শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম কেন্দ্রের শুভ উদ্বোধনে বাস্তব চিন্তা, পরিকল্পনা, অবকাঠামো, উদ্যোগ ও অঙ্গিকার
অতি সম্প্রতি ৮ ডিসেম্বর শুক্রবার শ্রীমঙ্গল শহরে উদ্বোধন করা হল বাংঙ্গালীর ইতিহাসে সর্ব প্রথম চা নিলাম কেন্দ্র। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা বাস্তবায়নে উদ্বোধনী সভার প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অর্থ মন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মোহিত। আরো উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার সদর ও কুলাউড়ার মাননীয় এম,পি বৃন্দ। মৌলভীবাজারের ডিসি, ইউএনও, প্রেস ও প্রিন্ট মিডিয়ার লোক ও কয়েক হাজার মানুষ। বাংলাদেশের ১৬৯টি চা বাগানের মধ্যে ১৪৭টি বৃহত্তর সিলেটে ২২টি চট্টগ্রামে অবস্থিত। এদের মধ্যে ৪৪টি চা বাগান-সিক হিসাবে পরিগণিত। পরিতাপের বিষয় ১৪৭টি চা বাগান থাকার পরও শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম কেন্দ্র নেই। অথচ ২২টি চা বাগান থাকার পরেও চট্টগ্রামে (১৯৪৮ সন থেকেই চা নিলাম কেন্দ্র কার্য্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এদেশের মালিক শ্রমিক কর্মচারীগণ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে চা উৎপাদন করছে, কিন্তু বিক্রয় বাজার আমাদের হাতে নেই, এটা চট্টগ্রামে। উদ্বোধনীর শুরুতেই শ্রদ্ধা জানাতে হয় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কারণ ১৯৫৭-৫৮ সালে তিনিই ছিলেন বাঙ্গালীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম টি বোর্ডের চেয়ারম্যান “হে পিতা ডিসেম্বর এই দিনে আমরাা সবাই তোমাকে স্মরণ করছি। তোমার স্বপ্ন আজ বাস্তবায়িত।
বাংলার চা এর ইতিহাস ১৬৪ বছরের ইতিহাস। ১৮৫৪ সনে প্রথম সিলেটে মালনীছড়া চা বাগান স্থাপিত হয়। ১৮৬০ সনে মৌলভীবাজারের মির্তিংগা চা বাগানটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর পর থেকে আজ অবধি বিভিন্ন জায়গায় যেমন, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, লালমনির হাটের, নীলফামারিতে চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। আরো হবে। কারণ এ ব্যবসাটা বেশী লাভজনক না হলেও রাজকীয় ব্যবসায় হিসাবে দেশ-বিদেশে খ্যাত। চা বাগাান মালিকগণ ভিআইপি/ছিআইপি। বৃহদায়তন আকারের ভূমি নিয়ে লাখো মানুষসহ ব্যবসা করেন বলে বিদেশে সম্মানিত হন তারা।
চা উৎপাদনে ২০১৬ সাল ঐতিহাসিক রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন করেছিল। উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৮৫ মিলিয়ন কেজি। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ রেকর্ড ২০১৭ সনে টার্গেট ছিল ১১০ মিলিয়ন কেজি। কিন্তু বিধি বাম, অতিবৃষ্টির কারণে ১৫% চা কম উৎপাদিত হয়েছে। মনে রাখতে হবে : Tea is an agrobased Industry. প্রাকৃতিক সহায়তা অবিশ্যই প্রয়োজন। অন্যদিকে চা এর হোম কনজামশন বাড়ছে। এদেশেই লাগে প্রায় ৮০ মিলিয়ন কেজি । শ্রীমঙ্গলকে বলা হয় চায়ের রাজধানী। কিন্তু রাজধানীর রাজা, প্রজা ও মন্ত্রীসহ চা পান করেন চট্টগ্রাম চা নিলাম কেন্দ্র থেকে এনে। মৌলভীবাজারকে বলা চায়ের দেশ। কিন্তু এদেশ থেকে চা দেশ-বিদেশে যায় চট্টগ্রাম নিলাম কেন্দ্রের মাধ্যমে।
চা এর রাজধানী শ্রীমঙ্গলের মূল বাসিন্দা হিসাবে চা বাগানের মালিক মাত্র ৪/৫ জন। অন্যসবাই অন্যান্য জেলার এমনকি বিদেশের ও। যেমন :
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশে জেমস ফিনলে কোম্পানীর চা বাগান সা¤্রাজ্য ।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশে ডানকান ব্রাদার্স কোম্পানীর চা বাগান রাজত্ব।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশে এম আহমেদ চা কোম্পানীর বহু চা বাগান।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশে ইস্পাহানী কোম্পানীর চা বাগান ও প্যাকেট করণ কারখানা।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশে মিসেস লায়লা কবির ও মি: আরদাসির কবিরের চা বাগান।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশেই শ্রীমঙ্গলের মেয়র জনাব মহসিন মিয়ার চা বাগান।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশেই জনাব সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সাহেব গংদের এম,আর খান সহ বহু চা বাগান।
শ্রীমঙ্গলসহ আশে পাশেই ক্লোনেল চা এর মালিক, জুলেখানগর চা বাগানের স্বনামধন্য মালিক (মহিলা), সিটি গ্রুপের তীর কোম্পানীর মালিক, বিশ্বখ্যাত আল হারামাইন পারফিউম গ্রুপ অব কোম্পানীজ এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আলহারাইন হাসপাতাল প্রা: লি: এবং চা শিল্পের বিষ্ময় সৃষ্টিকারী “হামিদিয়া টি এস্টেট”। এছাড়া আরো অনেকেই আছেন। আসতে চাইছেন। এবং আসতে আগ্রহী। এরা অর্থ, বিত্ত ও রুচিশীল। এরা ধনাঢ্য দানবীর এদেরকে আসতে দিন।
চা এর রাজধানীর রাজা হিসাবে আছেন বি,টি,আর,আই এবং পি,ডি,ইউ এর সম্মানীত ডাইরেক্টর। আর চা এর দেশ তথা চা শিল্পের রাজা হচ্ছেন বাংলাদেশ টি বোর্ডের সম্মানীত চেয়ারম্যান (শিল্পমন্ত্রনালয়ের অধীনে)।
মৌলভীবাজারে জেলায় আছে ৯২টি চা বাগান। শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, কুলাউড়া, জুড়ি, সিলেট, কমলগঞ্জ রাজনগর, হবিগঞ্জসহ সকল চা বাগানকে ডমিনেট করছে শ্রীমঙ্গল এবং মৌলভীবাজার। কিন্তু এখানে চা নিলাম কেন্দ্র নেই।
সুতরাং শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম কেন্দ্র উন্মোচিত হলো এটাতো স্বপ্ন নয় বাস্তব। এটা আরো অনেক আগেই হওয়া উচিৎ ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বানিজ্য মন্ত্রীসহ অর্থ মন্ত্রীকে ধন্যবাদ। ২০০৯ সালে চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার ইনষ্টিটিউটের এক সভায় সাবেক শিল্পমন্ত্রী মাননীয় দিলিপ বড়–য়া মহোদয়কে আমি শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব রেখেছিলাম। তৎপূর্বে এবং পরে চা শিল্পের মাননীয় ও শ্রদ্ধেয় মালিক, বিসিএস, বিটিএ, বিটিটিএ, সাংবাদিকসহ সকল মহল সরকারের কাছে দাবী তুলেছিল। আজ তা বাস্তবায়িত হল। সৃষ্টি হল চা নিলামের মাইল ফলক।
চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপনে এবং অবকাঠামো নির্মাণে শ্রীমঙ্গল-চট্টগ্রাম থেকে কয়েক ধাপ এগিয়ে। এখানে প্রচুর উচু জমি আছে। সড়ক পথ, রেল পথ, হাওর পথ, উড়োজাহাজের ঘাটি। ওয়্যারহাউজ নির্মানের অথবা ভাড়া নেবার জন্য জুতসই উচু ও বর্ষাকালে নিরাপদ গোদাম, বাসা-বাড়ি বহুতল দালাল পাওয়া যাবে। মাটি, মানুষ, শ্রমিক, কর্মচারী, ব্যবস্থাপক সব কিছুই পরিমিত খরছে মিলবে। কারণ শ্রীমঙ্গলের মাটি চা বাগানের ঘাটি। এখানে নিরাপত্তা মিলবে। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলার সব ধরনের মানুষ শ্রীমঙ্গলে বসবাস করছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন।
এখানে দেশী-বিদেশী চা অকশন কারীদের ও তাদের কর্মচারীদের থাকা খাওয়া ও নিরাপত্তার সব সুযোগ বিরাজমান। বাংলাদেশের সকল মিডিয়া এগিয়ে আসুক। শ্রীমঙ্গলে পর্যটন শহর। এখানে হাজার হাজার পর্যটক আসে। তাদের নিরাপত্তায় মজুদ থাকে পর্যটন পুলিশ। এখানেই লাউয়াছড়া পাহাড়, সবুজ ঘেরা চা বাগান। এখানেই চা শ্রমিক কল্যাণ অধিদপ্তর এর ডিডিএল, বাংলাদেশ কলকারখানার ডিজিএম, বন বিভাগের ভিট অফিসসহ এসিএফ এর দপ্তর। অতি সুন্দর ও সজ্জিত পৌরসভা। দেশ বিদেশের সম্মানিত বহু ব্যবসায়ী এবং লন্ডন আমেরিকা সহ মধ্যপ্রাচ্যে বহু সম্মানিত জনমানব এখানে বসবাস করছেন।
এখানেই দেশ-বিদেশ খ্যাত “গ্রান্ড সুলতান” সহ অসংখ্য রিসোর্ট ও পর্যটন কেন্দ্র। শহরের মধ্যখানে থানা পুলিশ এবং পূর্ব-দক্ষিণ পার্শ্বে বিজিবি ব্যাটালিয়ান হেড কোয়াটার। এ শহরের বন্যা হয় না। সুতরাং ব্রোকার্স, ক্রেতা, বিক্রেতা, গোদামঘর কাঠামো, যোগাযোগ, বিক্রয়- বিতরণ ও পরিবহণ সবই নিরাপদ ও নিশ্চিত। এখানে চা নিলামে দেশী বিদেশীরা আসবে, ঘুরবে, দেখবে, থাকবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে। সরকার রাজস্ব পাবে। চা অর্থনীতি সমুজ্জল হয়ে উঠবে। ২য় বৃহত্তম বৈদেশিক অর্থ উপাজৃন করবে চা। লোকমুখে স্বীকৃত চা শ্রমিক আওয়াীলীগের ভোট ব্যাংক এদের প্রতিটি গৃহ হয়ে উঠুক মাননীঢ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত “একটি বাড়ী একটি খামার” এবং চা শিল্প হয়ে উঠুক “ডিজিটাল বাংলাদেশ” এর উজ্জল নক্ষত্র। চা শ্রমিক, চা বাগান মালিক, চা কর্মচারীসহ চা শিল্পে সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করুক দেশব্যাপী “উন্নয়নের মহাসড়কে” বর্তমানে ও ভবিষ্যতে। আমাদের চা , গ্রীন লিফ, ফ্লেভার্ড টি নিলামের মাধ্যমে বিশ্ব জয় করুক।
সিলেট থেকে ১ গাড়ী চা এর চালান চট্টগ্রাম পাঠাতে ভাড়া দিতে হয় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। এর উপরে ট্যাক্স ও দিতে হয়। আর সড়কে যানজট, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি প্রায়ই ঘটে থাকে। শ্রীমঙ্গলে চা নিলাম হলে ভাড়াবাবদ ১৬-১৭ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। চা বাজার সহজ লভ্য। গুণ ও মান বাড়বে।
শ্রীমঙ্গলতো চা বাগানের দোরগুড়ায়। এখানে বিটিআরআই এর সম্মানীত বিজ্ঞানীরা আছেন। টি বোর্ড এর অধিদপ্তর পি,ডি,ইউ এর মহাজ্ঞানী নিরীক্ষক বৃন্দ আছেন। চা নিলামে চা এর গুনগত মান পরীক্ষণ, ক্রয়-বিক্রয়, সেবা-পরিসেবা, টি টেস্টিং, সেমিনার, মার্কেটিং লাইসেন্স, আমদানী-রপ্তানী বিষয়ে অভিজ্ঞতার আলোকে তারা ট্রেনিং ও দিক নির্দেশনা দিবেন। চা শিল্পের উন্নয়নে, চা নিলামের নিশ্চয়তায় সরকারী সাহায্য জরুরী। চট্টগ্রামের ব্রোকার্সগণ ও শ্রীমঙ্গলে তাদের অভিজ্ঞতা ও ব্যবসা বান্দব পার্টনার সহযোগী বাছাই করে শ্রীমঙ্গলে ৫০% এবং চট্টগ্রামে ৫০% ব্যবসা করতে পারেন।
চা শিল্পের মোট লীজকৃত ভূমি ১.১৫৭০৮ হেক্টর। কার্যরত চা শ্রমিক ৪.১৫ .৬২৭ জন। নির্ভরশীল ৫.৮৫০০০ জন। অর্থাৎ প্রায় ১০ লক্ষ লোক চা শিল্পে টিকে আছে। সুতরাং চা শিল্পের উন্নয়নে সরকারী পলিসি সাপোর্ট সাবসিডি, নিয়ম-নীতির রিফর্ম, এক্ষুনী দরকার। চা নিলাম এসকল বিষয়ে সাহায্য করবে। পাউন্ড, ডলার, রিয়ালসহ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হবে। দেশের চা বাগান বাঁচবে, দেশ বাঁচবে। চা শিল্প উন্নত ও গর্বিত হবে। কর্মসংস্থান বাড়বে।
শ্রীমঙ্গলেই আছে চা শ্রমিক ইউনিয়ন টি এস্টট ষ্টাফ এসোসিয়েশন। এদের দ্যূতিয়ালী, সেতু বন্দন, সাহায্য সহযোগিতা- চা নিলাম কেন্দ্র বাড়তি সুবিধা প্রদান করবে। বাংলাদেশ শ্রম আইন বাস্তবায়ন শ্রমিকদের বাচাঁর মত মজুরি নিধারণ, শ্রমিকদের জন্য স্থায়ী আবাসন অবশ্যই প্রয়োজন। তারা বলে থাকে “তারা নাকি নিজ দেশে পরবাসী” এসবের বাস্তবায়ন চা নিলামে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। বিশেষত উল্লেখ্য বাংলাদেশ টি বোর্ড এর সদর দপ্ততরকে শ্রীমঙ্গলে/মৌলভীবাজারে স্থানান্তর করা হলে চা শিল্প অনেক উপকৃত হবে। এতদসহ উল্লেখ করা প্রয়োজন যে চা নিলাম চট্টগ্রাম ৫০% রেখে শ্রীমঙ্গলে ৫০% নিলাম টেস্ট বেসিসে নির্ধারিত করা হউক। এই বিষয়ে মাননীয় অর্থ মন্ত্রী উদ্বোধনী সভায় ঘোষণা দিয়ে গেছেন। চা নিলামে ব্রোকার্সদেও অভিজ্ঞতায় গুনেমানে সমৃদ্ধ চা প্রতি কেজি – ২৫০/৩০০/৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করতে পারলে অনেক ধনী, মানি, গুণী, জ্ঞাণী ব্যক্তিবর্গ কোম্পানী চা বাগান সৃজনে এগিয়ে আসবেন। যেমন :-
বাংলাদেশ তথা বিশ্ব বাজারে সর্বাধিক পরিচিত ও স্বীকৃত “আল হারামাইন পারফিউম গ্রুপ অব কোম্পানীজ” এর অঙ্গ সংগঠন “বিশ্ব মানে নির্মিত সিলেটের সোবহানী ঘাটে “আল হারামাইন (প্রাঃ) হাসপাতালঃ এবং চা শিল্পের বিশেষ আকর্ষণ মৌলভীবাজার শহর প্রান্তে “হামিদিয়া টি এস্টেট” আল হারামাইন গ্রুপ এর আরেকটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এর সৌন্দর্য সফলতা উন্নত, গুনে, মানে রোল মডেল চা বাগানটি দেখাবার জন্য সবাইকে সবিনয় আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমরা চাই আল হারামাইন এর মত আরো লোক চা শিল্পে আসুক যেমন আসছে বসুন্ধরা, স্কয়ার প্যারাগন সহ সিটি গ্রুপ, বহু জানা অজানা অজানা শিল্পপতি, ধনী, মানী, বিত্তবান ও চিত্তবান ব্যক্তিবর্গ। আমি আশা রাখি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার সাবেক চীফ হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রীমঙ্গল কমলগঞ্জের মাটি ও মানুষের নেতা, সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির নব নির্বাচিত সভাপতি উপাধ্যক্ষ ডঃ মোঃ আব্দুস সহীদ এম,পি ও মৌলভীবাজারের মাননীয় এম,পি সৈয়দা সায়রা মহসীন। এদের আপ্রাণ প্রচেষ্ঠায় শ্রীমঙ্গল চা নিলাম কেন্দ্র বাস্তবায়িত হবেই হবে।
চা নিলাম কেন্দ্র উদ্বোধন সফল হউক। খোদা হাফেজ।
লিখক মোঃ সিরাজুল ইসলাম। জেনারেল, ম্যানেজার, হামিদিয়া টি এস্টেট (আল হারামাইন গ্রুপ এর অঙ্গ সংগঠন) ডি প্ল্যানটার, চা বিশেষজ্ঞ, লেখক, নাট্যকার, কলামিষ্ট, টেলিভিশন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। ০১৭৩১৮৯৬৯৯৮
মন্তব্য করুন