কমলগঞ্জে পাগলা কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে পাগলা কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত হওয়া পাগলা গরুর মাংস বিক্রি করায় কমলগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। মাংস কিনে খাওয়া এলাকাবাসীকে ভ্যাক্সিনেশনের উপদেশ দিয়েছেন প্রাণী সম্পদ ভ্যাটেনারী সার্জন ও উপজেলা প্রশাসন। জানা যায়, কিছু দিন পূর্বে আলীনগর ইউনিয়নের চিৎলিয়া গ্রামে একটি পাগলা কুকুর একটি গরুকে কামড় দেয়। এরপর গরুটি পাগল হয়ে যায়। একই গ্রামের কসাই মিছির মিয়া, মতলিব মিয়া ও সাহিদ মিয়া কম দামে পাগলা এ গরুটি কিনে নিয়ে গত ১১ আগষ্ট রোববার জবাই করে ভাল মাংস বলে পরিচিতজনদের বাড়ি বাড়ি নিয়ে মাংস বিক্রি করে। পরদিন সোমবার পাগলা কুকুরের মাংস বিক্রি করার কথা জানার পর মাংস ক্রয়কারীরা ঘটনাটি কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। অভিযোগ করে কসাই দ্বারা প্রতারিত হওয়া সিদ্দেক মিয়া, মুরাদ হোসেন, মোঃ আবু বকর ও জসিম মিয়া বলেন, পাগলা গরুর মাংস খেয়েছেন শুনে এখন তাদের নানা রোগ হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এজন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাণী সম্পদ ভ্যাটেনারী সার্জনের কাছে গেলে তারা জানিয়েছেন প্রয়োজনে একটি করে ভ্যাক্সিন গ্রহন করতে হবে। তবে ভ্যাক্সিনের মূল্য বেশী হওয়া শতাধিক গ্রামবাসীর পক্ষে তা ক্রয় করা যাচ্ছে না বলেও তারা জানান। কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুল হক বাদশা, উপজেলা ভ্যাটেনারী সার্জন খলিলুর রহমান অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেন। ভ্যাটেনারী সার্জন খলিলুর রহমান এ প্রতিনিধিকে বলেন, পাগলা কুকুর আক্রান্ত গরু জবাই করাটাই অপরাধ। কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ থানায় লিখিত অভিযোগ গ্রহনের কথা স্বীকার করে বলেন, তদন্ত করে বিহিত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে পাগলা কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত হওয়া পাগলা গরুর মাংস বিক্রি করায় কমলগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। মাংস কিনে খাওয়া এলাকাবাসীকে ভ্যাক্সিনেশনের উপদেশ দিয়েছেন প্রাণী সম্পদ ভ্যাটেনারী সার্জন ও উপজেলা প্রশাসন। জানা যায়, কিছু দিন পূর্বে আলীনগর ইউনিয়নের চিৎলিয়া গ্রামে একটি পাগলা কুকুর একটি গরুকে কামড় দেয়। এরপর গরুটি পাগল হয়ে যায়। একই গ্রামের কসাই মিছির মিয়া, মতলিব মিয়া ও সাহিদ মিয়া কম দামে পাগলা এ গরুটি কিনে নিয়ে গত ১১ আগষ্ট রোববার জবাই করে ভাল মাংস বলে পরিচিতজনদের বাড়ি বাড়ি নিয়ে মাংস বিক্রি করে। পরদিন সোমবার পাগলা কুকুরের মাংস বিক্রি করার কথা জানার পর মাংস ক্রয়কারীরা ঘটনাটি কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। অভিযোগ করে কসাই দ্বারা প্রতারিত হওয়া সিদ্দেক মিয়া, মুরাদ হোসেন, মোঃ আবু বকর ও জসিম মিয়া বলেন, পাগলা গরুর মাংস খেয়েছেন শুনে এখন তাদের নানা রোগ হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এজন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাণী সম্পদ ভ্যাটেনারী সার্জনের কাছে গেলে তারা জানিয়েছেন প্রয়োজনে একটি করে ভ্যাক্সিন গ্রহন করতে হবে। তবে ভ্যাক্সিনের মূল্য বেশী হওয়া শতাধিক গ্রামবাসীর পক্ষে তা ক্রয় করা যাচ্ছে না বলেও তারা জানান। কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুল হক বাদশা, উপজেলা ভ্যাটেনারী সার্জন খলিলুর রহমান অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেন। ভ্যাটেনারী সার্জন খলিলুর রহমান এ প্রতিনিধিকে বলেন, পাগলা কুকুর আক্রান্ত গরু জবাই করাটাই অপরাধ। কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ থানায় লিখিত অভিযোগ গ্রহনের কথা স্বীকার করে বলেন, তদন্ত করে বিহিত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন