কুলাউড়ায় পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু
কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ফটিগুলি গ্রামে গত ৩০ জুলাই মঙ্গলবারে বিকেলে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে নির্মমভাবে মৃত্যু বরন করেছে রেশমা ও কুদ্দুস নামে দুই শিশু। সামনের ঈদে নতুন জামা কাপড় পড়ে তাদের মামা বাড়ি যাবার স্বপনটিও মুছেগেলো নিমিষেই। শিশুদুটির অকালমৃত্যুতে কুলাউড়া উপজেলার ফটিগুলি গ্রামের ইছাক মিয়ার বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে নেমে পানির গভীরে তলিয়ে যায় ছোট্ট রেশমা (৬)। রেশমাকে ডুবে যেতে দেখে তাকে বাঁচাতে বড় ভাই কুদ্দুস (৭) পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সেও সাঁতার জানতো না। বোনকে বাাঁচতে গিয়ে নিজেই গভীর পানিতে তলিয়ে যায় সে। কিছুক্ষনপর ভাই-বোনের নিথর দেহ ভেসে উঠে পুকুরের পানিতে। স্থানীয়রা জানান, অনেকক্ষন ধরে ইছাক মিয়া তার সন্তানদের খুঁজে না পেয়ে পুকুর পড়ে গিয়ে লাশগুলো ভাসতে দেখেন। শিশু দুটির মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সন্তান হারানোর শোকে মা-বাবা দুজনই এখনন শোকে পাগলপ্রায়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মতিন জানান, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যন এবং নিহতের স্বজনদের সাথে পরামর্শক্রমে শিশু দুটির লাশ কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ফটিগুলি গ্রামে গত ৩০ জুলাই মঙ্গলবারে বিকেলে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে নির্মমভাবে মৃত্যু বরন করেছে রেশমা ও কুদ্দুস নামে দুই শিশু। সামনের ঈদে নতুন জামা কাপড় পড়ে তাদের মামা বাড়ি যাবার স্বপনটিও মুছেগেলো নিমিষেই। শিশুদুটির অকালমৃত্যুতে কুলাউড়া উপজেলার ফটিগুলি গ্রামের ইছাক মিয়ার বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে নেমে পানির গভীরে তলিয়ে যায় ছোট্ট রেশমা (৬)। রেশমাকে ডুবে যেতে দেখে তাকে বাঁচাতে বড় ভাই কুদ্দুস (৭) পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সেও সাঁতার জানতো না। বোনকে বাাঁচতে গিয়ে নিজেই গভীর পানিতে তলিয়ে যায় সে। কিছুক্ষনপর ভাই-বোনের নিথর দেহ ভেসে উঠে পুকুরের পানিতে। স্থানীয়রা জানান, অনেকক্ষন ধরে ইছাক মিয়া তার সন্তানদের খুঁজে না পেয়ে পুকুর পড়ে গিয়ে লাশগুলো ভাসতে দেখেন। শিশু দুটির মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সন্তান হারানোর শোকে মা-বাবা দুজনই এখনন শোকে পাগলপ্রায়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মতিন জানান, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যন এবং নিহতের স্বজনদের সাথে পরামর্শক্রমে শিশু দুটির লাশ কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এইচ ডি রুবেল :
মন্তব্য করুন