মৌলভীবাজার বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনায় : একাংশের নেতা খালেদা রব্বানীর সংবাদ সম্মেলন

August 27, 2013,

বিএনপির একাংশের নেতৃত্বদানকারী মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম খালেদা রব্বানী বলেন, গত ২৬ আগস্ট বিএনপির কর্মী সমাবেশে যোগ দেয়ার সময় তাদেরকে বাঁধা দেয়া হয়। সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের অনুরোধে যাওয়ার পথে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমানের হুকুমে তার ভাড়াটিয়া বাহিনী খালেদা রব্বানীসহ নেতা-কর্মীর উপর লাটি, চাপাতি, রামদা, বন্দুকসহ বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা করে। এ সময় পুলিশ নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে। এ ঘটনায় অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়। গত ২৭ আগষ্ট বিকেলে বিএনপির একাংশ আয়োজিত মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে উপরের উল্লেতি কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে খালেদা রব্বানী স্বাক্ষরিত লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুক। লিখিত বক্তব্যে আরো জানানো হয় এম নাসের রহমান সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সাধারণ সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ কিংবা কোন পরামর্শ না করে গঠনতন্ত্র পরিপন্থিভাবে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি ভাঙ্গা গড়ার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। এমন কি যুবদল ও ছাত্রদলের কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি গঠন করতে দ্বিধাবোধ করেননি। নাসের রহমান টেন্ডারবাজ, কালোবাজারী, ছিনতাইকারীদের নিয়ে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে অভিযোগ করা হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে আরো অভিযোগ করা হয় জেলা সভাপতি নাসের রহমান কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে ভুল বুঝিয়ে স্বৈরাচারি মনোভাবে গঠনতন্ত্র বিরোধী সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করায় দলের চরম ক্ষতি হচ্ছে। রুমেল কমিউনিটি সেন্টার ভাংচুর সহ গাড়ী ও মটর সাইকেলে অগ্নি সংযোগের ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্ন উত্তরে জানান খালেদা রব্বানী জানান কর্মী সমাবেশ শেষে নাসের বাহিনীর সন্ত্রাসীরা এ ঘটনা ঘটায়। অগ্নি সংযোগ ও কমিউনিটি সেন্টারে হামলার ব্যাপারে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান জানান শান্তিপূর্ন কর্মী সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে চলে গেলে খালেদা রব্বানীর নেতৃত্বে শহরে চিহৃত সস্ত্রাসীরা কমিউনিটি সেন্টার ভাংচুর ও গাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় মহিলা বিষয়ক সম্পাদক খালেদা রব্বানী, সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জুনেদ আহমদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র ফয়জুল করিম ময়ুন, জেলা বিএনপি নেতা ইউপি চেয়ারম্যান ফয়সল আহমদ, আব্দুর রকিব, মিজানূর রহমান মিজান, অ্যাডভোকেট বকশী জুবায়ের আহমদ প্রমুখ।
বিএনপির একাংশের নেতৃত্বদানকারী মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম খালেদা রব্বানী বলেন, গত ২৬ আগস্ট বিএনপির কর্মী সমাবেশে যোগ দেয়ার সময় তাদেরকে বাঁধা দেয়া হয়। সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের অনুরোধে যাওয়ার পথে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমানের হুকুমে তার ভাড়াটিয়া বাহিনী খালেদা রব্বানীসহ নেতা-কর্মীর উপর লাটি, চাপাতি, রামদা, বন্দুকসহ বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা করে। এ সময় পুলিশ নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে। এ ঘটনায় অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়। গত ২৭ আগষ্ট বিকেলে বিএনপির একাংশ আয়োজিত মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে উপরের উল্লেতি কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে খালেদা রব্বানী স্বাক্ষরিত লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুক। লিখিত বক্তব্যে আরো জানানো হয় এম নাসের রহমান সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সাধারণ সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ কিংবা কোন পরামর্শ না করে গঠনতন্ত্র পরিপন্থিভাবে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি ভাঙ্গা গড়ার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। এমন কি যুবদল ও ছাত্রদলের কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি গঠন করতে দ্বিধাবোধ করেননি। নাসের রহমান টেন্ডারবাজ, কালোবাজারী, ছিনতাইকারীদের নিয়ে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে অভিযোগ করা হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে আরো অভিযোগ করা হয় জেলা সভাপতি নাসের রহমান কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে ভুল বুঝিয়ে স্বৈরাচারি মনোভাবে গঠনতন্ত্র বিরোধী সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করায় দলের চরম ক্ষতি হচ্ছে। রুমেল কমিউনিটি সেন্টার ভাংচুর সহ গাড়ী ও মটর সাইকেলে অগ্নি সংযোগের ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্ন উত্তরে জানান খালেদা রব্বানী জানান কর্মী সমাবেশ শেষে নাসের বাহিনীর সন্ত্রাসীরা এ ঘটনা ঘটায়। অগ্নি সংযোগ ও কমিউনিটি সেন্টারে হামলার ব্যাপারে জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান জানান শান্তিপূর্ন কর্মী সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে চলে গেলে খালেদা রব্বানীর নেতৃত্বে শহরে চিহৃত সস্ত্রাসীরা কমিউনিটি সেন্টার ভাংচুর ও গাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় মহিলা বিষয়ক সম্পাদক খালেদা রব্বানী, সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জুনেদ আহমদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র ফয়জুল করিম ময়ুন, জেলা বিএনপি নেতা ইউপি চেয়ারম্যান ফয়সল আহমদ, আব্দুর রকিব, মিজানূর রহমান মিজান, অ্যাডভোকেট বকশী জুবায়ের আহমদ প্রমুখ। স্টাফ রিপোর্টার॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com