বন্যা আসলে আওয়ামীলীগের ত্রাণ চুরির সুযোগ হয়-মির্জা আব্বাস
আবদুর রব॥ বন্যা আসলে আওয়ামীলীগের লাভ, কারণ তারা ত্রাণ চুরি করতে পারে। অসহায় মানুষকে পুঁজি করে আওয়ামীলীগ অর্থ সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করছে। বিদেশে তারা বাড়ি বানাচ্ছে কারণ তারা আগামীতে সেথায় পালিয়ে যাবে।
২৭ আগষ্ট রবিবার জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে বড়লেখার দক্ষিণভাগ দ. ইউপির কামিলপুর সরকারী প্রাইমারী স্কুল, তালিমপুর ইউপির গলগজা বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র ও জুড়ী উপজেলার বন্যার্তদের মধ্যে ত্রাণ বিতরন করতে গিয়ে জনতার উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস। তিনি আরও বলেন ৭৪ এ দেশে বন্যা ও দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল তখন কিভাবে ত্রাণ চুরি করা হয়েছে তা দেশবাসী দেখেছে। আমি নিজেও ত্রাণ চোর ধরেছি। সতর্ক থাকবেন যেন আপনাদের নামে বরাদ্ধ আসা ত্রাণ কেউ চুরি করে নিতে না পারে। তিনি বিএনপির সকল নেতা কর্মীকে বন্যার্তদের পাশে সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়ানোর আহবান জানান। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা আবুল খায়ের মির্জা, সিলেট বিভাগের সাংগঠনিক ও কেন্দ্রীয় নেতা ড. শাখাওয়াৎ হাসান জীবন, সাবেক মহিলা এমপি শাম্মী আক্তার, মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন আহমেদ মিঠু, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, বড়লেখা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাফিজ, সাধারন সম্পাদক মুজিবুর রহমান খসরু, পৌর বিএনপি সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, বড়লেখা উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুস শহিদ খান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাহেনা বেগম হাসনা, বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন, আব্দুল মুকিত লুলু, ইকবাল হোসেন, নজরুল ইসলাম টেক্কা, যুবদল নেতা আব্দুল বাছিত, জুড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফখরুল ইসলাম শামীম, জুড়ী উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক দেওয়ান আইনুল হক মিনু, যুব দলের আহবায়ক হাবিবুর রহমান আসকর। উলে¬খ্য বিএনপির কেন্দ্রিয় নেতারা হাকালুকি হাওরপারের কুলাউড়া, বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলার ২০০০ বন্যা দুর্গত মানুষকে ত্রাণ বিতরণ করেন।
মন্তব্য করুন