কুলাউড়ায় মাদ্রাসা ছাত্র হত্যাকান্ডের মূল আসামী তুহিন গ্রেফতার
কুলাউড়া উপজেলার ভাগমতপুর এলাকার রাশেদ (১২) নামে মাদ্রাসার এক কিশোর ছাত্র হত্যাকান্ডের মূল আসামী একই মাদ্রাসার ৯ম শ্রেনীর ছাত্র আরিফ মোহাম্মদ চৌধুরী ওরফে তুহিনকে (১৬) কুলাউড়া থানা পুলিশ গ্রেফতার করেছে। উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের হোসেনপুর নিবাসী আব্দুন নুর চৌধুরী হীরার ছেলে তুহিনকে গত ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার মৌলভীবাজার কোর্টে সোপর্দ করা হলে সে মাননীয় বিজ্ঞ আদালতে স্বাকারোক্তিমুলক জবানবন্দী প্রদান করেছে বলে কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসানুজ্জামান জানান। উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের ভাগমতপুর গ্রামের জামাল মিয়ার ছেলে হাসিমপুর আহমদীয়া দাখিল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেনীর ছাত্র রাশেদকে গত ১৯ আগস্ট রাতে নৃশংসভাবে গলাকেটে হত্যা করে পার্শ¦বর্তী হাসিমপুর গ্রামের প্রবাসী পারুল মিয়ার ঘরের পার্শ্বে ফেলে রেখে যায়। পরে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। এব্যাপারে নিহতের বাবা বাদী হয়ে পরদিন ৭জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করলে পুলিশ প্রবাসী পারুল মিয়ার স্ত্রী শিলুফা বেগম ও তার ছেলে নাহিদ (১২) এবং কৌলারশী নিবাসী ফারুক মিয়ার ছেলে রুবেল (২১)সহ ৩জনকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরন করে। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসানুজ্জামান জানান, উক্ত হত্যাকান্ডের মূল আসামীকে গ্রেফতারে পুলিশ বিভিন্নস্থানে অভিযান চালায়। এক পর্যায়ে গত সোমবার গোপনসুত্রের ভিত্তিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আসলাম ও এসআই বিনয় রাজনগর এলাকায় এক ঝটিকা অভিযান চালিয়ে তুহিনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তুহিন পুলিশকে জানায় সে বিভিন্ন সময়ে মাদ্রাসার ক্লাস ফাকি দেয়ার বিষয় রাশেদ মাদ্রাসার অধ্যক্ষসহ তার পরিবারের লোকজনের কাছে জানাত। এনিয়ে সে রাশেদের উপর ভীষন ক্ষিপ্ত ছিল। এরই জের ধরে সুযোগ বুঝে সে ঐদিন উক্ত হত্যাকান্ড সংঘটিত করে।
কুলাউড়া উপজেলার ভাগমতপুর এলাকার রাশেদ (১২) নামে মাদ্রাসার এক কিশোর ছাত্র হত্যাকান্ডের মূল আসামী একই মাদ্রাসার ৯ম শ্রেনীর ছাত্র আরিফ মোহাম্মদ চৌধুরী ওরফে তুহিনকে (১৬) কুলাউড়া থানা পুলিশ গ্রেফতার করেছে। উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের হোসেনপুর নিবাসী আব্দুন নুর চৌধুরী হীরার ছেলে তুহিনকে গত ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার মৌলভীবাজার কোর্টে সোপর্দ করা হলে সে মাননীয় বিজ্ঞ আদালতে স্বাকারোক্তিমুলক জবানবন্দী প্রদান করেছে বলে কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসানুজ্জামান জানান। উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের ভাগমতপুর গ্রামের জামাল মিয়ার ছেলে হাসিমপুর আহমদীয়া দাখিল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেনীর ছাত্র রাশেদকে গত ১৯ আগস্ট রাতে নৃশংসভাবে গলাকেটে হত্যা করে পার্শ¦বর্তী হাসিমপুর গ্রামের প্রবাসী পারুল মিয়ার ঘরের পার্শ্বে ফেলে রেখে যায়। পরে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। এব্যাপারে নিহতের বাবা বাদী হয়ে পরদিন ৭জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করলে পুলিশ প্রবাসী পারুল মিয়ার স্ত্রী শিলুফা বেগম ও তার ছেলে নাহিদ (১২) এবং কৌলারশী নিবাসী ফারুক মিয়ার ছেলে রুবেল (২১)সহ ৩জনকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরন করে। কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসানুজ্জামান জানান, উক্ত হত্যাকান্ডের মূল আসামীকে গ্রেফতারে পুলিশ বিভিন্নস্থানে অভিযান চালায়। এক পর্যায়ে গত সোমবার গোপনসুত্রের ভিত্তিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আসলাম ও এসআই বিনয় রাজনগর এলাকায় এক ঝটিকা অভিযান চালিয়ে তুহিনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তুহিন পুলিশকে জানায় সে বিভিন্ন সময়ে মাদ্রাসার ক্লাস ফাকি দেয়ার বিষয় রাশেদ মাদ্রাসার অধ্যক্ষসহ তার পরিবারের লোকজনের কাছে জানাত। এনিয়ে সে রাশেদের উপর ভীষন ক্ষিপ্ত ছিল। এরই জের ধরে সুযোগ বুঝে সে ঐদিন উক্ত হত্যাকান্ড সংঘটিত করে। এইচ ডি রুবেল॥
মন্তব্য করুন