বিএনপির সমাবেশে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ: গাড়ীতে আগুন : কমিউনিটি সেন্টার ভাংচুর: আহত ৫০ জন : ৩ ঘন্টা সড়ক অবরোধ
কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে মৌলভীবাজারে জেলা বিএনপির কর্মী সমাবেশকে কেন্দ্র করে ২ গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। সোমবার বিকেলে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান গ্রুপ সমর্থীতরা কর্মী সমাবেশ এর আয়োজন করে শহরে ধরকাপন এলাকার রুমেল কমিউনিটি সেন্টারে। সমাবেশে প্রধান অথিতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ন মহা সচিব মোঃ সাহাজান ও বিশেষ অতিথি কেন্দ্রীয় নেতা ডাঃ সাখাওয়াত হোসেন জীবন। অপর দিকে সাবেক সংসদ সদস্য খালেদা রব্বানী সমর্থীত গ্রুপ কেন্দ্রীয় নেতারা যাতে সমাবেশে যোগ দিতে না পারেন সে লক্ষে ঢাকা সিলেট আঞ্চলিক মহা সড়ক এর ২৫০ সয্যার হাসপাতালের সম্মুখ সহ মহল্লার কয়েকটি সড়ক অবরোধ করে রাখে প্রায় ৪ ঘন্টা। এ নিয়ে দু গ্রুপের মধ্যে থেমে থেমে দাওয়া পাল্টা দাওয়া প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টা চলে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সংঘর্ষে আহতরা হলেন আদর মেম্বার, জামাল আহমদ, জমশেদ, জাকির হোসেন, সৈয়দ মমশাদ আহমদ, খায়রুল আসলাম, কামরুল ইসলাম শিপু, মুহিতুর রহমান হেলাল, আনোয়ার হোসেন কামাল, আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলাম লন্ডন শাখার সভাপতি শেখ নূরে আলম হামিদী, আব্দুর রহমান পাশা সুমন, ইদ্রিস আলী, খয়রুল ইসলাম, মশিউর রহমান রুবেল, সাবেক চেয়ারম্যান রানা খান শাহীন, শওকত হোসেন, আজির উদ্দিন, মামুন আহমদ, আব্দুস শহীদসহ অনেকে। বাকীদের নাম জানা যায়নি। অপর দিকে ধাওয়া পাল্লা ধাওয়ার চলায় কেন্দ্রীয় নেতারা মহলালার ফাড়ি রাস্থা দিয়ে সভা স্তলে যোগদেন। কর্মী সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় নেতা ও নাসের রহমান গ্রপের কর্মীরা সভাস্থল থেকে চলে গেলে খালেদা রব্বানী সমর্থীত গ্রুপ কমিউনিটি সেন্টারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। বিক্ষুদ্ধ নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়া ও জিয়াউর রহমানের ছবি সম্বলিত তোরণ ভেঙে ফেলে। এসময় তারা ১৭টি মটর সাইকেল ও ২টি গাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনার পর থেকে শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এব্যাপাওে এম নাসের রহমান রাত সাড়ে ৮ টায় জানান, আমাদের কর্মী সভা শেষ হবার প্রায় আধা ঘণ্টা পরে কিছু সন্ত্রাসী কমিউনিটি সেন্টারে হামলা করেছে। ওই সময় সেখানে থাকা আমাদের দুইজন কর্মী আহত হয়েছেন। হামলাকারীরা দুধের সাধ ঘোলে মিটিয়েছে। মৌলভীবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সিরাজুল হুদা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে, সংঘর্ষের পর থেকে খালেদা রব্বানীর কর্মীরা সিলেট-মৌলভীবাজার আঞ্চলিক মহাসড়ক ৪ ঘন্টা অবরোধ করে রাখেন।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে মৌলভীবাজারে জেলা বিএনপির কর্মী সমাবেশকে কেন্দ্র করে ২ গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। সোমবার বিকেলে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান গ্রুপ সমর্থীতরা কর্মী সমাবেশ এর আয়োজন করে শহরে ধরকাপন এলাকার রুমেল কমিউনিটি সেন্টারে। সমাবেশে প্রধান অথিতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ন মহা সচিব মোঃ সাহাজান ও বিশেষ অতিথি কেন্দ্রীয় নেতা ডাঃ সাখাওয়াত হোসেন জীবন। অপর দিকে সাবেক সংসদ সদস্য খালেদা রব্বানী সমর্থীত গ্রুপ কেন্দ্রীয় নেতারা যাতে সমাবেশে যোগ দিতে না পারেন সে লক্ষে ঢাকা সিলেট আঞ্চলিক মহা সড়ক এর ২৫০ সয্যার হাসপাতালের সম্মুখ সহ মহল্লার কয়েকটি সড়ক অবরোধ করে রাখে প্রায় ৪ ঘন্টা। এ নিয়ে দু গ্রুপের মধ্যে থেমে থেমে দাওয়া পাল্টা দাওয়া প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টা চলে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সংঘর্ষে আহতরা হলেন আদর মেম্বার, জামাল আহমদ, জমশেদ, জাকির হোসেন, সৈয়দ মমশাদ আহমদ, খায়রুল আসলাম, কামরুল ইসলাম শিপু, মুহিতুর রহমান হেলাল, আনোয়ার হোসেন কামাল, আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলাম লন্ডন শাখার সভাপতি শেখ নূরে আলম হামিদী, আব্দুর রহমান পাশা সুমন, ইদ্রিস আলী, খয়রুল ইসলাম, মশিউর রহমান রুবেল, সাবেক চেয়ারম্যান রানা খান শাহীন, শওকত হোসেন, আজির উদ্দিন, মামুন আহমদ, আব্দুস শহীদসহ অনেকে। বাকীদের নাম জানা যায়নি। অপর দিকে ধাওয়া পাল্লা ধাওয়ার চলায় কেন্দ্রীয় নেতারা মহলালার ফাড়ি রাস্থা দিয়ে সভা স্তলে যোগদেন। কর্মী সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় নেতা ও নাসের রহমান গ্রপের কর্মীরা সভাস্থল থেকে চলে গেলে খালেদা রব্বানী সমর্থীত গ্রুপ কমিউনিটি সেন্টারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। বিক্ষুদ্ধ নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়া ও জিয়াউর রহমানের ছবি সম্বলিত তোরণ ভেঙে ফেলে। এসময় তারা ১৭টি মটর সাইকেল ও ২টি গাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনার পর থেকে শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এব্যাপাওে এম নাসের রহমান রাত সাড়ে ৮ টায় জানান, আমাদের কর্মী সভা শেষ হবার প্রায় আধা ঘণ্টা পরে কিছু সন্ত্রাসী কমিউনিটি সেন্টারে হামলা করেছে। ওই সময় সেখানে থাকা আমাদের দুইজন কর্মী আহত হয়েছেন। হামলাকারীরা দুধের সাধ ঘোলে মিটিয়েছে। মৌলভীবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সিরাজুল হুদা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে, সংঘর্ষের পর থেকে খালেদা রব্বানীর কর্মীরা সিলেট-মৌলভীবাজার আঞ্চলিক মহাসড়ক ৪ ঘন্টা অবরোধ করে রাখেন। স্টাফ রিপোর্টার:
মন্তব্য করুন