সদর উপজেলার বেকামড়ায় ইফতারে নেশাজাতীয় দ্রব্য খেয়ে ৭ জন অসুস্থ : গ্রেফতার ১
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বেকামড়া (উমরপুর) এলাকার আব্দুল জব্বারের বাড়িতে গত ২ আগষ্ট ইফতারের খাবারের সাথে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেয় কাজের মেয়ে রুমা (২৫)। নেশা মেশানো ইফতার খেয়ে বাড়ির মালিকসহ প্রায় ৭ জন অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদেরকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়। পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, ঘটনার আগের দিন ১ আগষ্ট রুমা আব্দুল জব্বারের বাড়িতে কাজ করতে আসে। ইফতারের রান্না করা খাবার খেয়ে বাড়ির মালিক আব্দুল জব্বার (৬০), চন্দন বিবি (৫০), পুত্র বধু স্বপ্না খানম (৩০), মসজিদের ইমাম আব্দুর রব (৪৫), গাড়ীরর চালক কালা মিয়া (৩৫), আজাদ মিয়া (৩০), কায়রুন বিবি (২৫) সহ পরিবারের ৭জন অসুস্থ হয়েছেন। অসুস্থ অবস্থায় মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ও মৌলভীবাজার পলিক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারনে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানিয়েছেন। আহতরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে ফিরেন। ঘটনার পর কাজের মহিলা রুমা পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করে।এ ব্যাপারে মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুর রহমান জানান, ঘটনার সাথে জড়িত রুমাকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে। ঘটনার সাথে আরো যারা জড়ি রয়েছে তাদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চলছে। রুমা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তার বাড়ী ময়মনসিংহ জেলার জানায়। উল্লেখ্যযে, একাধিক নাম পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে বাড়ির মুল্যবান জিনিসপত্র লুট, ডাকাতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ করেন জৈনক রাজিব খান। তিনি জানান গত ২ ফেব্রুয়ারী সদর উপজেলার মল্লিক সরাই গ্রামে রাতের খাবারের সাথে উক্ত মহিলা নেশাজাতীয় দ্রব্য খাওয়াইয়া তার অন্যান্য সহযোগী মিলে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার সহ প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে ২০ ফেব্রুয়ারী মৌলভীবাজার মডেল থানায় কাজের মহিলা সহ ২জনকে আসামী করে মামলা হয়। পরে পুলিশ আদালতে গত ৩১ মে পাঠানো অভিযোগ পত্র দাখিল করেন কাজের মহিলা রুমা ওরফে শেফা বেগমের নাম বাদ দিয়ে।
মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বেকামড়া (উমরপুর) এলাকার আব্দুল জব্বারের বাড়িতে গত ২ আগষ্ট ইফতারের খাবারের সাথে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেয় কাজের মেয়ে রুমা (২৫)। নেশা মেশানো ইফতার খেয়ে বাড়ির মালিকসহ প্রায় ৭ জন অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদেরকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়। পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, ঘটনার আগের দিন ১ আগষ্ট রুমা আব্দুল জব্বারের বাড়িতে কাজ করতে আসে। ইফতারের রান্না করা খাবার খেয়ে বাড়ির মালিক আব্দুল জব্বার (৬০), চন্দন বিবি (৫০), পুত্র বধু স্বপ্না খানম (৩০), মসজিদের ইমাম আব্দুর রব (৪৫), গাড়ীরর চালক কালা মিয়া (৩৫), আজাদ মিয়া (৩০), কায়রুন বিবি (২৫) সহ পরিবারের ৭জন অসুস্থ হয়েছেন। অসুস্থ অবস্থায় মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ও মৌলভীবাজার পলিক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারনে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানিয়েছেন। আহতরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে ফিরেন। ঘটনার পর কাজের মহিলা রুমা পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করে।এ ব্যাপারে মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুর রহমান জানান, ঘটনার সাথে জড়িত রুমাকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে। ঘটনার সাথে আরো যারা জড়ি রয়েছে তাদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চলছে। রুমা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তার বাড়ী ময়মনসিংহ জেলার জানায়। উল্লেখ্যযে, একাধিক নাম পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে বাড়ির মুল্যবান জিনিসপত্র লুট, ডাকাতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ করেন জৈনক রাজিব খান। তিনি জানান গত ২ ফেব্রুয়ারী সদর উপজেলার মল্লিক সরাই গ্রামে রাতের খাবারের সাথে উক্ত মহিলা নেশাজাতীয় দ্রব্য খাওয়াইয়া তার অন্যান্য সহযোগী মিলে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার সহ প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে ২০ ফেব্রুয়ারী মৌলভীবাজার মডেল থানায় কাজের মহিলা সহ ২জনকে আসামী করে মামলা হয়। পরে পুলিশ আদালতে গত ৩১ মে পাঠানো অভিযোগ পত্র দাখিল করেন কাজের মহিলা রুমা ওরফে শেফা বেগমের নাম বাদ দিয়ে। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন