অনলাইন গনমাধ্যমের পরিচয়ে চাদাঁবাজী ও হয়রানী মূলক আচরনে অতিষ্ট হয়ে উঠছেন প্রশাসন ও সাংবাদিক সমাজ
মৌলভীবাজারসহ সারাদেশে অনলাইন গনমাধ্যমের নামে কতিপয় লোকদের নির্বিঘ চাদাঁবাজী হয়রানী মূলক আচরনে অতিষ্ট হয়ে উঠছেন প্রশাসনের কর্মকর্তা ও সাংবাদিক সমাজ। তথ্য প্রযুক্তির সুফল যেমন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে তেমনি এর অপব্যবহার সমাজের জন্য নতুন বিড়ম্বনার সৃষ্টি করেছে। ফেইসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ নানা সামাজিক সাইট গুলো যোগাযোগের উন্নয়নে কাজ করে। আবার এর ভোগান্তিও কম নয়। সম্প্রতি অনলাইন সংবাদ মাধ্যম গুলো অপেশাদার ও বির্তকিত লোকদের নাম সবর্স্ব নিয়োগের মাধ্যমে দেশব্যাপি চাদাঁবাজী ও অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। দেশের সবকটি জেলা ও উপজেলা এবং গ্রাম পর্যায়েও এর জাল পেতে রাখা হয়েছে এমন অভিযোগ সাংবাদিক নেতাদের। এ ব্যাপার সাংবাদিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আনহার আহমদ সমশাদ বলেন, প্রযুক্তিগত সুফলের সাথে এটি নতুন এক সামাজিক বিড়ম্ভবনা। এই বিড়ম্বনা সমাধানে অনলাইন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সর্তক হলেই পেশাগত মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখা সম্ভব। মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক এস এম উমেদ আলী বলেন, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সামাজিক অবস্থানের খোজঁ না নিয়ে বির্তকিত লোকদের নিয়োগ দিচ্ছে অনলাইন প্রত্রিকা গুলো। এর কারনে প্রকৃত গনমাধ্যমকর্মীরা দায়িত্ব পালন কালে বিব্রতবোধ হচ্ছেন। এ বিষয়ে সুষ্ট নীতিমালা ও যোগ্যতার মাপকাঠিকে গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান জানান, অনলাইন মিডিয়ার বিড়ম্বনা নিয়ে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রশাসন সর্তক দৃষ্টি রাখছে, পাশাপাশি তাদেরকে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।
মৌলভীবাজারসহ সারাদেশে অনলাইন গনমাধ্যমের নামে কতিপয় লোকদের নির্বিঘ চাদাঁবাজী হয়রানী মূলক আচরনে অতিষ্ট হয়ে উঠছেন প্রশাসনের কর্মকর্তা ও সাংবাদিক সমাজ। তথ্য প্রযুক্তির সুফল যেমন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে তেমনি এর অপব্যবহার সমাজের জন্য নতুন বিড়ম্বনার সৃষ্টি করেছে। ফেইসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ নানা সামাজিক সাইট গুলো যোগাযোগের উন্নয়নে কাজ করে। আবার এর ভোগান্তিও কম নয়। সম্প্রতি অনলাইন সংবাদ মাধ্যম গুলো অপেশাদার ও বির্তকিত লোকদের নাম সবর্স্ব নিয়োগের মাধ্যমে দেশব্যাপি চাদাঁবাজী ও অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। দেশের সবকটি জেলা ও উপজেলা এবং গ্রাম পর্যায়েও এর জাল পেতে রাখা হয়েছে এমন অভিযোগ সাংবাদিক নেতাদের। এ ব্যাপার সাংবাদিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আনহার আহমদ সমশাদ বলেন, প্রযুক্তিগত সুফলের সাথে এটি নতুন এক সামাজিক বিড়ম্ভবনা। এই বিড়ম্বনা সমাধানে অনলাইন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সর্তক হলেই পেশাগত মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখা সম্ভব। মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক এস এম উমেদ আলী বলেন, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সামাজিক অবস্থানের খোজঁ না নিয়ে বির্তকিত লোকদের নিয়োগ দিচ্ছে অনলাইন প্রত্রিকা গুলো। এর কারনে প্রকৃত গনমাধ্যমকর্মীরা দায়িত্ব পালন কালে বিব্রতবোধ হচ্ছেন। এ বিষয়ে সুষ্ট নীতিমালা ও যোগ্যতার মাপকাঠিকে গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান জানান, অনলাইন মিডিয়ার বিড়ম্বনা নিয়ে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রশাসন সর্তক দৃষ্টি রাখছে, পাশাপাশি তাদেরকে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন