বড়লেখায় অপরিকল্পিত ভবনের কারনে বছর জুড়ে জলাবদ্ধতা
পাশাপাশি দুইটি অপরিকল্পিত তিনতলা ভবনের কারনে বড়লেখার কাঠালতলী বাজারের জনগুরুত্বপূর্ন একটি সড়ক বছরজুড়ে জলাবদ্ধ থাকায় নানা শ্রেণী পেশার হাজার হাজার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে। জানা গেছে, উপজেলার কাঠালতলী বাজারের সিএন্ডবি সড়ক সংলগ্ন পশ্চিম পার্শে প্রায় ১৬ বছর পূর্বে অপরিকল্পিতভাবে দুইটি তিনতলা ভবন নির্মান করেন জনৈক মাখন মিয়া ও আকমল আলী। আবাসিক ও বানিজ্যিক ভবনের ড্রেনেজ না থাকায় বাথরুম, টয়লেটসহ বাসাবাড়ির সকল ময়লা পানি গিয়ে পড়ে কাঁঠালতলী বাজারের প্রাণকেন্দ্রের রেলষ্টেশন রোডের পাকা সড়কের ওপর। এতে সড়কের প্রায় ১শ মিটার জায়গা ১২ মাসই নিমজ্জিত থাকে নোংরা পানিতে। নিয়মিত পানি থাকায় যানবাহন চলাচলের কারনে পাকা রাস্তাটি ভেঙ্গে জনসাধারনের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। নোংরা পানি মাড়িয়ে মুসলি¬দের মসজিদে যেতে হয়। এতে নামাজ আদায় নিয়েও সংশয় থেকেই যায়। কাঠালতলী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারী এখলাছ উদ্দিন জানান এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত হাজার হাজার লোক, স্কুল, কলেজ মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও মোসলি¬রা যাতায়াত করেন। বিল্ডিংয়ের মালিকদের পানি নিষ্কাশনের জন্য কয়েকবার তাগিদ দিলে তারা ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। সঠিকভাবে ব্যবস্থা না নেওয়ায় পুনরায় নোংরা পানিতে নিমজ্জিত থাকে এ সড়কটি। ফলে আমাদের দুর্ভোগ পোয়াতে হয়।
পাশাপাশি দুইটি অপরিকল্পিত তিনতলা ভবনের কারনে বড়লেখার কাঠালতলী বাজারের জনগুরুত্বপূর্ন একটি সড়ক বছরজুড়ে জলাবদ্ধ থাকায় নানা শ্রেণী পেশার হাজার হাজার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে। জানা গেছে, উপজেলার কাঠালতলী বাজারের সিএন্ডবি সড়ক সংলগ্ন পশ্চিম পার্শে প্রায় ১৬ বছর পূর্বে অপরিকল্পিতভাবে দুইটি তিনতলা ভবন নির্মান করেন জনৈক মাখন মিয়া ও আকমল আলী। আবাসিক ও বানিজ্যিক ভবনের ড্রেনেজ না থাকায় বাথরুম, টয়লেটসহ বাসাবাড়ির সকল ময়লা পানি গিয়ে পড়ে কাঁঠালতলী বাজারের প্রাণকেন্দ্রের রেলষ্টেশন রোডের পাকা সড়কের ওপর। এতে সড়কের প্রায় ১শ মিটার জায়গা ১২ মাসই নিমজ্জিত থাকে নোংরা পানিতে। নিয়মিত পানি থাকায় যানবাহন চলাচলের কারনে পাকা রাস্তাটি ভেঙ্গে জনসাধারনের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। নোংরা পানি মাড়িয়ে মুসলি¬দের মসজিদে যেতে হয়। এতে নামাজ আদায় নিয়েও সংশয় থেকেই যায়। কাঠালতলী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারী এখলাছ উদ্দিন জানান এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত হাজার হাজার লোক, স্কুল, কলেজ মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও মোসলি¬রা যাতায়াত করেন। বিল্ডিংয়ের মালিকদের পানি নিষ্কাশনের জন্য কয়েকবার তাগিদ দিলে তারা ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। সঠিকভাবে ব্যবস্থা না নেওয়ায় পুনরায় নোংরা পানিতে নিমজ্জিত থাকে এ সড়কটি। ফলে আমাদের দুর্ভোগ পোয়াতে হয়। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন