ফলোআপ—- ম্যানেজার শফিকুল ও সহকারি ম্যানেজার মেহেদীর রিমান্ড মঞ্জুর মৌলভীবাজারে লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগানে ১৪ হাজার কেজি চাপাতা চুরি, গ্রেফতার-৩
কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়েছে। হা-মীম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন কুলাউড়ার লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগানে ব্যবস্থাপক কর্তৃক বড়ধরণের দুর্নীতির ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। বিপুল পরিমান চাপাতা আত্মসাতের ঘটনা ধরা পড়েছে। পুলিশের সার্বিক সহযোগিতায় ঘটনাটির দ্রুত রহস্য উন্মোচন হতে শুরু করেছে। এ নিয়ে জেলা জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত আত্মসাৎকৃত মালামাল কিংবা মালামাল বিক্রির টাকা উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। প্রায় ১৪ হাজার কেজি চাপাতা চুরি ও আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ব্যবস্থাপক, সহকারীর ব্যবস্থাপকসহ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় বাগান কর্তৃপক্ষের দায়েরকৃত একটি মামলায় পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে বাগান ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম ও সহকারী ম্যানেজার মেহেদী হাসানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গ্রেফতারকৃত অপর হলিছড়া ডিবিশনের সহকারি ব্যবস্থাপক কোহিনূর আলম চুরি ও আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে গত মঙ্গলবার আদালতে ১৬৪ এ জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ সুত্র জানায়, গত ২৬ আগস্ট কুলাউড়ার লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম ও তার অনুগত দুই সহকারি ব্যবস্থাপকের যোগসাজশে চট্টগ্রাম ওয়্যার হাউজে চা-পাতার চালান পাঠানোর নাম করে শ্রীমঙ্গলে বিক্রি কওে দেন। ঢাকা মেট্টো ০৫ ০০৪৪ নং ট্রাকে এই চালান পাঠানো হয়। গত ২৯ আগস্ট পরবর্তী চালান পাঠানোর সময় ২২ নং চালানের ডকুমেন্ট চালান বইতে লিপিবদ্ধ না থাকা এবং একটি পাতা ছিড়ে ফেলা দেখে ফ্যাক্টরির দায়িত্ব প্রাপ্ত সহকারি ব্যবস্থাপক কোহিনূর আলম এ বিষয়টি ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলামকে অবহিত করেন। তখন ব্যবস্থাপক চালান বই নিয়ে শ্রীমঙ্গলে চলে যান। এরপর কম্পিউটারে প্রিন্ট করা সাদা একটি পাতা চালান বহিতে গাম দিয়ে সংযুক্ত করে ফ্যাক্টরির দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করেন। তখন এ বিষয়টি নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হলে ফ্যাক্টরি ও বাগান এলাকার লোকজনের মধ্যে কানাঘুষা শুরু হয়। এরপর চা বাগান সংশিষ্ট এক ব্যক্তি গত ৩০ আগস্ট সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম ওয়্যার হাউজে যোগাযোগ করলে ১৮ ও ২৬ আগস্টে পাঠানো লুয়াইউনি বাগানের কোন চালান সেখানে যায়নি বলে জানানো হয়। এতে ফাঁস হয়ে যায় দুই চালানে ১৪ হাজার ৮শত ৯৮ কেজি চাপাতা আত্মসাতের ঘটনা। আত্মসাৎ ও চুরি যাওয়া চাপাতার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫৩ লাখ টাকা। এ বিষয়টি তখন মালিকপক্ষকে জানানো হয়। মালিকপক্ষ আত্মসাৎ ও চুরির বিষয় দুইটি নিশ্চিত হয়ে এ ব্যাপারে কুলাউড়া থানায় দুটি মামলা দায়ের করার পরামর্শ দেন। সুদীপ চক্তবর্তী দায়েরকৃত প্রথম মামলায় ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম (৪১), সহকারি ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান (২৯) ও কোহিনূর আলম (২৮) এর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৮/১০ জনকে আসামি করা হয়। অপর মামলায় পূর্ববর্তী মামলার প্রধান দুই আসামির নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ৮/১০ জনকে আসামি করা হয়। এই মামলার বাদী হন প্রশাসনিক কর্মকর্তা রেজাউল করিম রেজা। এরপর কুলাউড়া থানা পুলিশ ঢাকার তেজগাঁও থেকে ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম ও সংশ্লিষ্ট চা বাগান এলাকা থেকে বাকী দুই আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায়। প্রথম মামলার আসামি কোহিনূর আলম ব্যবস্থাপকের নির্দেশে দুই বারে প্রায় ১৩ হাজার ৮৯৮ কেজি চাপাতা আত্মসাতের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে স্বীকারোক্তি গত মঙ্গলবার আদালতে দিয়েছে। ব্যবস্থাপক তাদের তিনজনকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছে। এই মামলার বাকী দুই আসামির রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। বুধবার শুনানি শেষে আদালত দুই জনের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগান কর্তৃপক্ষ সুত্রে আরো জানা যায়, লুয়াইউনি-হলিছড়া বাগানে কাচা চা-পাতা বেশী উঠানোর কারনে নিজেদের ফ্যাক্টরিতে সব পাতা প্রক্রিয়াজাতকরণ করা সম্ভব না হওয়ায় নিকটবর্তী হাজীনগর বাগানে প্রায় ২৭ হাজার কেজি কাচা পাতা (গ্রিন লিফ) প্রক্রিয়ার জন্য দেন কর্তৃপক্ষ। গ্রিনলিফ থেকে ৬ হাজার ২৭৩ কেজি বিক্রিযোগ্য চাপাতা তৈরী হয়। হাজীনগর চা বাগান থেকে গেটপাসের মাধ্যমে ঢাকা-৬১১৫৭ নং ট্রাকে গত ১৮ আগস্ট এই চাপাতা চট্টগ্রাম ওয়্যার হাউজে পাঠানোর নাম করে লুয়াইউনি বাগানের ব্যবস্থাপক ও সহকারি ব্যবস্থাপক একটি চক্রের কাছে শ্রীমঙ্গলে চাপাতা বিক্রি করে দেন। ব্যবস্থাপকের নির্দেশক্রমে আজিজ নামে এক ব্যক্তির সাথে ট্রাক চালক ও ম্যাসেঞ্জার শ্রীমঙ্গলে যোগাযোগ করে চা-পাতা হস্তান্তর করেন। বাগান কর্তৃপক্ষ আরো জানায় নিয়মিত যে সব ম্যাসেঞ্জার চা-পাতার চালান নিয়ে চট্টগ্রাম যায় তাদেরকে ২১ ও ২২ নং চালান পাঠানোর সময় সঙ্গে দেননি ব্যবস্থাপক । এই সময় ফ্যাক্টরী বাবু আব্দুল হক ছুটিতে থাকায় কোহিনূর আলম ফ্যাক্টরির দায়িত্বে ছিলেন। উল্লেখ্য, শফিকুল ইসলাম শিল্পপতি আলহাজ রাগীব আলীর রাজনগর চা বাগানে ম্যানেজারের দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে শ্রমিকদের বিভিন্ন অনুদানের টাকা আত্মসাতের সাথে জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে। সে সময় রাজনগর চা বাগানের শ্রমিকরা তার বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলে। কুলাউড়া থানা ওসি (তদন্ত) দিলীপ ও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা নাজমূল ইসলাম জানান, একটি মামলায় ব্যবস্থাপকসহ দুইজনের ৩দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। অপর মামলার শুনানী আগামী রোববার হবে। আসামীদের রিমান্ডে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে মালামাল উদ্ধার ও আরো কারা এ ঘটনার সাথে জড়িত আছে তা বেরিয়ে আসবে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূরুল ইসলাম চ-পাতা চুরি ও আত্মসাতের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান মালামাল উদ্ধারে পুলিশ একাধিক স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে। এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়েছে। হা-মীম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন কুলাউড়ার লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগানে ব্যবস্থাপক কর্তৃক বড়ধরণের দুর্নীতির ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। বিপুল পরিমান চাপাতা আত্মসাতের ঘটনা ধরা পড়েছে। পুলিশের সার্বিক সহযোগিতায় ঘটনাটির দ্রুত রহস্য উন্মোচন হতে শুরু করেছে। এ নিয়ে জেলা জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত আত্মসাৎকৃত মালামাল কিংবা মালামাল বিক্রির টাকা উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। প্রায় ১৪ হাজার কেজি চাপাতা চুরি ও আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ব্যবস্থাপক, সহকারীর ব্যবস্থাপকসহ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় বাগান কর্তৃপক্ষের দায়েরকৃত একটি মামলায় পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে বাগান ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম ও সহকারী ম্যানেজার মেহেদী হাসানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গ্রেফতারকৃত অপর হলিছড়া ডিবিশনের সহকারি ব্যবস্থাপক কোহিনূর আলম চুরি ও আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে গত মঙ্গলবার আদালতে ১৬৪ এ জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ সুত্র জানায়, গত ২৬ আগস্ট কুলাউড়ার লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম ও তার অনুগত দুই সহকারি ব্যবস্থাপকের যোগসাজশে চট্টগ্রাম ওয়্যার হাউজে চা-পাতার চালান পাঠানোর নাম করে শ্রীমঙ্গলে বিক্রি কওে দেন। ঢাকা মেট্টো ০৫ ০০৪৪ নং ট্রাকে এই চালান পাঠানো হয়। গত ২৯ আগস্ট পরবর্তী চালান পাঠানোর সময় ২২ নং চালানের ডকুমেন্ট চালান বইতে লিপিবদ্ধ না থাকা এবং একটি পাতা ছিড়ে ফেলা দেখে ফ্যাক্টরির দায়িত্ব প্রাপ্ত সহকারি ব্যবস্থাপক কোহিনূর আলম এ বিষয়টি ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলামকে অবহিত করেন। তখন ব্যবস্থাপক চালান বই নিয়ে শ্রীমঙ্গলে চলে যান। এরপর কম্পিউটারে প্রিন্ট করা সাদা একটি পাতা চালান বহিতে গাম দিয়ে সংযুক্ত করে ফ্যাক্টরির দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করেন। তখন এ বিষয়টি নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হলে ফ্যাক্টরি ও বাগান এলাকার লোকজনের মধ্যে কানাঘুষা শুরু হয়। এরপর চা বাগান সংশিষ্ট এক ব্যক্তি গত ৩০ আগস্ট সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম ওয়্যার হাউজে যোগাযোগ করলে ১৮ ও ২৬ আগস্টে পাঠানো লুয়াইউনি বাগানের কোন চালান সেখানে যায়নি বলে জানানো হয়। এতে ফাঁস হয়ে যায় দুই চালানে ১৪ হাজার ৮শত ৯৮ কেজি চাপাতা আত্মসাতের ঘটনা। আত্মসাৎ ও চুরি যাওয়া চাপাতার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫৩ লাখ টাকা। এ বিষয়টি তখন মালিকপক্ষকে জানানো হয়। মালিকপক্ষ আত্মসাৎ ও চুরির বিষয় দুইটি নিশ্চিত হয়ে এ ব্যাপারে কুলাউড়া থানায় দুটি মামলা দায়ের করার পরামর্শ দেন। সুদীপ চক্তবর্তী দায়েরকৃত প্রথম মামলায় ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম (৪১), সহকারি ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান (২৯) ও কোহিনূর