শ্রীমঙ্গলে বোরো ধান সংগ্রহ অভিযান উদ্বোধন করলেন কৃষিমন্ত্রী
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি॥ শ্রীমঙ্গলে অভ্যন্তরীণ বোরো ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। ১৩ মে সোমবার দুপুরে শ্রীমঙ্গল সরকারি খাদ্য গুদামে ধান সংগ্রহ শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি কৃষি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ এমপি।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রশাসন ও খাদ্য বিভাগ আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবু তালেব।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) সন্ধীপ তালুকদার, সিলেটের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক এস এম সাইফুল ইসলাম, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিলন কান্তি চাকমা, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দিপক চন্দ্র মন্ডল, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (কারিগরি) মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ, শ্রীমঙ্গল থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) তাপস চন্দ্র রায়, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন রুশনি অটোরাইস মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
সরকারি খাদ্য গুদাম সুত্রে জানাযায়, ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান আগামি ৩১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। ধান প্রতি কেজি ৩২ টাকা এবং প্রতি মন ১২৮০ টাকা, প্রতি কেজি আতপ চাল ৪৪ টাকা, প্রতি কেজি সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা দরে ক্রয় করা হবে।
ওই সময়ের মধ্যে শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে-ধান ১৪৫৪ মেট্রিক টন, আতপ চাল ৪৩ মেট্রিক টন, সিদ্ধ চাল ৩৫৯৩ মেট্রিক টন।
শ্রীমঙ্গলে লেবুজাতীয় ফসলের সম্প্রসারন ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় কৃষক-কৃষাণী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
সৈয়দ ছায়েদ আহমেদ, শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি॥ শ্রীমঙ্গলে লেবুজাতীয় ফসলের সম্প্রসারন, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় দিনব্যাপি কৃষক-কৃষাণী প্রশিক্ষণ অন্ষু্িঠত হয়েছে।
১৪ মে মঙ্গলবার শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে দিনব্যাপি এই প্রশিক্ষণ অন্ষু্িঠত হয়।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সামছুদ্দিন আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক নিলুফার ইয়াসমিন মোনালিসা সুইটি।
প্রশিক্ষণে রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মহিউদ্দিন। প্রশিক্ষনে শ্রীমঙ্গল উপজেলার ৯ ইউনিয়নের ৬০ জন কৃষক-কৃষাণী অংশগ্রহন করেন।
মন্তব্য করুন