“নারী কেলেংকারিতে জামালপুরের পদচ্যোত ডি.সি. আহমেদ কবিরঃ ছিঃ ছিঃ ডি.সি.আপনি এত খারাপ ॥”

August 29, 2019,

মুজিবুর রহমান মুজিব॥ জামালপুর জেলার জেলা প্রশাসক এবং বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ কবির তাঁর অধীনস্থ নিম্ন পদস্থ কর্মচারি-অফিস সহকারী সানজিদা ইয়াসমিন সাধনার সঙ্গেঁ যৌন কেলেংকারি জনিত কারনে পদচৌত ও.এস.ডি. হওয়ায় প্রশাসন ও মিডিয়া ভূবনে তুল পাড় সৃষ্টি হয়েছে। কবির-সাধনার নিষিদ্ধ ও নাজায়েজ ভালোবাসা, প্রশাসন-জনগন-প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ভূবন সর্বত্র এখন ছিঃ ছিঃ আওয়াজ উঠেছে।

একজন জেলা প্রশাসক এবং একজন বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সম্মানিত ও দায়িত্ববান পদ পদবী। জেলা প্রশাসক মাঠ প্রশাসনের সর্ব্বোচ্চ প্রশাসনিক কর্মকর্তা, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রত্যক্ষ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি। মাজদার হোসেন মামলার রায় এর পর বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ এর পরও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট একজন পদস্থ-সম্মানিত পদ পদবী। বি, সি,এস এডমিন- ক্যেডার সার্ভিসে শত ডেপুটি সেক্রেটারির মধ্যে যাচাই-বাচাই করে ডি.সি.ফিট লিষ্ট তৈরী করা হয়। এই যাচাই-বাচাই প্রক্রিয়ায় সরকারি পদস্থ কর্মকর্তাগণ থাকেন, কতেক আইনী বিধি বিধান মেনে চলেন, অতঃপর একজন কর্মকর্তাকে একটি জেলার জেলা প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ দেন। জেলা প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ পেতে কাঠ, খড়ি পোহাতে হয়, বিধি বিধান মানতে হয়। অবশ্য সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব এবং পি.এস.সি. এর সাবেক চেয়ারম্যান অভিজ্ঞ আমলা ডক্টর সাদাত হোসেন এ ব্যাপারে ভিন্নমত পোষন করতঃ মধ্য রাতের টক শো-তে অভিমত প্রদান করেন যে, ডি.সি নিয়োগে প্রার্থীর যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার চাইতে ক্ষমতাসীনদের আনুগত্যকেই প্রাধান্য দেয়া হয়ে থাকে। সরকারের উপসচিব আহমদ কবিরকে জামালপুরের জেলা প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ প্রদানের পর থেকেই তার উপর ক্ষমতার অপব্যবহার সহ

বিভিন্ন অভিযোগের অভিযোগ ছিল। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাতে কর্ণপাত না করায় ক্ষমতার অপব্যবহারে মেেেত উঠেন। জেলা প্রশাসকের কার্য্যালয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ সরকারী স্থাপনায় তিনি তাঁর ইচ্ছামত একটি কক্ষে বিধি বহির্ভূত ভাবে সরকারি অর্থ খরছ করে পদ-পদবীর প্রভাব খাটিয়ে সোফা খাট পালং সংযোগে আরাম আয়েশ শোবার- বালা খানা- রঙ্গাঁলয় স্থাপন করেন। একজন কনিষ্ট মহিলা সহকর্মিকে একজন ডেপুটি কমিশনার ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শয্যাসঙ্গিনী করে নিষিদ্ধ ভালোবাসায় মশগুল হওয়া আইন সঙ্গঁত ভাবে বে-আইনী, ধর্মগত ভাবে না জায়েজ গুনাহ-এর-কাজ। একজন ডেপুটি কমিশনার জেলা প্রশাসনের ক্লিনার-এম.এল.এস.এস. থেকে এডিসি  জেনারেল- সকলের শ্রদ্ধেয় অভিভাবক। যৌথ পরিবারের দায়িত্ববান পিতার মত তিনি সকলের সুখ দূঃখ দেখবেন, মানসম্মান রক্ষা করবেন। কনিষ্ট কলিগ-গনকে উন্নত নৈতিকথা, নীতি কথা, সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেবেন। বিপদে আপদে বুক আগলে রাখবেন, পিতা-ভ্রাতার মায়া মমতায় সিক্ত করবেন। নারী সহকর্মিদের প্রতি জেলা প্রশাসক এর দায়িত্ব অত্যধিক। একজন কর্মজীবী নারী পিতা-স্বামীর সংসার ছেড়ে প্রত্যেক কর্ম দিবসে ন’টা পাঁচট দাপ্তরিক দায়িত্ব পালন করেন। একজন নারীর ইজ্জত-আরু-মান সম্মান রক্ষার দায়িত্ব আল্লাহ রসূলুল্লাহর পরেই পীর আওলিয়ার দোয়া এবং একজন অভিভাবক জেলা প্রশাসক-এর-। নারীর ক্ষমতায়নের এই যুগে- নারী এখন আর অবরোধ বাসিনী-গৃহবন্দী নহেন। আপন যোগ্যতা-পারঙ্গঁমতা-পারদর্শীতা তথাপূর্ণ অভিজ্ঞতা বলে একজন কর্মজীবী নারী এখন রাজনীতি থেকে রাষ্ট্র পরিচালনায় অভিজ্ঞতার ছাপ রাখছেন, যোগ্যতার পরিচয় দিচ্ছেন, আজকাল আর নারী সমাজকে অবলা বলে অবহেলা করার কোন সঙ্গঁত কারন নেই। তাছাড়া নারী ও শিশুর মান মর্য্যাদা রক্ষা এবং আইনগত অধিকার সংরক্ষনের জন্য সব সময় সর্ব সরকার সর্দা তৎপর ও আন্তরিক। বেগম খালেদা জিয়ার সরকারামলে ১৯৯৫ সালে প্রনীত নারী ও শিশু

