মৌলভীবাজারে যানজটে অতিষ্ঠ শহরবাসী
মৌলভীবাজারর শহরের ব্যস্ততম সড়ক গুলোতে যানজট শুধু নিত্য সঙ্গী হিসেবেই পরিনত হয়েছে। ক্ষুদ্র এ শহরে দুই হাজার টমটম, প্রায় ১৫ হাজার রিক্সা, মাত্রাতিরিক্ত পরিবহন, রিক্সা ও টমটমের অবৈধ পার্কিং, ট্রাফিক আইন না মানাসহ বিভিন্ন অনিয়মের কারণে এ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এম সাইফুর রহমান রোড, সৈয়দ মুজতবা আলী রোড, চাঁদনীঘাট, ঢাকা সিলেট রোডে প্রতিদিন যানজট লেগে থাকে। তাছাড়া ঈদকে সামনে রেখে জেলার বাইরের অনেক পরিবহন শহরে প্রবেশ করায় পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। ট্রাফিক বিভাগ ও পৌরসভা যানজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। যানযটের কারণে শহরের রাস্তাঘাটে চলাচল করতে জনসাধারণ পড়ছেন দুর্ভোগে। ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। চিকিৎসা স্থলে পৌঁছতে দীর্ঘ বিড়ম্বনায় পড়তে হয় রোগীরদের। শুধু দিনের বেলা নয় রাতেও শহরে দেখা যায় যানযট। বিশেষ করে বাণিজ্যিক এলাকার এম সাইফুর রহমান রোডের এমবি ক্লথ ষ্টোর, বিলাশ ডিপাটমেন্ট ষ্টোর, সুমাইয়া বুটিক ফ্যাশন, কুদরত উল্লা রোডের মার্কেটের সামনে প্রতিদিনই একাধিক ভারি যান থেকে মালামাল লোড-আনলোড করা হয়। যে কারণে এ ৩টি পয়েন্টে যানজট এখন নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার। এ ব্যাপারে পৌর মেযর ফয়জুল করিম ময়ূন জানান, যানজট নিরসনে অবৈধ টমটম ও রিক্সা প্রতিদিনই আটক করা হচ্ছে। তাছাড়া পুলিশ বিভাগও যানজট মুক্ত রাখতে সার্বক্ষণিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে কয়েকজন পৌর নাগরিক বলেন, অবৈধ টমটম ও রিক্সা আটক, অবৈধ পার্কিং এর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, ট্রাফিক পুলিশ বৃদ্ধিকরণসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য পৌর ও জেলা প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ তোফায়েল আহমদ জানান, ঈদকে সামনে রেখে শহরের যানজট নিরসনে প্রতিদিন দুই শিফটে ৬টি পয়ন্টে প্রায় ১২ জন ট্রাফিক কাজ করছেন। ঈদের কারণে রাতে মার্কেট গুলোতে পুলিশ কনষ্টেবল যৌথভাবে কাজ করছে। যানজট নিরসনে ফুটপাত, গাড়ির পার্কিং ব্যবস্থা, ট্রাফিক আইন মেনে চলার জন্য চালকদের অবগত করা হচ্ছে।
মৌলভীবাজারর শহরের ব্যস্ততম সড়ক গুলোতে যানজট শুধু নিত্য সঙ্গী হিসেবেই পরিনত হয়েছে। ক্ষুদ্র এ শহরে দুই হাজার টমটম, প্রায় ১৫ হাজার রিক্সা, মাত্রাতিরিক্ত পরিবহন, রিক্সা ও টমটমের অবৈধ পার্কিং, ট্রাফিক আইন না মানাসহ বিভিন্ন অনিয়মের কারণে এ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এম সাইফুর রহমান রোড, সৈয়দ মুজতবা আলী রোড, চাঁদনীঘাট, ঢাকা সিলেট রোডে প্রতিদিন যানজট লেগে থাকে। তাছাড়া ঈদকে সামনে রেখে জেলার বাইরের অনেক পরিবহন শহরে প্রবেশ করায় পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। ট্রাফিক বিভাগ ও পৌরসভা যানজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। যানযটের কারণে শহরের রাস্তাঘাটে চলাচল করতে জনসাধারণ পড়ছেন দুর্ভোগে। ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। চিকিৎসা স্থলে পৌঁছতে দীর্ঘ বিড়ম্বনায় পড়তে হয় রোগীরদের। শুধু দিনের বেলা নয় রাতেও শহরে দেখা যায় যানযট। বিশেষ করে বাণিজ্যিক এলাকার এম সাইফুর রহমান রোডের এমবি ক্লথ ষ্টোর, বিলাশ ডিপাটমেন্ট ষ্টোর, সুমাইয়া বুটিক ফ্যাশন, কুদরত উল্লা রোডের মার্কেটের সামনে প্রতিদিনই একাধিক ভারি যান থেকে মালামাল লোড-আনলোড করা হয়। যে কারণে এ ৩টি পয়েন্টে যানজট এখন নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার। এ ব্যাপারে পৌর মেযর ফয়জুল করিম ময়ূন জানান, যানজট নিরসনে অবৈধ টমটম ও রিক্সা প্রতিদিনই আটক করা হচ্ছে। তাছাড়া পুলিশ বিভাগও যানজট মুক্ত রাখতে সার্বক্ষণিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে কয়েকজন পৌর নাগরিক বলেন, অবৈধ টমটম ও রিক্সা আটক, অবৈধ পার্কিং এর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, ট্রাফিক পুলিশ বৃদ্ধিকরণসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য পৌর ও জেলা প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ তোফায়েল আহমদ জানান, ঈদকে সামনে রেখে শহরের যানজট নিরসনে প্রতিদিন দুই শিফটে ৬টি পয়ন্টে প্রায় ১২ জন ট্রাফিক কাজ করছেন। ঈদের কারণে রাতে মার্কেট গুলোতে পুলিশ কনষ্টেবল যৌথভাবে কাজ করছে। যানজট নিরসনে ফুটপাত, গাড়ির পার্কিং ব্যবস্থা, ট্রাফিক আইন মেনে চলার জন্য চালকদের অবগত করা হচ্ছে। মাহবুবুর রহমান রাহেল॥
মন্তব্য করুন