বড়লেখায় হাতকড়া লাগানোর পর মাদক ব্যবসায়ীকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ!
বড়লেখায় মাদকদ্রব্য বিক্রির অভিযোগে পুলিশ এক মাদক ব্যবসায়ীর হাতে হাতকড়া লাগিয়ে আটক করে থানায় নিয়ে যেতে চাইলে এলাকাবাসীর চাপে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে পুলিশ আসামীর হাতে হাতকড়া লাগানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, গত ১৮ আগষ্ট রোববার রাত ৮ টার দিকে সাদা পোশাকে বড়লেখা থানার একদল পুলিশ উপজেলার পশ্চিম দক্ষিনভাগ গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী সোনাহর আলী (৩৬)কে আটক করে হাতে হাতকড়া পরিয়ে দেয়। এসময় সোনাহর আলীর স্ত্রী সন্তানসহ এলাকার লোকজন সোনাহর আলী মাদক ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছে জানায়। এ নিয়ে তাদের সাথে পুলিশের বাকবিতন্ডা শুরু হলে অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ সোনাহর আলীর হাতকড়া খুলে দিয়ে চলে যায়। সাদা পোশাকে এসআই প্রদীপ চক্রবর্ত্তী, এএসআই সিরাজুল ইসলাম, এএসআই আরিফুল হক ও এএসআই আব্দুল মোতলিব এ অভিযান চালান বলে জানা গেছে। সোনাহর আলী জানান, এক সময়ে তিনি মাদক ব্যবসা করলেও ১০/১২ বছর ধরে তিনি এসব ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। রোববার রাতে সাদা পোশাকে একদল পুলিশ বিনা দোষে তাকে মারধর করে হাতকড়া লাগিয়ে দেয়। তাকে থানায় নিয়ে যেতে চাইলে এলাকাবাসীর চাপে পুলিশ হাতকড়া খুলে দিলে তিনি পালিয়ে যান। তিনি আরো অভিযোগ করেন, পুলিশ তার ব্যবহৃত মোবাইলসহ সাথে থাকা পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে গেছে। ঘটনার সময় উপস্থিত থাকা এসআই দিলীপ চক্রবর্র্র্র্র্ত্তী জানান, সোনাহর আলীকে আটক করা হলে সে অসুস্থতার ভান করায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। হাতকড়া লাগানোর ও মোবাইল ফোন এবং টাকা নেওয়ার অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন।
বড়লেখায় মাদকদ্রব্য বিক্রির অভিযোগে পুলিশ এক মাদক ব্যবসায়ীর হাতে হাতকড়া লাগিয়ে আটক করে থানায় নিয়ে যেতে চাইলে এলাকাবাসীর চাপে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে পুলিশ আসামীর হাতে হাতকড়া লাগানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, গত ১৮ আগষ্ট রোববার রাত ৮ টার দিকে সাদা পোশাকে বড়লেখা থানার একদল পুলিশ উপজেলার পশ্চিম দক্ষিনভাগ গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী সোনাহর আলী (৩৬)কে আটক করে হাতে হাতকড়া পরিয়ে দেয়। এসময় সোনাহর আলীর স্ত্রী সন্তানসহ এলাকার লোকজন সোনাহর আলী মাদক ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছে জানায়। এ নিয়ে তাদের সাথে পুলিশের বাকবিতন্ডা শুরু হলে অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ সোনাহর আলীর হাতকড়া খুলে দিয়ে চলে যায়। সাদা পোশাকে এসআই প্রদীপ চক্রবর্ত্তী, এএসআই সিরাজুল ইসলাম, এএসআই আরিফুল হক ও এএসআই আব্দুল মোতলিব এ অভিযান চালান বলে জানা গেছে। সোনাহর আলী জানান, এক সময়ে তিনি মাদক ব্যবসা করলেও ১০/১২ বছর ধরে তিনি এসব ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। রোববার রাতে সাদা পোশাকে একদল পুলিশ বিনা দোষে তাকে মারধর করে হাতকড়া লাগিয়ে দেয়। তাকে থানায় নিয়ে যেতে চাইলে এলাকাবাসীর চাপে পুলিশ হাতকড়া খুলে দিলে তিনি পালিয়ে যান। তিনি আরো অভিযোগ করেন, পুলিশ তার ব্যবহৃত মোবাইলসহ সাথে থাকা পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে গেছে। ঘটনার সময় উপস্থিত থাকা এসআই দিলীপ চক্রবর্র্র্র্র্ত্তী জানান, সোনাহর আলীকে আটক করা হলে সে অসুস্থতার ভান করায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। হাতকড়া লাগানোর ও মোবাইল ফোন এবং টাকা নেওয়ার অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। কুলাউড়া অফিস :
মন্তব্য করুন