নির্য্যাতন দমন আইন ১৯৯৫, পরবর্তী পর্য্যায়ে সংশোধিত পাকা পোক্ত হয়েছে। শেখ হাসিনার সরকারমলেও এই আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং নারী ও শিশু অধিকার সংরক্ষনে একান্তই আন্তরিক। প্রত্যেক জেলায় জেলা ও দায়রা জজের পদ মর্য্যাদায় একজন নারী ও শিশু নির্য্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল জজ রয়েেেছন। দরিদ্র বিচার প্রার্থীদেরকে সম্পূর্ণ বিনা ফি-তে মামলা পরিচালনার জন্য প্রত্যেক জেলায় জেলায় জেলা ও দায়রা জজের নেতৃত্বে, জেলা বার সমূহের সমন্বয়ে জেলা লিগেল এইড কমিটি রয়েছে। ইভটিজিং প্রতিরোধে নারী ও শিশু নির্য্যাতন দমন আইনের দশ ধারা একটি মোক্ষম হাতিয়ার। কোন নারী যৌন হয়রানির শিকার হলে আইনের এই ধারায় আশ্রয় নিতে পারেন। ধারাটি অজামিন যোগ্য এবং শাস্তির পরিমান ও হালকা নয়। জামালপুরের ডি.সি অফিসের কর্মচারী বাঁধন তাঁর পূরুষ বস ডি.সি আহমেদ কবির কর্তৃক যৌন হয়রানীর শিকার হলে তিনি আইনী আশ্রয় নিতে পারতেন। জামালপুর এলাকার যেকোন জনপ্রতিনিধি, জেলা সুশীল সমাজ, রাষ্ট্রের শক্তিশালী চতুর্থ স্থম্ভ মিডিয়ার ভূবনের আশ্রয় নিতে পারতেন, তিনি তা করেন নি। ঘটনার ঘন ঘটায় মনে হয় ডিসির এই অনৈতিক কাজে তার সম্মতি ছিল। বাধন বেগমের জেনে রাখা উচিত ছিল নারীর রূপ, যৌবন বাজারের পন্য নয়, প্রদর্শনীর বস্ত নয়। তাঁর ইজ্জত আব্রু হেফাজত-নিয়ন্ত্রনে রাখার দায়িত্ব ছিল তার, তানাকরে তিনি তার বসকে মনোরঞ্জনের জন্য নিজেকে সমর্পন করেছেন, বিলিয়ে দিয়েছেন, তার মনে রাখা উচিত ছিলে তিনি একজন নি¤œ বেতনভূক্ত কর্মচারী, কনিষ্ট কলিগ-গে গার্ল নন, প্রমোদ বালা নন। সরকারি অফিসে ওয়ার্কিং আওয়ারে বসের শয্যাসঙ্গিঁনী হয়ে তিনি একজন কর্মজীবী নারীর মান মর্য্যাদার হানি করেছেন, একজন কর্মজীবী নারীকে প্রমোদ বালার তালিকায় নাম উঠিয়েছেন যা- আইনত ধর্মত দন্ডনীয় অপরাধ।

পত্রিকান্তরে খবরে প্রকাশ এই নিলর্জ্য ও বেহাহা বাধনের দশ বৎসর বয়সী শিশু রয়েছে অর্থাৎ অনুমান করা যায় এই নিলর্জ্য নারী ত্রিশ বৎসরাধিক বয়সী একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা। উপসচিব আহমদকবির ও একজন ত্রিশোর্ধ প্রাপ্ত বয়স্ক পূরুষ -অল্প বয়সী বেহিসাবি বালক নহেন। সাধারণত অল্প বয়সী বালক-বালিকা নর নারী একে অন্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে থাকে। একজন সুন্দরী নবীনা নারীর মুচকি মিষ্টি হাসি চুরির রিনিক ঝিনিক আওয়াজ পারফিউম এর মৌ মৌ গন্ধ একজন নবীন যুবককে মাতোয়ারা করে, দখিনা-হাওয়ায় শূন্যে উড়ায়। এক্ষেত্রে কবির বাধনের ভালোবাসাকে কিশোর কিশোরীর নবীন ভালোবাসা বলা চলে না, এটা শুধু চোখা-চোখি-দেখা-দেখি আর উষ্ণ সান্নিধ্য নয়, এই নিষিদ্ধ ও নাজায়েজ ভালোবাসা শুধুমাত্র শারীরিক-দৈহিক। বয়স্ক আহমেদ কবির প্রাপ্ত বয়স্ক নারী বাধনকে, মানষিক নয় দৈহিক বন্ধনে আবদ্ধ করেছেন। ধর্মগত ভাবে এই দুই মুসলিম নরনারীর দৈহিক মিলন- জিনাহ- কবিরা গোনাহ্- এর কাজ যা অমার্জনীয় অপরাধ। দেশে প্রচলিত আইন মোতাবেক ও এরা অপরাধি কথায় বলে একহাতে তালি বাজে না, ডিসি আহমেদ করিব এর সঙ্গেঁ তার সহ কর্মি বাধন ও অপরাধী, তারা দু’জনেই বেআইনী অনৈতিক কাজ করেছেন তদন্তে বিচারান্তে দু’জনের শাস্তি হওয়া উচিত। পত্রিকান্তরে খবরে প্রকাশ জামালপুরের পদচ্যোত জেলা প্রশাসক আহমেদ কবির জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের ডিসি ফিটলিষ্টের তালিকায় ছিলেন না, তিনি যশোহর এ স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের উপপরিচালক ডি.ডি.এল.জি. ছিলেন। সেখানে ও তাঁর বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারী ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ ছিল কিন্তু তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেকের সঙ্গেঁ তার পরিচয় ও সম্পর্ক থাকার কারনে তাকে কোন অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় নি, বরং এই প্রতিমন্ত্রীর চাপে ডিসি ফিট লিষ্টের তালিকাভূক্ত না হয়েও

তাকে ডিসি হিসাবে নিয়োগ দিতে হয় এবং তিনি জামালপুর জেলায় নিয়োগ পান। একটি জাতীয় দৈনিকের এই সংবাদটি টিভি টকশোতে ডক্টর সাদাত হোসেনের ডিসি নিয়ো সংক্রান্ত মতামতটি সত্যতায় প্রমানিত হল। পত্রিকান্তরে আরো খবরে প্রকাশ প্রাক্তন কেবিনেট সেক্রেটারী আলী ইমাম মজুমদার একজন ডেপুটি কমিশনার এর এহেন অনৈতিক কাজের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী নীতিনৈতিকতা মেনে চলতে বাধ্য।

