শ্রীমঙ্গল ৫০ শয্যা হাসপাতালে জনবল সংকট : থাকায় রোগীরা সঠিক চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত
শ্রীমঙ্গলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ না দেওয়ায় প্রতিদিন শত শত রোগীরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সরেজমিনে দেখা যায়, চায়ের রাজধানী খ্যাত এলাকায় প্রতিদিন ২৫০-৩০০ জন রোগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। কিন্তু তাদের ব্যবস্থপত্র দিচ্ছেন মাত্র ৩জন চিকিৎসক। তাছাড়া জরুরি বিভাগে কোনো চিকিৎসক নেই। চিকিৎসক না থাকায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নজীবুস শহীদ দাপ্তরিক কাজ করার ফাঁকে রোগী দেখছেন। সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: বিনেন্দু ভৌমিক বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্তমানে ৩১ শয্যার জনবলও নেই। ৯ জন নার্সের মধ্যে আছেন ৬ জন। সুমি বেগম বলেন হাসপাতালে গেলে ডাক্তার খুজে পাওয়া যায় না। অনেক সময় নার্সরা দেখে ২/১টা প্যারাসিটামল দিয়ে দেয়। একই কথা বললেন চা শ্রমিক নাইডু রিকিয়াশন, সুচিত্রা দেবী। নজীবুস শহীদ বলেন, জনবল ও পথ্যের বরাদ্দ না পাওযায় ৫০ শয্যা উন্নীত করার কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২২ জন চিকিৎসক ও ৩২ জন নার্স প্রয়োজন।
শ্রীমঙ্গলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ না দেওয়ায় প্রতিদিন শত শত রোগীরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সরেজমিনে দেখা যায়, চায়ের রাজধানী খ্যাত এলাকায় প্রতিদিন ২৫০-৩০০ জন রোগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। কিন্তু তাদের ব্যবস্থপত্র দিচ্ছেন মাত্র ৩জন চিকিৎসক। তাছাড়া জরুরি বিভাগে কোনো চিকিৎসক নেই। চিকিৎসক না থাকায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নজীবুস শহীদ দাপ্তরিক কাজ করার ফাঁকে রোগী দেখছেন। সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: বিনেন্দু ভৌমিক বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্তমানে ৩১ শয্যার জনবলও নেই। ৯ জন নার্সের মধ্যে আছেন ৬ জন। সুমি বেগম বলেন হাসপাতালে গেলে ডাক্তার খুজে পাওয়া যায় না। অনেক সময় নার্সরা দেখে ২/১টা প্যারাসিটামল দিয়ে দেয়। একই কথা বললেন চা শ্রমিক নাইডু রিকিয়াশন, সুচিত্রা দেবী। নজীবুস শহীদ বলেন, জনবল ও পথ্যের বরাদ্দ না পাওযায় ৫০ শয্যা উন্নীত করার কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২২ জন চিকিৎসক ও ৩২ জন নার্স প্রয়োজন। শ্রীমঙ্গল প্রতনিধি॥
মন্তব্য করুন