কুলাউড়ায় মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ
কুলাউড়ায় এক কিশোরী মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়েরের পর ধর্ষক পলাতক থাকলেও ধর্ষকের স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। ধর্ষিত কিশোরী কুলাউড়ার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের রবিরবাজার দারুস সূন্নাহ মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার সূত্রে জানা যায়, কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রামের এক কিশোরী মাদ্রাসা ছাত্রী (১৪)কে ধর্ষণের অভিযোগে ভিকটিমের পিতা সিরাজ মিয়া বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ধর্ষক আসিক মিয়া (২৮) ও তার স্ত্রী আছমা বেগম (২৩) নামে দুজন কে আসামি করে ১১ আগষ্ট রোববার রাত ১১ টার দিকে কুলাউড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলা দায়ের করা হয়। ধর্ষক আসিক মিয়া একই কুলাউড়া উপজেলার প্রতিবেশী ইউনিয়ন পৃথিমপাশা ইউছুফ সদর গ্রামের বাসিন্দা ও সে একজন মুদি দোকানদার। ধর্ষিত কিশোরীর পিতা ও এজহার সূত্রে জানা যায়, ১০ আগষ্ট শনিবার প্রতিবেশী ঐ কিশোরীকে বেড়ানোর কথা বলে ধর্ষক আসিক মিয়া ও তার স্ত্রী আছমা বেগম এর সহায়তায় ঐ কিশোরীকে শমসেরনগর চা বাগানে নিয়ে যায়, এক পর্যায়ে ধর্ষক তার স্ত্রীকে গাড়ীতে রেখে সুকৌশলে বাগানের নির্জন স্থানে জোর করে কিশোরীকে ধর্ষণ করে। পরে কিশোরী বাড়ীতে এসে পরিবারের লোকজনকে ঘটনা খুলে বললে ভিকটিমের পিতা সিরাজ মিয়া কুলাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় কুলাউড়া থানা পুলিশ ধর্ষকের স্ত্রী আছমা বেগমকে ধর্ষনের ঘটনায় সহায়তা করার জন্য গ্রেফতার করা হয়। ধর্ষন ঘটনার পর থেকে ধর্ষকরা পলাতক রয়েছে। ভিকটিম কিশোরীকে ডাক্তারী পরীক্ষা করার জন্য গতকাল ১২ আগষ্ট সোমবার মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসানুজ্জামান বলেন, ধর্ষন ঘটনায় সহায়তা করার জন্য ধর্ষকের স্ত্রী আছমা বেগমকে আটক করে গতকাল সোমবার আদালতে প্রেরন করা হয় ও ধর্ষককে গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
কুলাউড়ায় এক কিশোরী মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়েরের পর ধর্ষক পলাতক থাকলেও ধর্ষকের স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। ধর্ষিত কিশোরী কুলাউড়ার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের রবিরবাজার দারুস সূন্নাহ মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার সূত্রে জানা যায়, কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রামের এক কিশোরী মাদ্রাসা ছাত্রী (১৪)কে ধর্ষণের অভিযোগে ভিকটিমের পিতা সিরাজ মিয়া বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ধর্ষক আসিক মিয়া (২৮) ও তার স্ত্রী আছমা বেগম (২৩) নামে দুজন কে আসামি করে ১১ আগষ্ট রোববার রাত ১১ টার দিকে কুলাউড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলা দায়ের করা হয়। ধর্ষক আসিক মিয়া একই কুলাউড়া উপজেলার প্রতিবেশী ইউনিয়ন পৃথিমপাশা ইউছুফ সদর গ্রামের বাসিন্দা ও সে একজন মুদি দোকানদার। ধর্ষিত কিশোরীর পিতা ও এজহার সূত্রে জানা যায়, ১০ আগষ্ট শনিবার প্রতিবেশী ঐ কিশোরীকে বেড়ানোর কথা বলে ধর্ষক আসিক মিয়া ও তার স্ত্রী আছমা বেগম এর সহায়তায় ঐ কিশোরীকে শমসেরনগর চা বাগানে নিয়ে যায়, এক পর্যায়ে ধর্ষক তার স্ত্রীকে গাড়ীতে রেখে সুকৌশলে বাগানের নির্জন স্থানে জোর করে কিশোরীকে ধর্ষণ করে। পরে কিশোরী বাড়ীতে এসে পরিবারের লোকজনকে ঘটনা খুলে বললে ভিকটিমের পিতা সিরাজ মিয়া কুলাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় কুলাউড়া থানা পুলিশ ধর্ষকের স্ত্রী আছমা বেগমকে ধর্ষনের ঘটনায় সহায়তা করার জন্য গ্রেফতার করা হয়। ধর্ষন ঘটনার পর থেকে ধর্ষকরা পলাতক রয়েছে। ভিকটিম কিশোরীকে ডাক্তারী পরীক্ষা করার জন্য গতকাল ১২ আগষ্ট সোমবার মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসানুজ্জামান বলেন, ধর্ষন ঘটনায় সহায়তা করার জন্য ধর্ষকের স্ত্রী আছমা বেগমকে আটক করে গতকাল সোমবার আদালতে প্রেরন করা হয় ও ধর্ষককে গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এইচ ডি রুবেল :
মন্তব্য করুন