সৈনিক রাজনীতিবিদ রাষ্ট্র নায়ক শহীদ প্রেসিডেন্টি জেনারেল অবঃ জিয়াউর রহমানঃ ৮৯তম জন্ম দিনের মোনাজাত : স্মরনঃ স্মৃতি চারন

January 20, 2025,

মুজিবুর রহমান মুজিব এডভোকেট : ১৯ জানুয়ারী ছিল স্বাধীনতার মহান ঘোষক বহুদলীয় গনতন্ত্রের প্রবর্তক ঐতিহাসিক উনিশদফা কর্মসূচীর প্রনেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউররহমানের উননব্বইতম শুভ জন্ম দিন। বৃটিশ ভারতের শেষ ভাগে আজ থেকে অষ্টাসি বৎসর আগে বগুড়ার এক শিক্ষিত সম্ভ্রান্ত মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে মানব শিশু জিয়ার জন্ম। সফল মানব জীবন যাঁর সেই কর্মবীর শহীদ রাষ্ট্রপতি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের কর্মময় সফল মানব জীবনের অকাল আকস্মিক ও বিয়োগান্তক পরিসমাপ্তি ঘটে একাশি সালের একত্রিশে মে।বন্দরনগরি চট্টগ্রামে সরকারি সফর কালে সেনা বাহিনীর মধ্যপদ ধারীকতেক বিপথগামী কর্মকর্তা তাঁকে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ব্রাশ ফায়ার এর মাধ্যমে নির্মম ও নিষ্টুর ভাবে হত্যা করে। সারা বাংলায় টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ায় আর্তনাদ উঠে হায় জিয়া হায় জিয়া অমর তুমি শহীদ জিয়া। সত্যিকার অর্থেই এই দুই হাজার পচিশে এসেও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশ ও জাতির স্মৃতিতে অম্লান। পচিশের উনিশে জানুয়ারী মরহুমর উননব্বইতম শুভ জন্ম দিন পালিত হয়েছে উৎসাহ উদ্দীপনা ও ভাব গাম্ভীর্য্য সহযোগে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রিয় দল বি,এন,পি, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন, ট্রাষ্ট, শহীদ জিয়া স্মৃতি পাঠাগার সহ বিভিন্ন সহযোগিও অঙ্গঁ সংঘটন সমূহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে সশ্রদ্ধ চিত্তে দিবসটি উদযাপন করেন। জাতীয়তাবাদী অঙ্গঁনে ও আঙ্গিঁনায় দৃপ্ত শফথ উচ্চারিত হয় শহীদ জিয়ার স্বপ্ন ও আদর্শ বাস্তবায়নের। শাহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রক্ত ও রাজনীতির গৌরবোজ্জল উত্তরাধাকার বি,এন,পি-র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ প্রজন্মের প্রিয় নেতা, বাপকা বেটা তারেক রহমার তাঁর মূল্যবান বানী ও ভাষনে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার কর্মময় ও সফল মানব জীবনকে সৈনিক, রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্র নায়ক এই তিন ভাগে বিভক্ত করে দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দিয়েছেন। এ প্রজন্মও আমার প্রিয় নেতা তারেক রহমানের মূল্যবান বক্তব্য ও দিক নির্দেশনার আলোকে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়া এর ৮৯তম শুভ জন্মদিনের এ শ্রদ্ধাঞ্জলি। সৃষ্টির শ্রেষ্টজীব এই মানব জাতিকে বলা হয় “আশরাফুল মাখলুকাত”। মানুষের মেধা ও মনন, প্রজ্ঞাও পান্ডিত্য, শিষ্টাচার ও সৌজন্য বোধ, কর্মস্থহা ও কর্ম মানুষকে শ্রেষ্টত্বের আসনেবসিয়েছে। মানব শিশু জিয়া বাল্যকাল থেকেই মেধাবী, দেশ প্রেমিক ও সততা ও নিয়মানু বর্তিতার অনুসারি ছিলেন, এই হিসাবে পেশা ও কর্ম হিসাবে বেছে নেন সৈনিক জীবন। সৈনিক জিয়ার সেনা জীবন কর্মময়, বর্নীল, বর্নাঢ্য ও সফল। গোটা সৈনিক জীবনে জাতি যখন যে সংকটে পতিত হয়েছে দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীর সদস্য হিসাবে সৈনিক জিয়া নিঃশঙ্খ চিত্তে এগিয়ে এসেছেন, দায়িত্ব পালন করেছেন সততা, আন্তরিকতা ও নির্স্মোহের সাথে। একাত্তোরের জাতীয় জীবনের অগ্নি ঝরা দিন গুলিতে পাকিস্তান সেনা বাহিনীর চৌকশ অফিসার মেজর জিয়া স্বদেশ প্রেমও স্বাদেশিকতায় উদ্ভোদ্ধ হয়ে, দেশ ও জাতির ঐতিহাসিক প্রয়োজনে চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকেঘোষনা করেন “আমি মেজর জিয়া বলছি, আই মেজর জিয়া ডু হেয়ার বাই ডিকলিয়ার দি ওয়্যার অব ইন্ডিপেনডেন্স”। মার্চের সেই উত্তাল দিন গুলিতে মেজর জিয়ার স্বাধীনতার এই ঘোষনা জাতি কে মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত একটি দিক নির্দেশনা দিয়েছিল। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সৈনিক জিয়ার ভূমিকা খুবই বীরত্ব ও কৃতিত্বপূর্ন। তিনি “জেড ফোর্স” এর অধিনায়ক এবং একজন সেক্টার কমান্ডার ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারামলে সৈনিক জিয়া বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর ডেপুটি চীফ অব ষ্টাফ উপপ্রধান নিযুক্ত হন, সেনা প্রধান নিযুক্ত হয়েছিলেন মে.জেনারেল কে,এম, শফি উল্ল্যা বি,ইউ,। সৈনিক জিয়া মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি ও সম্মান স্বরুপ জীবিতদের সর্ব্বোচ্চ খেতাব “বীর উত্তম” খেতাবে ভূষিত হয়েছিলেন। পচাত্তোরেরপনেরোই আগষ্টের সেনা অভ্যোত্থান সরকার পরিবর্তন, শেখ মুজিব উত্তর বাংলাদেশে প্রশাসন রাজনীতি ও জনজীবনে চরম বিশৃংখলা বিরাজ করছিল। সাতই নবেম্বর বহুল অলোচিত “সিপাহী জনতার” সিপাহী বিপ্লবে গৃহ বন্দি জেনারেল জিয়াকে মুক্ত করেন বিদ্রোহী সিপাহী দায়িত্ব ও নেতৃত্ব নিয়ে মানব ও জনতা দেশ প্রেমিক জেনারেল জিয়া দেশকে চরম অরাজকতা ও বিশৃংখলারর হাত থেকে রক্ষা করেন। সেনা প্রধান নিযুক্ত হয়ে তিনি কঠোর হস্তে আর্মি কোড অব কনডাক্ট ফিরিয়ে আনেন। দেশ প্রেমিক সেনা বাহিনী এবং জন জীবনে শান্তি শৃংখলা ফিরে আসে। সেনা জীবনে সেকেন্ড ল্যোফ টেনেন্ট থেকে মেজর জেনারেল যখন যে দায়িত্ব তিনি পেয়েছেন, পালন করেছেন সততা, আন্তরিকতা ও কৃতিত্বের সাথে। তাঁর সেনা জীবন ছিল বর্নীল বনার্ঢ্য ও সফল। সেনা অফিসার ও জোয়ানদের মধ্যে ও তিনি খুবই জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর জনপ্রিয়তা ও সততায় ভিত হয়ে দেশী বিদেশী চক্রান্ত কারিরা নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য তাকে হত্যা করে। নিষ্টুর নির্মম জিয়া হত্যায় গনতন্ত্র ও জনগনের চীরশত্রু উচ্চা ভিলাসি ও লোভী সামরীক স্বৈর শাসক, ফ্যেসিষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের দোসর লেঃ জেনারেল হোসেন মোহাম্মদ এর সম্পৃক্ততার কথা অনেকেই মনে করেন।

রাজনীতিবিদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশই নয় দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার সম সাময়ীক সমাজ ও রাজনীতির ইতিহাসে এক উজ্জলতর নক্ষত্র ব্যতিক্রমি ব্যক্তি ও ব্যক্তিত্ব। প্রচলিত ছকে বাঁধা প্রাচীন প্রথা পদ্ধতির পরিবর্তে তিনি বাংলাদেশ সমাজে ও রাজনীতিতে গুনগত মৌলিক পরিবর্তন আনতে উৎপাদন মুখী জনকল্যান মূলক রাজনীতির চর্চাও চালুর লক্ষ্যে সংস্কার মূলক ১৯দফা কর্ম সূচী প্রনয়ন করেন। ৭৭ সালের  ২২শে মে কৃষি উন্নয়ন, সবুজ বিল্পব পরিবেশ ওপ্রকৃতিতে সুরক্সা ও ভারসাম্য রক্ষার প্রয়োজনে জেনারেল জিয়ার ১৯দফা চিন্তক মহলে আলোড়ন সৃষ্ট করে পচাত্তোর উত্তর রাজনৈতিক সংকট ও শুন্যতার মাঝে ইসলামী মূল্যবোধ ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী  চিন্তা চেতনার আলোকে বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদী দল বি,এন,পি দেশীয় রাজনীতির শুন্যস্থান পূর্ন হয়। সেনা নায়ক থেকে জন নায়ক জেনারেল জিয়ার দল বি,এ,পি তাঁর বলিষ্ট ও গতিশীল নেতৃত্বে জনপ্রিয়তার পথে এগুতে থাকে, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এর অনুসারী ধর্মীয় মূল্যবোধের অনুসারি আধিপত্যবাধ বিরোধী শক্তির নিরংকুশ সমর্থনে বি,এন,পি তৃনমূল থেকে সংঠিত হতে থাকে। রাষ্ট্রপতি জিয়া ও রাজনীতিবিদ জিয়া চিন্তাচেতনায় দর্শনে একাকার হয়ে গেছেন। ষ্টেইটসম্যান এন্ড পলিটিশিয়ানের মধ্যে একটি সমন্বয় ঘটিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া, উপমহাদেশে এমন সমন্বয় ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেস নেতা জওয়াহের লাল নেহেরুর মধ্যেই পরিলক্ষিত হয়। পরিন্ডত নেহেরু যেমনি দাপটের সাথে একক ভাবে ভারতীয় কংগ্রেসকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ঠিক তেমনি চুটিয়ে ভারত শাসন ও করেছেন। উপমহাদেশে ঠিকতেমনি নেতা ও রাষ্ট্র নায়ক পলিটিশিয়ান এন্ড স্টেইটম্যানের একক সমন্বয় দেখা যায় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ক্ষেত্রে। পলিটিশিয়ান প্রেসিডেন্ট জিয়া রাজনীতিবিদ জিয়া একাকার হয়ে রাষ্ট ও সমাজ চিন্তক জিয়া প্রেসিডেন্সীকে বঙ্গঁ ভবনের বেড়াজাল থেকে বের করে সাধারন মানুষের কাতারে নিয়েগেছেন। প্রেসিডেন্ট জিয়া উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতিকে বেগবান করার জন্য দেশব্যাপী খাল কাটা কর্ম সূচী ও জন সংযোগ শুরু করার কালে সিলেট সদরের সিলাম এলাকায় একটি গ্রামে তৃনমূল সমাবেশ আয়োজন করেন। সিলেট বিভাগীয় প্রশাসনের সহযোগীতায় প্রেসিডেন্ট জিয়ার তৃনমূল মহা সমাবেশটি ছিল বিশাল-বর্নীল-বর্নাঢ্য। আমাদের জেলা বারের পক্ষ থেকে বার সভাপতি ও সিনিওর আইন জীবী এডভোকেট আব্দুল মোহিত চৌধুরীর নেতৃত্বে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক সহ একটি দল প্রেসিডেন্ট জিয়ার তৃনমূল সমাবেশে যোগ দেয়। জেলাবারে আমি ছ’বার সভাপতি সম্পাদক হলেও তখন আমি নিতান্তই নবীন আইনজীবী। সিলামের সেই মহা সমাবেশটি ছিল বিভিন্ন কর্ম পেশার লোক জনের একটি বিশলা সমাবেশ। প্রেসিডেন্ট জিয়া তাঁর নির্ধারিত তাবুতে অবস্থান নিয়ে বিশ্রাম করছেন। চারিদেক সতর্ক প্রহরি ও রয়েছেন। প্রয়োজনীয় ও প্রাসাঙ্গীঁক লোকজন ছাড়া আম জনতার আনা গুনা নেই। আমি সেই ষাটের দশক থেকে সাংবাদিকতা ও লেখালেখিতে আছি, এই পরিনত বয়সেও অনেক কিছু ছাড়লেও কলম ছাড়িনি। সাক্ষাতকার ও তথ্য ভিত্তিক লেখালেখির জন্য আমি ভি,আই,পিদের সাক্ষাত কার এবং তাদের সঙ্গেঁ বৈষয়িক কথা বলতে ভালোবাসি। বিছমিল্লা বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিয়ার তাবুর উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম। আমার ছ’ফুটি দীর্ঘ দেহ একমাথা বাবরি চুল ও বিশাল গোঁপ সমেত আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা, পেশাদার আইনজীবী সাংবাদিক এতসব পরিচয় থাকায় প্রহরীদের সহযোগীতায় মহামান্য রাষ্ট্রপতির তাবুর সামনে হাজির হলাম। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে মুক্তিযুদ্দের মহান ঘোষক একজন বীর উত্তম একজন জেনারেলকে সসম্মানে সিভিল স্যেলিউট টুকে দিলাম। পরিচয় দিলাম। বল্লাম কোন কাজ নয় সৌজন্য সাক্ষাত করতে, দিক নির্দেশনা মূলক কথা শুনতে এসেছি। জিন্সের পেন্ট, টিসাট, মাথায় ক্যেপ, চোখে তাঁর প্রিয় সান গ্লাস দীর্ঘ দেহী সুদর্শন জিয়া বসে আছেন। ভরাট গলায় বুদ্ধি দীপ্ত প্রেসিডেন্ট জিয়া কথা বল্লেন মেপে মেপে। তাঁর দলের কথা বল্লেন না, বল্লেন দেশ ও জাতিরকথা, কাজের কথা। তাঁর সৌজন্য বোধ, শিষ্টাচার ও সৌহার্দ আমাকে বিমুগ্ধ করল।তাঁর কাছে যাবার তাঁর সঙ্গেঁ আন্তরিক ভাবে কথা বলার সুযোগ নেই আমার। একাত্তোরের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি বৃহত্তর সিলেট রমাঙ্গঁনে লড়াই করেছেন। তাঁর মুখোমুখি হবার সুযোগ হয় নি আমার। বারো আওলিয়ার মুল্লক চট্টগ্রামে একাত্তোরে তাঁর উত্থান মহামান্য রাষ্ট্রপতি হয়ে সরকারি সফরে এলেন তিনি। এই চট্টগ্রামেই সার্কিট হাউসে ঘাতক বুলেট তাঁর স্বর্নহৃদয় ঝাঝরা করে দেয়, এই সার্কিট হাউসেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কতৃপক্ষ একটি প্রশংসনীয় কাজ করেছেন চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস হয়েছে “শহীদ জিয়া যাদুগর”। সাত সালের দিকে চট্টগ্রামের তৎকালীন জনপ্রিয় জেলাপ্রশাসক আমার আত্মার আত্বীয় আশরাফ শামীমের আমন্ত্রনে মাজার গুলি জিয়ারত ও ভ্রমনের নিয়তে চট্টগ্রাম যাই। গ্রহ্ণ সুহৃদ ও সৎ ও মহত মানুষ জেলা প্রশাসক আশরাফ শামীমের প্রস্তাবে চট্টগ্রামস্থ শহীদ জিয়া যাদুঘরে যাই। মর্মাহত আবেগ আপ্লুত হই। সমগ্র ভবনকে একজন শহীদ জিয়ার ব্যবহৃত পোষাক আশাক বহুল আলোচিত ভাঙ্গাঁ সুট কেশ ছেড়া গেঞ্জি, কমদামি হাফ হাতা সাফারি ঐ দিন রাতের খাবার সংক্রান্ত শহীদ জিয়ার সাক্ষর যুক্ত খাবার ওর্ডারনামা, সাদা ভাত, চিকেনকারি, ডাল ছিল এই দুনিয়ায় তার শেষে খাবার। আজ কাল যেখানে নেতা আমলা নন পিয়ন শেখ হাসিনার পানি জাহাঙ্গীঁর শত শত কোটি টাকার মালিক সেখানে রাষ্ট্রের সর্ব্বোচ্চ পদে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, একজন সাবেক সেনা প্রধান হয়ে সহজ, সরল সাদামনের মহত মানুষ প্রেসিডেন্ট জিয়া এই স্বৈরাচার, ভ্রষ্টাচার, কাউয়া কালচারের জোয়ারে প্রেসিডেন্ট জিয়া ছিলেন একজন ব্যতিক্রমি ব্যক্তিত্ব। সৎ মানুষ। মহত মানুষ। কলংকেরকালিমাতাকে স্পর্শ করতে পারেনি। তাঁর প্রিয় দল বি,এন,পিকে ভাঙ্গাঁও নিশ্চিহ্ন করার জন্য আওয়ামীলীগ প্রধান শেখ হাসিনাও তার সরকার বার বার বহুচেষ্টা করেছেন, গুম, খুন, জেল ঝুলুম নির্যাতন কোন কাজে আসে নি। মরহুম রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমানের সহ ধর্মিনী বেগম খালেদা জিয়ার রক্ত ও রাজনীতির গৌরবোজ্জল উত্তরাধিকার এ প্রজন্মের আরেক জিয়া তারেক জিয়া দলের হাল ধরেছেন প্রিয় দলকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার প্রতিষ্টিত দল বি,এন,পি দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্ম দিনে তার উজ্জল স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। বৃটেনে চিকিৎসাধীন দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু এবং পারিবারিক কল্যান কামনা করছি।

[মুক্তিযোদ্ধা। সভাপতি শহীদ জিয়া স্মৃতি পাঠাগার, মৌলভীবাজার। এডভোকেট হাইকোর্ট।]

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com