কমলগঞ্জে নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীদের ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশে বসবাসরত বিভিন্ন জনগোষ্ঠীদের ভাষা ও সাহিত্য প্রায় বিলুপ্তির পথে। কিছু কিছু ভাষা আমাদের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে এবং বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অন্য ভাষার সাহিত্য যেমন অন্য ভাষায় অচেনা, তেমনি সাহিত্যেরও আদান প্রদান প্রভাবটুকু অনেক পিছিয়ে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সাহিত্য উত্তরবঙ্গের সাহিত্যিকরা পড়ার সুযোগ মেলেনা, তেমনি সিলেটের বিভিন্ন ভাষাভাষির সাহিত্য অন্যান্য অঞ্চলের কাছে পড়ার সুযোগ মেলেনা। এছাড়া এদেশের কিছু কিছু ভাষা হারিয়ে গেছে। এই ভাষা ও সাহিত্যগুলো রক্ষার জন্য বিভিন্ন জনগোষ্ঠী একত্র হয়ে একটি সংগঠন করা প্রয়োজন। সরকারে কাছেও বিভিন্ন ভাষাভাষির ভাষা ও সাহিত্যগুলো রক্ষার জন্য আবেদন জানান। কথে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের আয়োজনে এবং মণিপুরী রাইটার্স ফোরাম, বাংলাদেশ-এর সহযোগীতায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের ভানুবিল মাঝেরগাঁও মণিপুরী কমপ্লেক্সে মৌলভীবাজার জেলায় বসবাসরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ভাষা ও সাহিত্যবিষয়ক কর্মশালা ও আলোচনা সভা ২৩ আগষ্ট শুক্রবার দুপুরে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় কবি খোইরোম ইন্দ্রজিতের সভাপতিত্বে এবং আদিবাসী নেতা থোঙাম ধীরেন সিংহের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আদিবাসী নেতা পরিমল সিং বাড়াইক, সমাজসেবক হাজী জয়নাল আবেদীন এবং প্রধার শিক্ষক মো: আব্দুল মতিন। কর্মশালায় মনিপুরী, পাঙল, উড়িয়া, তেলেগু, সাদি, ভুসপুরী (দেশওয়ালী), সাঁওতাল, বাঙালী, খাসিয়া সম্প্রদায় উপস্থিত ছিলেন। দ্বিতীয় পবের্র আলোচনায় ট্রাস্টি মাইবম বিরেন্দ্র সিংহের সভাপতিত্বে এবং কবি সনাতন হামোম-এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন লক্ষ্মী নারায়ন নাইডু, জোহন বেসরা, সুরচন্দ্র সিংহ, সুবল সিংহ, বাবুল রজক, হামোম প্রবিত প্রমুখ। মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন গোলাম রাজ্জাক চৌধুরী বলেন, আগে নতুন পদ সৃষ্টি করতে হবে। এরপর নিয়োগ হবে। গত মে মাসে শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জন্য ৫০ শয্যার জনবল কাঠামো উল্লেখ্য করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য যে, ২০১১ সালে সম্প্রসারিত ভবনসহ ৫০ শয্যায় উন্নীত করার কাজ শেষ হয়। গত বছরের ১ ডিসেম্বর প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করেন। প্রায় ৯মাস অতিবাহিত হলেও ৫০ শয্যার জনবল কাঠামো অনুয়াযী চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যান্য নতুন পদে লোক নিয়োগ দেয়া হয়নি।
বাংলাদেশে বসবাসরত বিভিন্ন জনগোষ্ঠীদের ভাষা ও সাহিত্য প্রায় বিলুপ্তির পথে। কিছু কিছু ভাষা আমাদের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে এবং বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অন্য ভাষার সাহিত্য যেমন অন্য ভাষায় অচেনা, তেমনি সাহিত্যেরও আদান প্রদান প্রভাবটুকু অনেক পিছিয়ে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সাহিত্য উত্তরবঙ্গের সাহিত্যিকরা পড়ার সুযোগ মেলেনা, তেমনি সিলেটের বিভিন্ন ভাষাভাষির সাহিত্য অন্যান্য অঞ্চলের কাছে পড়ার সুযোগ মেলেনা। এছাড়া এদেশের কিছু কিছু ভাষা হারিয়ে গেছে। এই ভাষা ও সাহিত্যগুলো রক্ষার জন্য বিভিন্ন জনগোষ্ঠী একত্র হয়ে একটি সংগঠন করা প্রয়োজন। সরকারে কাছেও বিভিন্ন ভাষাভাষির ভাষা ও সাহিত্যগুলো রক্ষার জন্য আবেদন জানান। কথে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের আয়োজনে এবং মণিপুরী রাইটার্স ফোরাম, বাংলাদেশ-এর সহযোগীতায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের ভানুবিল মাঝেরগাঁও মণিপুরী কমপ্লেক্সে মৌলভীবাজার জেলায় বসবাসরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ভাষা ও সাহিত্যবিষয়ক কর্মশালা ও আলোচনা সভা ২৩ আগষ্ট শুক্রবার দুপুরে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় কবি খোইরোম ইন্দ্রজিতের সভাপতিত্বে এবং আদিবাসী নেতা থোঙাম ধীরেন সিংহের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আদিবাসী নেতা পরিমল সিং বাড়াইক, সমাজসেবক হাজী জয়নাল আবেদীন এবং প্রধার শিক্ষক মো: আব্দুল মতিন। কর্মশালায় মনিপুরী, পাঙল, উড়িয়া, তেলেগু, সাদি, ভুসপুরী (দেশওয়ালী), সাঁওতাল, বাঙালী, খাসিয়া সম্প্রদায় উপস্থিত ছিলেন। দ্বিতীয় পবের্র আলোচনায় ট্রাস্টি মাইবম বিরেন্দ্র সিংহের সভাপতিত্বে এবং কবি সনাতন হামোম-এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন লক্ষ্মী নারায়ন নাইডু, জোহন বেসরা, সুরচন্দ্র সিংহ, সুবল সিংহ, বাবুল রজক, হামোম প্রবিত প্রমুখ। মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন গোলাম রাজ্জাক চৌধুরী বলেন, আগে নতুন পদ সৃষ্টি করতে হবে। এরপর নিয়োগ হবে। গত মে মাসে শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জন্য ৫০ শয্যার জনবল কাঠামো উল্লেখ্য করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য যে, ২০১১ সালে সম্প্রসারিত ভবনসহ ৫০ শয্যায় উন্নীত করার কাজ শেষ হয়। গত বছরের ১ ডিসেম্বর প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করেন। প্রায় ৯মাস অতিবাহিত হলেও ৫০ শয্যার জনবল কাঠামো অনুয়াযী চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যান্য নতুন পদে লোক নিয়োগ দেয়া হয়নি। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন