রাজনগরে যুবতীর মৃত্যু ॥ আত্মহত্যার প্ররাচনায় বরের পিতা আটক
স্টাফ রিপোর্টার॥ রাজনগরে বিয়ের সপ্ন ভঙ্গ হওয়ায় যুবতীর মৃত্যু ॥ আত্মহত্যার প্ররাচনায় সদর উপজেলার ৭নং চাঁদনীঘাট ইউপির বলিয়ারভার গ্রামের বাড়ী থেকে বরের পিতা চেরাখ বখত (৫২)কে ১৯ নভেম্বর রবিবার সন্ধা ৭টায় আটক করেছে রাজনগর থানার পুলিশ। রাজনগর থানার এসআই জিয়াউল ইসলাম আটকের সত্যতা স্বীকার করে বলেন- চেরাগ বখতের বিরুদ্ধে আন্তহত্যায় প্ররোচরনায় অপরাধে ৩০৬/৩৪ ধারায় থানায় মামলা ছিল। যারে প্রেক্ষিতে পুলিশ তাকে আটক করেছে। জানা গেছে- বিয়ের স্বপ্ন ভঙ্গ যুবতী রেহেনার বিয়ে আগামী ২৭ নভেম্বর মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চেরাগ বখত এর পুত্র রিপন বখত (২৮) এর সাথে বিয়ের দিন তারিখ ধার্য ছিল। বিয়েতে আন্তীয়-স্বজনদের দাওয়াত, খাবারের জন্য গরু-ছাগল, কাঠ-ফালৎসহ যাবতীয় মালামাল ও কমিউনিটি সেন্টার বুকিৎ করা সম্পন্ন হয়। গত ১৫ নভেম্বর রেহেনার শশুরালয় থেকে মেয়ের পরিবারের লোকজনদের ফোন দিয়ে জানানো হয় এ বিয়ে হবেনা। গত ১৬ নভেম্বর মেয়ের বাড়ীর লোকজন বিষয়টি যাচাই বাচাই করার জন্য চেরাগ বখত এর বাড়ীতে গিয়ে বিয়েটি অকারনে ভেঙ্গে না দেওয়ার অনুরুদ জানান। এ সময় বর পক্ষের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- চেরাগ বখত, সিতার বখত, কুটি ও তাদের নিকট আন্তীয় মিরপুর গ্রামের আব্দুর রকিব। এ সময় বর পক্ষের লোকজন পুনরায় এ বিয়ে হবেনা বলে সাফ জানিয়ে দেন। এ ঘটনায় যুবতী রেহেনা মর্মাহত হয়ে গত ১৬ নভেম্বর বিকাল ৫টায় গলায় ওড়না পেছিয়ে পরিবারের অজান্তে অভিমান করে আন্তঃহত্যা করে। মৌলভীবাজার মডেল থানার এসআই তাপস সদর হাসপাতালে লাশের সুরতহাল রির্পোট তৈরি করে গত ১৭ নভেম্বর লাশ ময়না তদন্ত শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় গত ১৮ নভেম্বর দিনমজুর গফ্ফার মিয়া রাজনগর থানায় বাদী হয়ে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৭নং চাঁদনীঘাট ইউপির বলিয়ারভার গ্রামের নব বর রিপন বখত (২৮), যৌতুকলোভী শশুর চেরাখ বখত (৫২)সহ আরো ২/৩জনকে আসামী করে (মামলা নং- ১৩, তারিখঃ ১৮/১১/২০১৭ইং, ধারা-৩০৬) দায়ের করেন। রাজনগরে যুবতীর মৃত্যু ॥ আত্মহত্যার প্ররাচনায় বরের পিতা আটক
স্টাফ রিপোর্টার॥ রাজনগরে বিয়ের সপ্ন ভঙ্গ হওয়ায় যুবতীর মৃত্যু ॥ আত্মহত্যার প্ররাচনায় সদর উপজেলার ৭নং চাঁদনীঘাট ইউপির বলিয়ারভার গ্রামের বাড়ী থেকে বরের পিতা চেরাখ বখত (৫২)কে ১৯ নভেম্বর রবিবার সন্ধা ৭টায় আটক করেছে রাজনগর থানার পুলিশ। রাজনগর থানার এসআই জিয়াউল ইসলাম আটকের সত্যতা স্বীকার করে বলেন- চেরাগ বখতের বিরুদ্ধে আন্তহত্যায় প্ররোচরনায় অপরাধে ৩০৬/৩৪ ধারায় থানায় মামলা ছিল। যারে প্রেক্ষিতে পুলিশ তাকে আটক করেছে। জানা গেছে- বিয়ের স্বপ্ন ভঙ্গ যুবতী রেহেনার বিয়ে আগামী ২৭ নভেম্বর মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চেরাগ বখত এর পুত্র রিপন বখত (২৮) এর সাথে বিয়ের দিন তারিখ ধার্য ছিল। বিয়েতে আন্তীয়-স্বজনদের দাওয়াত, খাবারের জন্য গরু-ছাগল, কাঠ-ফালৎসহ যাবতীয় মালামাল ও কমিউনিটি সেন্টার বুকিৎ করা সম্পন্ন হয়। গত ১৫ নভেম্বর রেহেনার শশুরালয় থেকে মেয়ের পরিবারের লোকজনদের ফোন দিয়ে জানানো হয় এ বিয়ে হবেনা। গত ১৬ নভেম্বর মেয়ের বাড়ীর লোকজন বিষয়টি যাচাই বাচাই করার জন্য চেরাগ বখত এর বাড়ীতে গিয়ে বিয়েটি অকারনে ভেঙ্গে না দেওয়ার অনুরুদ জানান। এ সময় বর পক্ষের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- চেরাগ বখত, সিতার বখত, কুটি ও তাদের নিকট আন্তীয় মিরপুর গ্রামের আব্দুর রকিব। এ সময় বর পক্ষের লোকজন পুনরায় এ বিয়ে হবেনা বলে সাফ জানিয়ে দেন। এ ঘটনায় যুবতী রেহেনা মর্মাহত হয়ে গত ১৬ নভেম্বর বিকাল ৫টায় গলায় ওড়না পেছিয়ে পরিবারের অজান্তে অভিমান করে আন্তঃহত্যা করে। মৌলভীবাজার মডেল থানার এসআই তাপস সদর হাসপাতালে লাশের সুরতহাল রির্পোট তৈরি করে গত ১৭ নভেম্বর লাশ ময়না তদন্ত শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় গত ১৮ নভেম্বর দিনমজুর গফ্ফার মিয়া রাজনগর থানায় বাদী হয়ে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৭নং চাঁদনীঘাট ইউপির বলিয়ারভার গ্রামের নব বর রিপন বখত (২৮), যৌতুকলোভী শশুর চেরাখ বখত (৫২)সহ আরো ২/৩জনকে আসামী করে (মামলা নং- ১৩, তারিখঃ ১৮/১১/২০১৭ইং, ধারা-৩০৬) দায়ের করেন।
মন্তব্য করুন