কুলাউড়ায় ঘুমন্ত মায়ের কোল থেকে ৭ মাসের শিশু উধাও নিয়ে ধুম্রজাল
রাত দ্বি-প্রহর। ৭ মাসের শিশু কন্যা জোহাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে মা রুনা বেগম নিদ্রাদেবীর কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর-বিহানে ঘুম যখন ভাংগে তখন ৭ মাসের শিশু কন্যা জোহাকে আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। দরজা জানালা ভেতর থেকে বন্ধ থাকলেও রহস্যজনকভাবে জোহা উধাও হয়ে যায়। জোহা উধাওয়ের ঘটনা মুহুর্তের চতুর্দিকে চাউর হয়ে গেলে লোকে লোকারন্য হয়ে পড়ে ঐ বাড়ীতে। অতি প্রাকৃত এই ঘটনাটি গত ১১ আগষ্ট রোববার দিবাগত রাতে ঘটেছে কুলাউড়া উপজেলার ভুকশিমইল ইউনিয়নের উত্তর সাদিপুর গ্রামের বারিক মিয়ার বাড়ীতে। জানা যায়, বারিক মিয়ার মেয়ে রুনা বেগমের বিয়ে হয় হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলার জনৈক শাহানুরের সাথে। রুনা গত ৯ মাস থেকে বাবার বাড়ীতে বসবাস করছে। ৭ মাস আগে রুনা এক কন্যা সন্তান প্রসব করে। জন্মের পর থেকে শিশুকন্যাটি রোগাক্রান্ত ও অসুস্থ ছিলো। স্বামীর সাথে ঝগড়া করে বাবার আসায় স্বামী রুনার তেমন খোজখবর করতোনা। জোহা উধাওয়ের ঘটনা রহস্যাবৃত হচ্ছে রুনার কথায়। সোমবার বিকেলে রুনা জানান, তার মেয়েকে ভুতে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে তার কোন অভিযোগ নেই। এ সময় রুনাকে স্বাভাবিক মনে হয়েছে। সন্তান হারা মায়ের মতো তার কোন আচরন লক্ষ করা যায়নি। এ ব্যাপারে ভুকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু জানান, ব্যাপারটা আমি শুনেছি বিস্তারিত কিছু বলতে পারবোনা। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ হাসানুজ্জামান বলেন, তিনি কিছুই জানেন না তবে খোঁজ নিচ্ছেন।
রাত দ্বি-প্রহর। ৭ মাসের শিশু কন্যা জোহাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে মা রুনা বেগম নিদ্রাদেবীর কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর-বিহানে ঘুম যখন ভাংগে তখন ৭ মাসের শিশু কন্যা জোহাকে আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। দরজা জানালা ভেতর থেকে বন্ধ থাকলেও রহস্যজনকভাবে জোহা উধাও হয়ে যায়। জোহা উধাওয়ের ঘটনা মুহুর্তের চতুর্দিকে চাউর হয়ে গেলে লোকে লোকারন্য হয়ে পড়ে ঐ বাড়ীতে। অতি প্রাকৃত এই ঘটনাটি গত ১১ আগষ্ট রোববার দিবাগত রাতে ঘটেছে কুলাউড়া উপজেলার ভুকশিমইল ইউনিয়নের উত্তর সাদিপুর গ্রামের বারিক মিয়ার বাড়ীতে। জানা যায়, বারিক মিয়ার মেয়ে রুনা বেগমের বিয়ে হয় হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলার জনৈক শাহানুরের সাথে। রুনা গত ৯ মাস থেকে বাবার বাড়ীতে বসবাস করছে। ৭ মাস আগে রুনা এক কন্যা সন্তান প্রসব করে। জন্মের পর থেকে শিশুকন্যাটি রোগাক্রান্ত ও অসুস্থ ছিলো। স্বামীর সাথে ঝগড়া করে বাবার আসায় স্বামী রুনার তেমন খোজখবর করতোনা। জোহা উধাওয়ের ঘটনা রহস্যাবৃত হচ্ছে রুনার কথায়। সোমবার বিকেলে রুনা জানান, তার মেয়েকে ভুতে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে তার কোন অভিযোগ নেই। এ সময় রুনাকে স্বাভাবিক মনে হয়েছে। সন্তান হারা মায়ের মতো তার কোন আচরন লক্ষ করা যায়নি। এ ব্যাপারে ভুকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু জানান, ব্যাপারটা আমি শুনেছি বিস্তারিত কিছু বলতে পারবোনা। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ হাসানুজ্জামান বলেন, তিনি কিছুই জানেন না তবে খোঁজ নিচ্ছেন। এইচ ডি রুবেল/শাকিরুল ইসলাম জুয়েল :
মন্তব্য করুন