“৪ঠা জানুয়ারী ছিল বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ-বড় ভালা মানুষ-প্রফেসর মোহিবুর রহমান এর শুভ জন্ম দিন। স্যারের জন্মদিনের দোয়া ॥”

February 10, 2019,

মুজিবুর রহমান মুজিব॥ ৪ জানুয়ারী বৃহত্তর সিলেটের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ-শিক্ষা-দিক্ষাও ছাত্র অন্ত প্রাণ-আমাদের প্রজন্মের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় স্যার বিশিষ্ট কবি ও বড় ভালা মানুষ প্রফেসর মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান এর শুভ জন্মদিন। বৃটিশ ভারতের শেষ বছর সাতচল্লিশ সালের ৪ জানুয়ারী পিরানে পীর ইয়েমেনী বীর শাহ জালালের স্মৃতি ধন্য পূন্যভূমি সিলেটের রায় নগরের এক সম্ভান্ত মুসলিম পরিবারে মাজহার আলীর ঔরসে-নসিবা খাতুনের গর্ভে মানব শিশু মোহিব এর জন্ম। সাতচল্লিশ সালের ৪ঠা জানুয়ারী থেকে ২০১৭ সালের ১৮ইং ডিসেম্বর পর্য্যন্ত আদম সন্তান মোহাম্মদ মোহিবুর রহমানের খন্ডিত মানব জীবন। ছাফ গুরিয়ানা-উজ্জলফর্সা চেহারার হালকাপাতালা গড়নের দীর্ঘদেহী মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষাবিদ-সহজ সরল সাদা মনের মানুষ। সফেদ সাদা পায়জামা-পাঞ্জাবি আর উজ্জল ফর্সা চেহারার প্রফেসর মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান ছিলেন ভিতরে বাহিরে সাদা মনের মানুষ। মেধাবী ছাত্র মোহিবুর রহমান ১৯৬৭ সালে ব্যবস্থাপনা বিভাগে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করে পেশা হিসাবে শিক্ষাকতা বেছে নিয়ে শিক্ষাবিদ হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। ষাটের দশকে চাকরি বাকরি ব্যবসা বানিজ্য সহজ লভ্য হলেও সাদা মনের মহৎ মানুষ মোহিবুর রহমান মানুষ তৈরীর কারিগর পেশা হিসাবে শিক্ষকতাকেই বেছে নেন। আজীবন পেশা পরিবর্তন করেন নি-ডানে বায়ে তাকাননি ‘শ’ কয়েক টাকা বেতনে বেসরকারি কলেজের প্রভাষক হিসাবে যোগ দিয়ে প্রফেসর প্রিন্সিপাল হয়ে সফল কর্মজীবন শেষে অবসর গ্রহণ করেন।

নবীন প্রভাষক মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান এর সঙ্গেঁ আমার পরিচয়; সম্পর্ক সখ্যতা সেই ষাটের দশকে। ঐ দশকে মৌলভীবাজার কলেজে ডিগ্রী ক্লাসের ছাত্র ছিলাম।

ছাত্র রাজনীতি, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সাংবাদিকতায় সম্পৃক্ত, জড়িত, দায়িত্বও নেতৃত্বে ছিলাম। ফলতঃ প্রিন্সিপাল সাহেব থেকে শুরু করে সকল স্যারদের সঙ্গেঁ সু-সম্পর্ক যুক্ত ছিলাম। ঐ সময় মৌলভীবাজার কলেজ শাখা অতঃপর মহকুমা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। স্যার রাজনীতিগত ভাবে আমাদের সমর্থক ছিলেন, বৃহত্তর সিলেটের সু-সন্তান, অমায়িক, বিনয়ী, সদা হাসি খুশী, বন্ধু বৎসল, ছাত্র বৎসল হওয়ার কারনে তাঁর সঙ্গেঁ ভাব হতে বেগ পেতে হয়নি-সময় লাগেনি। সাহিত্য-সংস্কৃতি-লেখালেখির কারনে ও তার সঙ্গেঁ সু-সম্পর্ক গড়ে উঠে।

সে সময় আজ কালের মত এত পত্র পত্রিকা সংকলন সাময়িকি ও মুদ্রন শিল্পের হাল আমলের মত রমরমা অবস্থা ছিল না। ছিম ছাম ছোট শহর ভাষা বিজ্ঞানী ডক্টর সৈয়দ মুজতবা আলীর মৌলভীবাজারে আমরা কতেক সাহিত্য কর্মি স্বরবর্ণ সাহিত্য গোষ্ঠীর ব্যানারে সাপ্তাহিক সাহিত্য সভা করতাম। স্ব স্ব লেখাপাঠ-আলোচনা-সমালোচনা হত-বাছাই করে বছর শেষে সংকলন সাময়কী বের করতাম। মৌলভীবাজার পাবলিক লাইব্রেরী কেন্দ্রীক সেই সাহিত্য আসরের সদস্য ছিলেন প্রবীণ শিক্ষাবিদ সৈয়দ শামসুল ইসলাম (মরহুম), অদ্যাপক শাহজাহান হাফিজ, আজিজুল হক ইকবাল (মরহুম) এবং আমি প্রমুখ। আমাদের সাহিত্য বাসরের নবীন সদস্য নবাগত প্রভাষক মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান। লেখালেখিতে তিনি খুবই উৎসাহী ছিলেন। ঐ সময় আমি গ্রেজুয়েশন শেষে পিতা মাতার ইচ্ছায় মাষ্টার্স অধ্যয়নের জন্য ঢাকা চলে যাই। ঢাকাবাসি হই অতঃপর মহান মুক্তি যুদ্ধ। স্বাধীনতা উত্তর কালে আমি আইনে ¯œাতক ডিগ্রী নিয়ে আইনজীবী হিসাবে জেলা বারে যোগ দেই।

প্রিয় শহর মৌলভীবাজারেই স্থায়ী ভাবে বসবাস শুরু করি। ইতিমধ্যে আমি সাংবাদিকতা লেখা লেখিতে বেশ ভূমিকা রাখি। প্রেসক্লাব পাবলিক লাইব্রেরীর সেক্রেটারি নির্বাচিত হই। স্বাধীনতা উত্তর কালে স্বাধীন বাংলাদেশে স্বদেশ প্রেম স্বাদেশিকতায় উদ্ভোদ্ধ ঝাকে ঝাকে তরুণ তরুণী শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গঁনে আলোড়ন তুলেছেন, নাটকে, কবিতায় পত্র পত্রিকা প্রকাশনায় অগ্রগতি ও উন্নয়ন হয়েছে। আমার নিজেরও একাধিক প্রবন্ধ সংকলন, বই, পত্র বেরিয়েছে। প্রফেসার মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান উপ-পরিচালক প্রাথমিক শিক্ষা-চট্টগ্রাম বিভাগ এর প্রশাসনিক দায়িত্ব শেষে তিনি নিজেকে অধ্যাপনায়ই নিয়োজিত রাখেন। শ্রীমঙ্গঁল সরকারি কলেজ, বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজে এ প্রিন্সিপাল এর দায়িত্ব পালন শেষে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে প্রিন্সিপাল হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সামাজিক এবং লেখা লেখির কারনে তার সঙ্গেঁ আমার যোগাযোগ ছিল। তাছাড়া আমার সহপাঠি-সতীর্থদের মধ্যে প্রফেসর সৈয়দ ফজলুল্লাহ, প্রফেসর মোহাম্দ আব্দুর রকিব এক প্রফেসর মোহাম্মদ ফিরোজ তাঁর কলিগ-প্রফেসর- এবং প্রিন্সিপাল হয়েছেন। বিগত দশকে প্রফেসর মোঃ মোহিবুর রহমান আমাদের কলেজে প্রিন্সিপাল হিসাবে যোগ দিলে আবার তাঁর সঙ্গেঁ যোগাযোগও ঘনিষ্ট ভাবে কাজ করার সুযোগ পাই। এতদিনে লেখক হিসাবে তিনি বেশ প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। পেশাদার শিক্ষাবিদ হিসাবে যেমনি প্রফেসর মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান ছিলেন আদর্শবাদী, নীতিবান, সৎ ও ন্যায়বান লেখক হিসাবেও তিনি ছিলেন ঠিক তেমনি আত্বপ্রত্যয়ী, গনমুখী, সমাজ সচেতন, বিবেকবান ও দায়িত্ববান। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থগুলির মধ্যে সুর্য্যরে সাথী কারা, কান্না লুকিয়ে শুধু হেসেই গেলাম, তোমরা সবাই আমায় যেদিন- এ মানব জীবনের আনন্দ বেদনা হাসি কান্নার কথা বলেছেন। মানব প্রেমিক কবি মোহিবুর রহমান একটি কবিতায় যথাযর্থই বলেন-

“দুরাশার গিরিপথে হাটতে গিয়ে

জমাট বরফগুলো কাটতে গিয়ে

পথের কাটা আর ক্ষতের জ্বালায়

কান্না লুকিয়ে শুধু হেসে গেলাম

সোনার হরিনটাকে ধরতে গিয়ে

গোলক ধাধার মাঝে ফেসে গেলাম।”

বয়সও চিন্তা চেতনায় কাছাকাছি এবং লেখক হিসাবে তাঁর সিনিওরিটির সুবাদে তিনি আমাকে ¯েœহের সাথে সাথে সম্মানও করতেন।

তাঁর বিখ্যাত কাব্য গ্রন্থ :- “তোমরা সবাই আমায় যেদিন” এর পা-লিপি আমাকে দিয়ে দেখাও মুখবন্ধ লেখার দায়িত্ব দিলেন। আমি গুরুমারা বিদ্যা শিখিনি বলে বিব্রত বোধ করতঃ সে দায়িত্ব নিতে অনিচ্ছাকৃত অনীহা প্রকাশ করলাম। কিন্তু নাছোড়বান্দা প্রফেসর মোহিবুর রহমান এর জোর দাবীর আলোকে সে দায়িত্ব পালন করতে হল। আমি নিজেকে গৌরবান্বিত বোধ করলাম। স্যার প্রদত্ত দায়িত্ব হৃষ্ট মনে সসম্মানে গ্রহণ করলাম। একটি যুৎসই ভাবগম্ভীর কাব্যালোচনা এবং লেখক পরিচিতি সহ ড্যামিআকারে তাঁর পরামর্শও অনুমোদনের জন্য পেশ করি। তিনি সেখানে শিক্ষক সুলভ কলম না চালিয়ে খুশী হলেন, ছাপার জন্য অনুমতি দিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে জেলা সদরে অত্যাধুনিক ও অফসেট ছাপা খানা হিসাবে পাতাকুড়ি কম্পিউটার্স ও অফসেট প্রিন্টার্স সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। পাতাকুঁড়ি অফসেট পৃন্টার্সকেই ছাপার দায়িত্ব দিলাম।

“তোমরা সবাই আমায় যেদিন” কাব্য গ্রন্থের প্রকাশের পর স্যার খুব খুশী হয়ে পুনঃ আমাকে প্রকাশনানুষ্টানের গুরু দায়িত্ব দিলেন। স্বাধীনতা উত্তর কালে আমি এবং আমার প্রিয় কবি ও আইনজীবী মানবাধিকার সংঘটক কিশোরী পদ দেব শ্যামল শুভ প্রকাশনিনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করে ছিলাম। আবার স্যার প্রদত্ত গুরু দায়িত্ব সগৌরবে গ্রহণ করলাম। আমার পৌরহিত্যে মৌলভীবাজার পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সেই বিশাল শুভ প্রকাশানুষ্ঠান ছিল স্থানীয় প্রকাশনানুষ্ঠানের ইতিহাসে একটি ব্যতিক্রমী সংযোজন। সাধারণত: এই জাতীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিতিতির হার থাকে খুবই কম কিন্তু সেদিন সন্ধ্যায় ছিল পাবলিক লাইব্রেরী কানায় কানায় পূর্ণ। সাধারণত: জেলা জজ, জেলা প্রশাসক এবং জেলার পুলিশ সুপার এই তিন স্বস্বপ্রাতিষ্ঠানিক প্রধানকে একস্থানে একই সভায় পাওয়া যায় না, সম্ভব হয় না, কলেজের প্রিন্সিপাল এবং একজন প্রতিভাবান জীবন ঘনিষ্ট কবি হিসাবে তিনি সম্মানিত হলেন, কলেজের প্রিন্সিপাল হওয়ার সুবাদে বিপুল সংখ্যক অধ্যাপক বৃন্দ, ষাটের দশক থেকে অধ্যাপনায় থাকার সুবাদে তাঁর প্রাক্তন ছাত্রবৃন্দ সর্ব্বোপরি সহজ সরল বড় ভালা মানুষ হওয়ার সুবাদে সকল মহলের তাঁর প্রতি একটা স্বতন্ত্র শ্রদ্ধাবোধ ও ভালো লাগা ছিল। ফলতঃ কাব্যগ্রন্থের প্রকাশনানুষ্ঠানটি ছিল সুপাল-ডুপার-ব্যতিক্রমী। বড় ভালা মানুষ প্রফেসার মোহাম্মদ মোহিবুর রহমানের সঙ্গেঁ আমার অনেক স্মৃতি বিজড়িত-স্বল্প পরিসরে বিষদ বাখ্যাদেয়া সম্ভব নয়। মাত্র সত্তোরের কোঠায় এসে সাম্প্রতিক কালে তিনি বহুবিধ জটিল ব্যাধিতে ভূগছিলেন। চোখের সমস্যাও ছিল তাঁর। আমাদের বি.এন.এস.বি. চক্ষু হাসপাতল বৃহত্তর সিলেটের মধ্যে একমাত্র এবং বাংলাদেশের অষ্টম বি.এন.এস.বি.আই হাসপাতাল। সেবা ও পরিচালনায় এখন দেশব্যাপী নাম ডাক। শুরু থেকে আমি এখনও কমিটিতে আছি। ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করছি। গেল বছর সমিতির অবৈতনিক সম্পাদক এডভোকেট এ.এম.ইয়াহিয়া মোজাহিদ এর জীবিতাবস্থায় (বর্তমানে পরলোকে। আল্লাহ তাঁর বেহেশত নসীব করুন।) প্রফেসর মোহাম্মদ মোহিবুর রহমান রুগী হিসাবে মাতার কাপনস্থ বি.এন.এস.বি. চক্ষু হাসপাতালে এসে হাজির। আমরা তাঁর প্রাক্তন ছাত্রগণ তাঁর চক্ষু চিকিৎসার দায়িত্ব ভার গ্রহণ করি। তাঁর জন্য এসি ভিআইপি কেবিন বরাদ্দ হয়। তাঁর খাবার দাবার ঔষধ-পথ্যেরও দায়িত্ব ভার নেই আমরা। তাঁর প্রাক্তন ছাত্রগণ এই আমরা সকলেই স্বচ্ছল, রোজগারি। তাঁর জন্য আমাদের ছিল এসব সামান্য গুরু দক্ষিনা মাত্র। তাঁর প্রাক্তন কর্মস্থল মৌলভীবাজারে তিনি স্বস্থিবোধ করলেন, আমাদের সেবায় সম্মানে খুবই খুশী হলেন। সুস্থ হলে রিলিজের সময় আনন্দে-আবেগে আনন্দাশ্রু বর্ষন করলেন- খাস সিলেটে ভাষায় বল্লেন- “মলইর বাজারি পুয়াইন তোমরা আমারে কিনিলাই লায়রে-”

পারিবারিক জীবনে খুবই সুখীও খুশী ছিলেন প্রফেসর মোহিবুর রহমান। প্রিয় জীবন সাঙ্গিঁনী দিলরুবা রহমান এবং দুই কন্যা ঝর্ণা ও মিলি এবং দুই পুত্র মাসুম, মসুদকে নিয়েই ছিল তাঁর সুখের সংসার তাঁর দিবা রাত্রির মহাকাব্য। ১৭ সালের ১৮ইং ডিসেম্বর মাত্র একাত্তোর বৎসর বয়সে তিনি মহান মৃত্যোকে আলিঙ্গঁন করেন। চীর তরে চলে যান নাফেরার দেশে। সিলেট শহরস্থ মানিক পীরের টিলায় তাঁকে চীর শয়ানে শায়িত করা হয়। জানাজার পূর্বে তাঁর প্রিয় পুত্র যথার্থই বলেছিল-“আমার আব্বা বড় ভালা মানুষ আছলা।” উপস্থিত অনেকেই কাঁদলেন- বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আজিজ লস্কর, প্রফেসর সৈয়দ ফজলুল্লাহ প্রফেসর অনিল দেব প্রমুখ। সিলেটের একটি দৈনিকে জনাব অহিদুর রব এর একটি চমৎকার ও হৃদয় গ্রাহী রচনা পাঠ করলাম। লেখক মরহুম মোহিবুর রহমান এর কর্ম ও জীবন দর্শনের কিঞ্চিত আলোকপাত করেছেন।

স্যার এর সমসাময়িক এই আমিও  বহুবিধ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে শয্যা সোফা শাহী হয়ে কাল কাটাচ্ছি। হয়ত দিন গুনছি। গত ৪ঠা জানুয়ারী ছিল স্যারের জন্মদিন। তিনি বেঁচে থাকলে তাঁকে হ্যেপী বার্থডে বলতাম। তিনি সলাজ মিষ্টি হাসি হাসতেন হয়ত কবিতা আওড়াতেন। তিনি আজ বেঁচে নেই; বৎসরাধিক কালপেরিয়ে গেছে। স্যার এর জন্মবার্ষিকীতে তাঁর জন্য নফল নামাজ আদায় শেষে দোয়া করেছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করেছি। ৪ঠা জানুয়ারী মরহুম প্রফেসার মোহিবুর রহমানের জন্মদিনে অনেক অনেক দোয়া। মহান মালিক তাঁর বেহেশত নসীব করুন এই মোনাজাত।

[ স্যারের প্রাক্তন ছাত্র। মুক্তিযোদ্ধা। সিনিয়র এডভোকেট, হাইকোর্ট, সাবেক সভাপতি, মৌলভীবাজার প্রেসকøাব ]

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com