বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলার আলোর মিছিলকে এগিয়ে নেওয়া হোক আমাদের দীপ্ত শপথ

March 16, 2020,

মকিস  মনসুর॥ আজকের আমার এই লেথা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী স্বাধীন দেশের স্রষ্টা, সোনার বাংলা গড়ার রূপকার বাঙালি জাতির পথ প্রদর্শক জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মশত-বার্ষিকী উপলক্ষে। কিন্তুু কি দিয়ে শুরু করবো ভেবে পাচ্ছি না। যে নেতার জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না।আজকের এই দিনে সেই বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করছি যার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আজকের এই বাংলা ও বাঙালি। যার জন্য জাতি পেয়েছে লাল বৃত্ত সবুজ পতাকা। এই প্রবাসের মাটিতে ও আজ আমরা গৌরব ও গর্বের সাথে উচ্চারণ করছি বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা। যার জন্য বিশ্বের মানচিত্রে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ নামক শব্দটি। বঙ্গবন্ধু মানে বাংলার আকাশ; .বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শ ও চেতনা একটি দর্শনের নাম ; জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখার সুযোগ আমার হয়নি। কারণ ১৯৭০ সালে আমার জন্ম। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট ঘাতকরা যদি জাতির জনককে হত্যা না করতো তাহলে নতুন প্রজন্মের হয়তবা এই বিশাল মনের মহানায়কের সানিধ্য পাবার সুযোগ হতো। এই আপসোস শুধু আমার একার নয়, নতুন প্রজন্মেকে আজীবন এই অতৃপ্তি বহন করে চলতে হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখতে না পারলও ১৫ই আগষ্টের হত্যাকাণ্ডের খুনীদের বিচারের আন্দোলনে রাজপথের সৈনিক হিসাবে ছাত্রজীবনে লড়াই সংগ্রাম করেছি। হয়েছে বিচার, এটাই আমার ও আমাদের  রাজনৈতিক জীবনের চরম পাওয়া। আজ ও বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শে রয়েছি অটল, থাকবো। চিরকাল।

একদিকে ১৯৭৫ এর ১৫ ই আগষ্ট  ঘাতকরা যদি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা না করতো হয়তবা আমাদের প্রজন্মরা জাতির মহানায়ককে দেখা থেকে বঞ্চিত হতো না. এটা গোটা জাতির জন্য যেমনি দুভাগ্যের

অন্যদিকে আরেকটি শুভ দিক হচ্ছে জাতির পিতার ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আজ রাষ্ট্র ক্ষমতায়; জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরী ডিজিটাল বাংলার রুপকার গনতন্ত্রের মানসকন্যা দেশরত্ন ড. শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় মুজিব শতবর্ষ পালন করতে পারাটা আমাদের বাঙালী জাতির জন্য কালের মহাবিবর্তনের একটি মাইলফলক। আজ সারা বিশ্বে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত-বার্ষিকী মুজিববর্ষ সার্বজনীনভাবে গভীর শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও যথাযোগ্য মযাদার সাথে পালন করা হচ্ছে.

ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধুর তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর তনয়া শেখ রেহানা আপা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষের লগো উন্মোচন করার মাধ্যমে  জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর সূচনা করেছেন।

সঠিক ইতিহাস কখনো মিথ্যা দিয়ে ঢেকে রাখা যায় না  সত্য চিরন্তন সত্য. গত সপ্তাহে হাইকোর্ট থেকে মুজিববর্ষেই  একটি  ঐতিহাসিক রায় আসায় সমগ্র জাতি আনন্দিত হয়েছে। স্বাধীনতার আন্দোলনে ব্যবহৃত ‘জয় বাংলা’ হবে জাতীয় স্লোগান ; একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় সকল অনুষ্ঠানে প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা কর্মচারী, জন প্রতিনিধি, রাষ্ট্রের সকল দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ সবাইকে অনুষ্ঠানের বক্তব্য শেষে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শেষ করতে হবে। এছাড়া দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এ্যাসেম্বলি শেষে জয় বাংলা বলতে হবে। আমি সত্যিই জাতির পিতাকে দেখিনি কিন্তুু যখন বুঝতে শিখেছি তখন থেকেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আদর্শের একজন কমী হিসাবে এবং  বৃটেনে এসে ও  যুবলীগ করেছি  আজ আওয়ামী লীগার হিসাবে প্রবাসের মাটিতে কাজ করে যাচ্ছি  বঙ্গবন্ধুর নীতিতে অটুট, থাকবো চিরকাল. ইনশাআল্লাহ ; আদর্শের রাজনীতি’তে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এক অবিস্মরণীয় এবং ঐতিহাসিক দ্বার উন্মোচন করেছে যার নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন গনতন্ত্রের কর্ণধার নেতা কর্মী-সমর্থকের হৃদয়ের স্পন্দন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্য  উত্তরসূরী শেখ পরিবারের প্রজ্বলিত আলোর মশাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন  শেখ হাসিনা. আওয়ামী লীগ একটা পরিবার, এই পরিবারে আমরা অনেকেই আছি, নেতা আছি কর্মী আছি ; জাতির জনক  বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই গোটা পরিবার  ঐক্যবদ্ধ  সেটা  আমাদের কর্মকাণ্ডে আচার আচরণে আমাদের চলাফেরায়  বার বার প্রমাণিত হয়েছে । ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফুর রহমান এবং সায়রা বেগমের ঘরে জন্ম নেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুল ও কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে পড়াশনা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ করেন।

১৮ বছর বয়সে বেগম ফজিলাতুন্নেসার সাথে তাঁর বিয়ে হয়। তাদের ২ মেয়ে-আজকের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা এবং তিন ছেলে-শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল। কিশোর বয়সেই বঙ্গবন্ধু সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে তৎকালীন বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে বঙ্গবন্ধু প্রথমবারের মতো গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেন। এরপর থেকে শুরু হয় তার বিপ্লবী জীবন।

১৯৪০ সালে তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগের ছাত্র সংগঠন নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগ দেন। কট্টরপন্থী এই সংগঠন ছেড়ে ১৯৪৩ সালে যোগ দেন উদারপন্থী ও প্রগতিশীল সংগঠন বেঙ্গল মুসলিম লীগে। এখানেই সান্নিধ্যে আসেন হুসেইন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে রক্ষণশীল কট্টরপন্থী নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনের কর্তৃত্ব খর্ব করতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ। ভাষা আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শেখ মুজিব।

১৯৪৮ সালে ভাষার প্রশ্নে তাঁর নেতৃত্বেই প্রথম প্রতিবাদ এবং ছাত্র ধর্মঘট শুরু হয় যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে। ধীরে ধীরে তিনি হয়ে উঠেন দূরদর্শিতা এবং প্রজ্ঞাসম্পন্ন এক কুশলী রাজনৈতিক নেতা। এসময় শেখ মুজিব মুসলিম লীগ ছেড়ে দেন এবং হোসেন সোহরাওয়ার্দী এবং মাওলানা ভাসানীর সাথে মিলে গঠন করেন আওয়ামী মুসলিম লীগ। তিনি দলের প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে যুক্তফ্রন্ট সরকারের কৃষি মন্ত্রী হন মুজিব। ১৯৫৬ সালে কোয়ালিশন সরকারের মন্ত্রিসভায় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান তিনি।

১৯৬৩ সালে হোসেন সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর আওয়ামী মুসলিম লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন শেখ মুজিব। তিনি ছিলেন আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্র তত্ত্বের কট্টর সমালোচক। ১৯৬৬ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর জাতীয় সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এই ছয় দফা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্ত্বশাসনের রূপরেখা।

মুজিবের ৬ দফার প্রতি জনগণের ব্যাপক সমর্থনে ভীত হয়ে তৎকালীন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার করেন শেখ মুজিবকে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে বাংলার জনগণ। জনরোষের কাছে নতি স্বীকার করে এক পর্যায়ে তাঁকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় শোষকগোষ্ঠী। ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে শেখ মুজিবুর রহমানকে গণসম্বর্ধনা দেয়া হয়। সেখানেই উত্থাপিত হয় এগার দফা দাবি যার মধ্যে ছয় দফার সবগুলোই দফাই অন্তর্ভুক্ত ছিল। লাখো মানুষের এই জমায়েতে শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর আয়োজিত এক জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পূর্ব বাংলার নামকরণ করেন ‘বাংলাদেশ’। ৫২, ৬২, ৬৬ আর ৬৯-এর মহান গণঅভ্যুত্থানের পথ পেরিয়ে ৭০-এর ঐতিহাসিক নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়, সবই বাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামী ইতিহাসের এক একটি মাইলফলক। আর এই সংগ্রামের উৎস ছিলেন বঙ্গবন্ধু মুজিব। দীর্ঘ পরিক্রমায় ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে লক্ষ লক্ষ জনতার সামনে এসে বাঙালির প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধু বললেন তাঁর হৃদয়ের গভীর অনুভুতি, দেশমাতৃকার প্রতি অসীম ভালোবাসা, বাঙালির প্রতি অসীম মমত্ববোধের সেই কাব্যগাঁথা, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম”। সেদিনের ভাষণে তিনি আত্মপরিচয়, স্বাধীনতা, অধিকার এবং মুক্তি অর্জনে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন। তার সেই বজ্রকণ্ঠের ভাষণটি ইতিমধ্যে সর্বকালের সকল বিপ্লবী মহানায়কদের ভাষণের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম বলে স্বীকৃতি লাভ করেছে। জেকব এ ফিল্ড বিশ্বজোড়া ভাষণের যে সংকলনটি প্রকাশ করেছেন তার নাম ‘উই শ্যাল ফাইট অন দ্য বিচেসস: দ্য স্পিচেস ইন্সপায়ারড হিস্ট্রি’। ২০১৩ সালে লন্ডন থেকে এই বইটি প্রকাশিত হয়। এই বইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি ‘দ্য স্ট্রাগল দিস টাইম ইজ দ্য স্ট্রাগল ফর ইন্ডিপেনডেন্স’ শিরোনামে রয়েছে। এই বইটি শুরু হয়েছে খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩১ সালে দেওয়া ভাষণ দিয়ে। শিরোনাম: ‘ফিউরেনাল ওরেশন’। বইটিতে অন্তর্ভুক্ত দ্বিতীয় ভাষণটি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণটির জন্য আমরা গর্বিত।রাজনৈতিক কবি বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্ব ঐতিহ্যের অমূল্য দলিল..

পরিশেষে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালোরাতে পাক হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্বিচারে গণহত্যা চালানোর অব্যবহিত পর বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এদিকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের, বিভিন্ন জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এমন একটি ব্যক্তির নাম চলে আসে, যে ওই জাতির ক্রান্তিকালে জাতিকে সঙ্কট থেকে মুক্তির দিশা দেখিয়ে উত্তরণের পথে নিয়ে যায়। এমন একজন মহামানব বা মহান ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শুধু একটি নামই নয়, একটি মুক্তির পথ, একটি বিশ্বাসের নাম। তিনি ছিলেন বাঙালি জাতির পথ প্রদর্শক ও জাতির মুক্তির নায়ক। যতকাল ধরে পদ্মা-মেঘনা-গৌরী যমুনা বহমান থাকবে, ততকাল বঙ্গবন্ধুর নাম বাঙালি জাতির অন্তরে লালিত হয়ে থাকবে চির অম্লান হয়ে। ইতিহাস ঐতিহ্যের ও উন্নয়নের ধারক আমাদের এই প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব থেকে শুরু সকল গণতান্ত্রিক আন্দলোন এবং সংগ্রামের অগ্রভাগে থাকা দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতি উন্নয়নের রাজনীতি, দেশ গঠনের রাজনীতি, সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়  প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ডিজিটাল বাংলার আলোর মিছিলকে এগিয়ে নেওয়া হোক বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষে আমাদের দীপ্ত শপথ. বাংলাদেশ চিরজীবী হোক.জয় বাংলা. জয় বঙ্গবন্ধু।

 

 

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com