মন্ত্রী সভা মিটিং শেষে প্রেস ব্রিফিং কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কেবিনেট সেক্রেটারী শফি উল আলম বলেন অভিযুক্ত ডিসি আহমেদ কবিরকে নারী কেলেংকারীর অভিযোগ প্রমানিত হলে তাঁর শাস্তি হতে পারে পাবলিক সার্ভেন্টদের জন্য ডিসিপ্লিন আপীল রুল মতে অভিযোগ প্রমানিত হলে ডিসমিস, রিমোর্ভেল কিংবা পদাবনতি হতে পারে। তবে প্রমানিত না হলে কাউকে শাস্তি দেয়া কঠিন। আমালাতন্ত্র আলোচিত-সমালোচিত হলেও- আমলাগণ- দেশ ও জাতির আমানত সম্পদ। ইংরেজীতে যথার্থই বলা হয়ে থাকে বুরোক্রেসী মেবি ক্রিটিসাইজড, বাট বুরোক্র্যটস-আরদি এ্যসেট অবদিনেশন। একটি রাজনৈতিক সরকার এর কর্মসচী বাস্তবায়ন করেন সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীগণ। একাত্তোরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রথাগত যুদ্ধ- রেজিম্যেন্টাল ওয়ার এর পাশাপাশি গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের শত্রু কবলিত অঞ্চল এর অর্থনীতিবিধ্বস্থে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করা হয়। পাক ফৌজি সরকার পূর্ব পাকিস্তানে আব্দুল মুত্তালিব মালেকের নেতৃত্বে একটি বেসামরীক প্রশাসন গড়ে তুলার আপ্রাণ চেস্টা করে ব্যর্থ হয়। প্রখ্যাত পাকিস্তানী সি.এস.পি ডক্টর তৌফিক-ই-এলাহি চৌধুরী, ডক্টর কামাল সিদ্দিকী, ডক্টর আকবর আলী খাঁন প্রমুখ আমলা এস.ডি.ও গণ পাক প্রশাসনের সঙ্গেঁ সম্পর্ক ছিন্ন করে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করতঃ বীরত্ব পূর্ণ ভূমিকা ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। স্বাধীনতা উত্তরকালে দেশ ও জাতি তাদেরকে মূল্যায়ন করেছেন, অনেকেই সামরীক খেতাব-বীর বিক্রমে ভূষিত হয়েছেন।

ইয়েমেনীরীর, পীরারে পীর সাধক শাহ্ জালালের স্মৃতি ধন্য পূন্য ভূমি সিলেট এর বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান নিজেকে আমলা নয়, কামলা- বলে পরিচয় দিতেন। সবিনয়ে বলতেন একজন কামলা মাত্র কয়েক কর্ম ঘন্টা কাজ করে কিন্তু একজন আমলা চব্বিশ ঘন্টাই রাষ্ট্র ও জনগনের সেবায় নিবেদিত। জবাব মোঃ হাবিবুর রহমান, জনাব মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ্ সিলেটের খুবই জনপ্রিয় ও কর্ম তৎপর জেলা প্রশাসক ছিলেন। আমাদের প্রথম জেলা প্রশাসক সুনামগঞ্জি সাকির উদ্দিন সাহেবকে তাঁরই গঠিত শিক্ষা উন্নয়ন মূলক প্রকল্প মেধা প্রকল্পের পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্টানে তাঁকে সম্ভর্ধনা প্রদান করা হল। এ প্রজন্ম তাকে চেনে না, দেখে নি, আমি তাঁকে পরিচয় করিয়ে দিলাম, আমাদের যৌবন কালে তাঁর উন্নয়ন কর্মকান্ডের ভূয়শী প্রশংসা করলাম। সম্ভর্ধিত শাকির উদ্দিন আহমদ তাঁর বিনয় ভাষনে আবেগে-আনন্দে হাউমাউ করে কান্না কাটি করলেন। এ হল একজন কর্মবীর আমলার প্রতি মানুষের আন্তরিক ভালোবাসা, একজন কাজের মানুষ সরকারি কর্মকর্তার নাগরিকদের প্রতি সম্মান ও মমতা, সৌহার্দ ও সম্প্রিতি।

ইসলামী আইনের বিধান মোতাবেক আদমে আওলাদ এবং উম্মতে মোহাম্মদী (সঃ) এই মানুষ আশরাফুল মখলুকাত- সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব। মানুষের শিক্ষা ও জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও পান্ডিত্য, মেধা ও মনন মানুষকে শ্রেষ্টত্বের আসনে বসিয়েছে। উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত একজন উপসচিব আহমেদ কবির সরকারি দায়িত্বে থেকে পদ পদবি ব্যবহার করে যে ঘৃন্যতম কাজ করেছেন তা নিকৃষ্টতম- “ছিঃ ছিঃ ডিসি আহমেদ কবির আপনি এত খারাপ”।

[ লেখক সিনিওর এডভোকেট হাইকোর্ট, মুক্তিযোদ্ধা। কলামিস্ট। সাবেক সভাপতি, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব]

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com