আলম (২৮) এর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৮/১০ জনকে আসামি করা হয়। অপর মামলায় পূর্ববর্তী মামলার প্রধান দুই আসামির নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ৮/১০ জনকে আসামি করা হয়। এই মামলার বাদী হন প্রশাসনিক কর্মকর্তা রেজাউল করিম রেজা। এরপর কুলাউড়া থানা পুলিশ ঢাকার তেজগাঁও থেকে ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম ও সংশ্লিষ্ট চা বাগান এলাকা থেকে বাকী দুই আসামিকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায়। প্রথম মামলার আসামি কোহিনূর আলম ব্যবস্থাপকের নির্দেশে দুই বারে প্রায় ১৩ হাজার ৮৯৮ কেজি চাপাতা আত্মসাতের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে স্বীকারোক্তি গত মঙ্গলবার আদালতে দিয়েছে। ব্যবস্থাপক তাদের তিনজনকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছে। এই মামলার বাকী দুই আসামির রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। বুধবার শুনানি শেষে আদালত দুই জনের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। লুয়াইউনি-হলিছড়া চা বাগান কর্তৃপক্ষ সুত্রে আরো জানা যায়, লুয়াইউনি-হলিছড়া বাগানে কাচা চা-পাতা বেশী উঠানোর কারনে নিজেদের ফ্যাক্টরিতে সব পাতা প্রক্রিয়াজাতকরণ করা সম্ভব না হওয়ায় নিকটবর্তী হাজীনগর বাগানে প্রায় ২৭ হাজার কেজি কাচা পাতা (গ্রিন লিফ) প্রক্রিয়ার জন্য দেন কর্তৃপক্ষ। গ্রিনলিফ থেকে ৬ হাজার ২৭৩ কেজি বিক্রিযোগ্য চাপাতা তৈরী হয়। হাজীনগর চা বাগান থেকে গেটপাসের মাধ্যমে ঢাকা-৬১১৫৭ নং ট্রাকে গত ১৮ আগস্ট এই চাপাতা চট্টগ্রাম ওয়্যার হাউজে পাঠানোর নাম করে লুয়াইউনি বাগানের ব্যবস্থাপক ও সহকারি ব্যবস্থাপক একটি চক্রের কাছে শ্রীমঙ্গলে চাপাতা বিক্রি করে দেন। ব্যবস্থাপকের নির্দেশক্রমে আজিজ নামে এক ব্যক্তির সাথে ট্রাক চালক ও ম্যাসেঞ্জার শ্রীমঙ্গলে যোগাযোগ করে চা-পাতা হস্তান্তর করেন। বাগান কর্তৃপক্ষ আরো জানায় নিয়মিত যে সব ম্যাসেঞ্জার চা-পাতার চালান নিয়ে চট্টগ্রাম যায় তাদেরকে ২১ ও ২২ নং চালান পাঠানোর সময় সঙ্গে দেননি ব্যবস্থাপক । এই সময় ফ্যাক্টরী বাবু আব্দুল হক ছুটিতে থাকায় কোহিনূর আলম ফ্যাক্টরির দায়িত্বে ছিলেন। উল্লেখ্য, শফিকুল ইসলাম শিল্পপতি আলহাজ রাগীব আলীর রাজনগর চা বাগানে ম্যানেজারের দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে শ্রমিকদের বিভিন্ন অনুদানের টাকা আত্মসাতের সাথে জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে। সে সময় রাজনগর চা বাগানের শ্রমিকরা তার বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলে। কুলাউড়া থানা ওসি (তদন্ত) দিলীপ ও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা নাজমূল ইসলাম জানান, একটি মামলায় ব্যবস্থাপকসহ দুইজনের ৩দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। অপর মামলার শুনানী আগামী রোববার হবে। আসামীদের রিমান্ডে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে মালামাল উদ্ধার ও আরো কারা এ ঘটনার সাথে জড়িত আছে তা বেরিয়ে আসবে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূরুল ইসলাম চ-পাতা চুরি ও আত্মসাতের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান মালামাল উদ্ধারে পুলিশ একাধিক স্থানে অভিযান পরিচালনা করেছে। এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন