কমলগঞ্জে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যূ ঃ ডাক্তার মৃত ঘোষণার পরও ওঝার ২০ ঘন্টা ব্যর্থ চেষ্টার পর মৃত ঘোষণা
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের কানিহাটি চা বাগানে গত রোববার বিকাল ৫ টায় বিষধর সাপের কামড়ে এক চা শ্রমিক শিশু সন্তানকে নিজ বাড়ির উঠানে একটি বিষধর সাপ কামড় দিলে শিশুটি মারা যায়। চিকিৎসকরা শিশুর মৃত্যূ নিশ্চিত করলেও ওঝার ব্যর্থ চেষ্টার পর গত ২৬ আগষ্ট সোমবার বেলা ২ টায় শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করার পর বিকাল ৪ টায় তার শেষ কৃত্য অনুষ্ঠিত হয়। কানিহাটি চা বাগান সূত্রে জানা যায়, ২৫ আগষ্ট রোববার বিকাল ৫ টায় কানিহাটি চা বাগানের শ্রমিক বিশ্বনাথ মৃধার আড়াই বছরের কন্যা সন্তান মা মনি মৃধাকে নিজ বাড়ির উঠানে একটি বিষধর সাপ কামড় দেয়। ঘটনার পর প্রথমে তাকে ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাতেও পরিবারের সদস্যরা সন্তোষ্ট না হলে শিশুটিকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকও মৃত ঘোষণা করেছিলেন। শিশুটিকে কানিহাটি চা বাগানে বাড়িতে এনে রাখার পর তাকে বাঁচানোর আবার চারিদিকে একজন ওঝার খোঁজ করা হয়। সোমবার সকালে রহিমপুর ইউনিয়নের চৈত্রঘাট এলাকা থেকে কামাল মিয়া নামে একজন ওঝাকে নিয়ে আসলে সে (ওঝা) সাপে কাটা শিশুটিকে বাঁচানোর আশ্বাস দিলে বেলা ২টা পর্যন্ত নানা আয়োজন চলে মৃত শিশুর জীবন ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ চেষ্টা। এ খবর শুনে বিশ্বনাথ মৃধার বাড়িতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে। অবশেষে সোমবার বেলা ২টায় ওঝা ব্যর্থ হয়ে শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করে। বিশ্বনাথ মৃধা পরবর্তীতে সোমবার বিকাল ৪ টায় সাপের কামড়ে মৃত শিশুটির শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত করান। শমশেরনগর ইউনিয়ন পরিষদের চা বাগান ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সীতারাম বীন এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ওঝা সাপের কামড়ে মৃতকে জীবিত করতে পারে এ আশা ও বিশ্বাসে শিশুর পরিবার সদস্যরা এই চেষ্টা করেছিল।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের কানিহাটি চা বাগানে গত রোববার বিকাল ৫ টায় বিষধর সাপের কামড়ে এক চা শ্রমিক শিশু সন্তানকে নিজ বাড়ির উঠানে একটি বিষধর সাপ কামড় দিলে শিশুটি মারা যায়। চিকিৎসকরা শিশুর মৃত্যূ নিশ্চিত করলেও ওঝার ব্যর্থ চেষ্টার পর গত ২৬ আগষ্ট সোমবার বেলা ২ টায় শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করার পর বিকাল ৪ টায় তার শেষ কৃত্য অনুষ্ঠিত হয়। কানিহাটি চা বাগান সূত্রে জানা যায়, ২৫ আগষ্ট রোববার বিকাল ৫ টায় কানিহাটি চা বাগানের শ্রমিক বিশ্বনাথ মৃধার আড়াই বছরের কন্যা সন্তান মা মনি মৃধাকে নিজ বাড়ির উঠানে একটি বিষধর সাপ কামড় দেয়। ঘটনার পর প্রথমে তাকে ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তাতেও পরিবারের সদস্যরা সন্তোষ্ট না হলে শিশুটিকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকও মৃত ঘোষণা করেছিলেন। শিশুটিকে কানিহাটি চা বাগানে বাড়িতে এনে রাখার পর তাকে বাঁচানোর আবার চারিদিকে একজন ওঝার খোঁজ করা হয়। সোমবার সকালে রহিমপুর ইউনিয়নের চৈত্রঘাট এলাকা থেকে কামাল মিয়া নামে একজন ওঝাকে নিয়ে আসলে সে (ওঝা) সাপে কাটা শিশুটিকে বাঁচানোর আশ্বাস দিলে বেলা ২টা পর্যন্ত নানা আয়োজন চলে মৃত শিশুর জীবন ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ চেষ্টা। এ খবর শুনে বিশ্বনাথ মৃধার বাড়িতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে। অবশেষে সোমবার বেলা ২টায় ওঝা ব্যর্থ হয়ে শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করে। বিশ্বনাথ মৃধা পরবর্তীতে সোমবার বিকাল ৪ টায় সাপের কামড়ে মৃত শিশুটির শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত করান। শমশেরনগর ইউনিয়ন পরিষদের চা বাগান ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সীতারাম বীন এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ওঝা সাপের কামড়ে মৃতকে জীবিত করতে পারে এ আশা ও বিশ্বাসে শিশুর পরিবার সদস্যরা এই চেষ্টা করেছিল। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন