মৌলভীবাজারে ক্ষোভের মধ্যে বিশ্ব আদিবাসী দিবস পালনের প্রস্তুতি

August 15, 2013,

গত ৯ আগস্ট, শনিবার বিশ্ব আদিবাসী দিবস ছিল কিন্তু ঈদের কারণে ৯ আগস্টের পরিবর্তে ১৬ আগস্ট শুক্রবার দিবসটি উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মৌলভীবাজারের আদিবাসী নেতারা ও আদিবাসী জনসাধারন। এমন সময় দিনটি পালিত হচ্ছে, যখন সাংবিধানিক স্বীকৃতি নিয়ে বিপরীতমুখি অবস্থানে সরকার ও আদিবাসী নেতৃত্ব। সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীতে আদিবাসী জনগণকে ইতোমধ্যে ‘উপজাতি, নৃ-গোষ্ঠী, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বা সম্প্রদায়’ হিসেবে অভিহিত করেছে বর্তমান সরকার। আদিবাসী নেতারা জানান, বাংলাদেশে ৪৫টি জাতিসত্তার প্রায় ৩০ লাখ ‘আদিবাসী’ রয়েছেন। আদিবাসী হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে পাহাড়ি ও সমতল অঞ্চলের বিভিন্ন আদিবাসী সংগঠন। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে একের পর এক কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন তারা। সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে গঠিত বিশেষ কমিটির কাছে তারা নিজেদের দাবি-দাওয়া পেশ করেন। স্বীকৃতি পাওয়ার আশায় তারা বুক বেঁধে ছিলেন। কিন্তু, আদিবাসীদের দাবি এড়িয়ে যায় সরকার। আদিবাসী দিবস উদযাপন কমিটি-২০১৩,কুলাউড়া, আহব্বায়ক বাবলী তালাং এর স্বাক্ষরিত প্রেসরিলিজে বলা হয়, সংবিধানে আদিবাসীদের উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আদিবাসী জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। আহব্বায়ক বাবলী তালাং অভিযোগ করেন, আদিবাসীদের বিলুপ্ত করার চেষ্টা করছে শাসকগোষ্ঠী। রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বে সব সময়ই আদিবাসীদের প্রতি বৈরী মনোভাব কাজ করে। সংবিধান সংশোধন করে আদিবাসী জাতিগুলোর স্বীকৃতি প্রদান করতেই হবে। আদিবাসী দিবস উদযাপন-২০১৩ কুলাউড়ার অনুষ্টানের উদ্ধোধক ও আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং অভিযোগ করেন, ১৫-২০ বছর ধরে আদিবাসী দিবস পালন করা হলেও আদিবাসীরা তাদের ভুমির অধিকারসহ কোন অধিকারই পাইনি। তাহলে আদিবাসী দিবস করে কি লাভ । দেশের সংবিধান তৈরির প্রথম দিন থেকেই আদিবাসীদের স্বীকৃতির বিষয়টি চরমভাবে অবহেলিত হয়ে আসছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪১ বছর পরেও একই দাবি তুলতে হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র চলছে। বর্তমান সরকারও এ বিষয়ে স্বচ্ছ কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারছে না। আদিবাসীরা নিজেদের অধিকার, মানুষের মর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন মৌলভী বাজার -২ মাননীয় সংসদ সদস্য এডঃ নওয়াব আলী আববাছ খান ও সভাপতিত্ব করবেন কুবরাজ আন্তঃ পুঞ্জি উন্নয়ন সংগঠনের সহ সভাপতি প্রত্যুশ আশাক্রা।
গত ৯ আগস্ট, শনিবার বিশ্ব আদিবাসী দিবস ছিল কিন্তু ঈদের কারণে ৯ আগস্টের পরিবর্তে ১৬ আগস্ট শুক্রবার দিবসটি উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মৌলভীবাজারের আদিবাসী নেতারা ও আদিবাসী জনসাধারন। এমন সময় দিনটি পালিত হচ্ছে, যখন সাংবিধানিক স্বীকৃতি নিয়ে বিপরীতমুখি অবস্থানে সরকার ও আদিবাসী নেতৃত্ব। সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীতে আদিবাসী জনগণকে ইতোমধ্যে ‘উপজাতি, নৃ-গোষ্ঠী, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা বা সম্প্রদায়’ হিসেবে অভিহিত করেছে বর্তমান সরকার। আদিবাসী নেতারা জানান, বাংলাদেশে ৪৫টি জাতিসত্তার প্রায় ৩০ লাখ ‘আদিবাসী’ রয়েছেন। আদিবাসী হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে পাহাড়ি ও সমতল অঞ্চলের বিভিন্ন আদিবাসী সংগঠন। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে একের পর এক কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন তারা। সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে গঠিত বিশেষ কমিটির কাছে তারা নিজেদের দাবি-দাওয়া পেশ করেন। স্বীকৃতি পাওয়ার আশায় তারা বুক বেঁধে ছিলেন। কিন্তু, আদিবাসীদের দাবি এড়িয়ে যায় সরকার। আদিবাসী দিবস উদযাপন কমিটি-২০১৩,কুলাউড়া, আহব্বায়ক বাবলী তালাং এর স্বাক্ষরিত প্রেসরিলিজে বলা হয়, সংবিধানে আদিবাসীদের উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আদিবাসী জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। আহব্বায়ক বাবলী তালাং অভিযোগ করেন, আদিবাসীদের বিলুপ্ত করার চেষ্টা করছে শাসকগোষ্ঠী। রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বে সব সময়ই আদিবাসীদের প্রতি বৈরী মনোভাব কাজ করে। সংবিধান সংশোধন করে আদিবাসী জাতিগুলোর স্বীকৃতি প্রদান করতেই হবে। আদিবাসী দিবস উদযাপন-২০১৩ কুলাউড়ার অনুষ্টানের উদ্ধোধক ও আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং অভিযোগ করেন, ১৫-২০ বছর ধরে আদিবাসী দিবস পালন করা হলেও আদিবাসীরা তাদের ভুমির অধিকারসহ কোন অধিকারই পাইনি। তাহলে আদিবাসী দিবস করে কি লাভ । দেশের সংবিধান তৈরির প্রথম দিন থেকেই আদিবাসীদের স্বীকৃতির বিষয়টি চরমভাবে অবহেলিত হয়ে আসছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪১ বছর পরেও একই দাবি তুলতে হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র চলছে। বর্তমান সরকারও এ বিষয়ে স্বচ্ছ কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারছে না। আদিবাসীরা নিজেদের অধিকার, মানুষের মর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন মৌলভী বাজার -২ মাননীয় সংসদ সদস্য এডঃ নওয়াব আলী আববাছ খান ও সভাপতিত্ব করবেন কুবরাজ আন্তঃ পুঞ্জি উন্নয়ন সংগঠনের সহ সভাপতি প্রত্যুশ আশাক্রা। কুলাউড়া প্রতিনিধি॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com