬১টি জেলা পরিষদে ‘অনির্বাচিত’ প্রশাসক নিয়োগ দেয় সরকার। তাদের মেয়াদপূর্তিতে আগামী ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।
আইন অনুযায়ী, জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২৫ বছর বয়সী যে কোনো ভোটার প্রার্থী হতে পারবেন, যদিও ভোট দিতে পারবেন না।
ভোটাধিকার থাকবে কেবল জেলার অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র ও কাউন্সিলর, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলর এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের।
এ হিসেবে স্থানীয় সরকারের চার ধরনের প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬৭ হাজার নির্বাচিত প্রতিনিধি এ নির্বাচনে ভোট দেবেন।
আওয়ামীলীগ ওয়ার্কিং কমিটির সভায় প্রধানমন্ত্রী এ সিদ্ধান্তের কথা জানালে জেলা পর্যায়ের সংশ্লিষ্টদের শুরু হয় নির্বাচন প্রস্তুতি। প্রধানমন্ত্রীর এমন সিন্ধান্তে আর সংশ্লিষ্টদের নির্বাচন নিয়ে এমন তোড়জোড় সরব হয়ে উঠেছে মৌলভীবাজার জেলার প্রার্থীরা। জেলা নির্বাচন অফিসের তথ্যমতে মৌলভীবাজারের ৭টি উপজেলার ৬৭টি ইউনিয়ন, ৫টি পৌরসভা ও ৭টি উপজেলা মিলে ৯৪৩ জন নির্বাচকমন্ডলীর সদস্য (ভোটার) রয়েছেন। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একজন, ১৫ জন সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের পাঁচজন নারী সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠন হবে। সব মিলিয়ে ২১টি পদের জন্য এখন পর্যন্ত এ জেলায় প্রায় অর্ধশতাধীক প্রার্থী মাঠে প্রচারণা চালাচ্ছেন। নিজেদের প্রার্থীতার জানান দিয়ে এখন থেকেই তারা যে যার মত কৌশলে নির্বাচকমন্ডলীর (ভোটারদের) মন জয় করতে চালাচ্ছেন গনসংযোগ। ব্যানার, ফেস্টুন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জানান দিচ্ছেন। চলছে ঘরোয়া বৈঠক। আসন্ন এই নির্বাচন হবে দেশের প্রথমবারের মতো জেলা পরিষদ নির্বাচন। জেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মৌলভীবাজারের ১৫টি ওয়ার্ডের চূড়ান্ত সীমানা নির্ধারণ ও নির্বাচক মন্ডলীর সদস্যদের তালিকা তৈরী করা হয়েছে। সম্প্রতি মৌলভীবাজারের সদ্য বিদায়ী জেলা প্রশাসক মো: কামরুল হাসান তালিকা তৈরী করে তা ১৬ আগষ্ট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলা পরিষদ আইন ২০০০, জেলা পরিষদ ওর্য়াডের সীমানা নির্ধারণ বিধিমালা ২০১৬ অনুযায়ী এবং একই আইনের সংশোধিত ৫ ধারার প্রদত্ত ক্ষমতা বলে মৌলভীবাজারের নির্বাচক মন্ডলীর সদস্যদের তালিকা চূড়ান্ত করে ৫১৯ (৯৫) স্মারকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও জেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের নির্বাচকমন্ডলীর সদস্য ও সীমানা নির্ধারিত ওয়ার্ডের প্রাপ্ত তালিকা হলো:

১নং ওর্য়াড: ১.উত্তর শাহবাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ, বড়লেখা। ২. দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ৩.নিজবাহাদুরপুর ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ৪. বড়লেখা ইউনিয়ন পরিষদ, বড়লেখা। ৫.বড়লেখা পৌরসভা। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন ও পৌরসভায় ১৩ জন,মোট ৬৫জন।

২নং ওর্য়াড: ১.দাসের বাজার ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ২.তালিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ৩.বর্ণি ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ৪.দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন ও চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ বড়লেখা ১জন,মোট ৫৩জন।

৩নং ওর্য়াড: ১.সুজানগর ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ২.দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ,বড়লেখা। ৩.পূর্বজুড়ী ইউনিয়ন পরিষদ, জুড়ী। ৪. ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদ,জুড়ী। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন মোট ৫২ জন। (১.২.৩নং ওর্য়াড সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ওর্য়াড।নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ১৭০জন)।

৪নং ওর্য়াড: ১. জায়ফরনগর ইউনিয়ন পরিষদ,জুড়ী। ২. গোয়ালবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ, জুড়ী। ৩. সাগরনাল ইউনিয়ন পরিষদ,জুড়ী। ৪. ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদ,জুড়ী। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন ও চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ জুড়ী ১জন, মোট ৫৩ জন।

৫নং ওয়ার্ড: ১.ভূকমিমইল ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ২.ভাটেরা ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ৩.বরমচাল ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ৪.জয়চন্ডী ইউনিয়ন পরিষদ, কুলাউড়া। ৫.কাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদ, কুলাউড়া। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন ও চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ, কুলাউড়া ১জন। মোট ৬৬ জন।

৬নং ওর্য়াড: ১.কুলাউড়া ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ২.রাউতগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ, কুলাউড়া। ৩. কর্মধা ইউনিয়ন পরিষদ,কুলউড়া। ৪. পৃথিমপাশা ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ৫. কুলাউড়া পৌরসভা। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২ জন ও পৌরসভায় ১৩জন, মোট ৬৫জন। (৪.৫.৬ নং ওর্য়াড সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ওর্য়াড। নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ১৮৪ জন)।

৭নং ওর্য়াড: ১.শরীফপুর ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ২.হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ৩.টিলাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া।৪.ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন পরিষদ,কুলাউড়া। ৫.কামারচাক ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন মোট ৬৫জন।

৮নং ওর্য়াড: ১.রাজনগর ইউনিয়ন পরিষদ, রাজনগর। ২. পাঁচগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর। ৩. ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর। ৪. মুন্সিবাজার ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর। ৫.উত্তরভাগ ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন ও রাজনগর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ১জন, মোট ৬৬জন।
৯নং ওর্য়াড: ১. টেংরাবাজার ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর। ২. মনসুরনগর ইউনিয়ন পরিষদ,রাজনগর।৩.আখাইলকুড়া ইউনিয়ন পরিষদ,মৌলভীবাজার সদর। ৪.চাঁদনীঘাট ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। ৫.একাটুনা ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন, মোট ৬৫জন। (৭.৮.৯ নং ওর্য়াড সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ওর্য়াড। নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ১৯৬ জন)।

১০ নং ওর্য়াড: ১.খলিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ,মৌলভীবাজার। ২.মনুমুখ ইউনিয়ন পরিষদ,মৌলভীবাজার সদর। ৩.কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ,মৌলভীবাজার সর। ৪.কনকপুর ইউনিয়ন পরিষদ,মৌলভীবাজার সদর। ৫.মৌলভীবাজার পৌরসভা। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন ও পৌরসভায় ১৩জন,মোট ৬৫জন।

১১নং ওর্য়াড: ১.আপার কাগাবলা ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। ২. আমতৈইল ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। ৩. মোস্তফাপুর ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। ৪. নাজিরাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। ৫. গিয়াসনগর ইউনিয়ন পরিষদ, মৌলভীবাজার সদর। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন ও চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ মৌলভীবাজার ১জন সহ মোট ৬৬জন।

১২ নং ওয়ার্ড: ১. কালাপুর ইউনিয়ন পরিষদ, শ্রীমঙ্গল,। ২. মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদ,শ্রীমঙ্গল। ৩. শ্রীমঙ্গল ইউনিয়ন পরিষদ, শ্রীমঙ্গল। ৪. সাতগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ,শ্রীমঙ্গল। ৫. শ্রীমঙ্গল পৌরসভা। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন ও পৌরসভায় ১৩জন , মোট ৬৫জন। (১০.১১.১২ নং ওর্য়াড সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ওর্য়াড। নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ১৯৬ জন)।

১৩ নং ওয়ার্ড: ১.ভূনবীর ইউনিয়ন পরিষদ, শ্রীমঙ্গল। ২. সিন্দুর খান ইউনিয়ন পরিষদ,শ্রীমঙ্গল। ৩. আশিদ্রোন ইউনিয়ন পরিষদ, শ্রীমঙ্গল।৪.রাজঘাট ইউনিয়ন পরিষদ,শ্রীমঙ্গল। ৫. কালিঘাট ইউনিয়ন পরিষদ,শ্রীমঙ্গল। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন ও শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ১জন , মোট ৬৬ জন।

১৪ নং ওয়ার্ড: ১.কমলগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ,কলগঞ্জ। ২. মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদ, কমলগঞ্জ। ৩. ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদ,কমলগঞ্জ। ৪.আদমপুর ইউনিয়ন পরিষদ,কমলগঞ্জ। ৫.কমলগঞ্জ পৌরসভা। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৫২জন ও পৌরসভায় ১৩জন,মোট ৬৫জন।

১৫ নং ওর্য়াড: রহিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ,কমলগঞ্জ। ২.শমসেরনগর ইউনিয়ন পরিষদ, কমলগঞ্জ। ৩. আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদ,কমলগঞ্জ। ৪. মুন্সিবাজার ইউনিয়ন পরিষদ, কমলগঞ্জ। ৫. পতনঊষার ইউনিয়ন পরিষদ,কমলগঞ্জ। এই ওর্য়াডের নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ইউনিয়নে ৬৫ জন ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ১জন,মোট ৬৬জন। (১৩.১৪.১৫নং ওর্য়াড সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ওর্য়াড। নির্বাচকমন্ডলীর সংখ্যা ১৯৭জন)। সীমানা ও নির্বাচক মন্ডলীর সদস্য নির্ধারণের পর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্য (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রার্থীরা মাঠে নামছেন। সময় যত বাড়ছে ততই বাড়ছে প্রার্থীদের সংখ্যা। দলীয় প্রতীকে এই নির্বাচন না হলে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী ঐসকল পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করবেন বলে ধারণা স্থানীয়রা।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com