বড়লেখায় নান্দুয়া গ্রামের প্রধান রাস্তা বন্ধ করায় গ্রামবাসীর মানবন্ধন
মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুরের নান্দুয়া বাসীর গ্রাম থেকে বের হওয়ার প্রধান রাস্তা প্রভাব শালীরা বন্ধ করে দেয়ার পায়তারা রোধে মানববন্ধন করেছেন সাধারণ গ্রামবাসী। ১২ সেপ্টম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামের রাস্তায়ই ভেনার ফেষ্টুনী নিয়ে শতাধিক এলাকাবাসী মানব বন্ধন করে দাবী জানান, ইতিমধ্যে জোড় করে বন্ধ করে রাখা মুল রাস্তার অর্ধেক খোলে দেয়ার। গ্রাম্য মুরব্বী হাজী ময়না মিয়ার সভাপতিত্বে মানবন্ধনে বক্তব্যদেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মজির উদ্দিন, হাজী আয়ুব আলী ও আতিকুর রহমান। এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, রাস্তা বন্ধ করা সম্পুন্ন অবৈধ। যে রাস্তায় কমপক্ষে ৫ বার সরকারী কাজ হয়েছে। ইতিমধ্যে তারা পুরো রাস্তা বন্ধ করে গর্ত করে ফেলেছিল। গ্রামবাসীকে নিয়ে ইউনিয়নের ফান্ড থেকে তা পুণরায় ঠিক করে দেয়া হয়েছে। এখনো তারা রাস্থার অর্ধেক বন্ধকরে রেখেছে। এদিকে রাস্তা বন্ধ করে দেয়ার অভিযুক্ত তোতা মিয়া ও জুয়েল মিয়া গং রা জানান, তারা এ রাস্তা বন্ধ করলেও তাদের বাড়ির অন্যপাশ দিয়ে আরো একটি রাস্তা খোলে দিয়েছেন। তবে ৪০/৫০ বছরের পুরাতন এই রাস্তা ছাড়তে রাজী নন গ্রামবাসী। সহসা এর স্থায়ী সমাধান না হলে এ উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতে যে কোন সময় রক্তক্ষয়ী সংঘষের জন্ম নিতে পারে বলেও অনেকের ধারনা।
মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুরের নান্দুয়া বাসীর গ্রাম থেকে বের হওয়ার প্রধান রাস্তা প্রভাব শালীরা বন্ধ করে দেয়ার পায়তারা রোধে মানববন্ধন করেছেন সাধারণ গ্রামবাসী। ১২ সেপ্টম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামের রাস্তায়ই ভেনার ফেষ্টুনী নিয়ে শতাধিক এলাকাবাসী মানব বন্ধন করে দাবী জানান, ইতিমধ্যে জোড় করে বন্ধ করে রাখা মুল রাস্তার অর্ধেক খোলে দেয়ার। গ্রাম্য মুরব্বী হাজী ময়না মিয়ার সভাপতিত্বে মানবন্ধনে বক্তব্যদেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মজির উদ্দিন, হাজী আয়ুব আলী ও আতিকুর রহমান। এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, রাস্তা বন্ধ করা সম্পুন্ন অবৈধ। যে রাস্তায় কমপক্ষে ৫ বার সরকারী কাজ হয়েছে। ইতিমধ্যে তারা পুরো রাস্তা বন্ধ করে গর্ত করে ফেলেছিল। গ্রামবাসীকে নিয়ে ইউনিয়নের ফান্ড থেকে তা পুণরায় ঠিক করে দেয়া হয়েছে। এখনো তারা রাস্থার অর্ধেক বন্ধকরে রেখেছে। এদিকে রাস্তা বন্ধ করে দেয়ার অভিযুক্ত তোতা মিয়া ও জুয়েল মিয়া গং রা জানান, তারা এ রাস্তা বন্ধ করলেও তাদের বাড়ির অন্যপাশ দিয়ে আরো একটি রাস্তা খোলে দিয়েছেন। তবে ৪০/৫০ বছরের পুরাতন এই রাস্তা ছাড়তে রাজী নন গ্রামবাসী। সহসা এর স্থায়ী সমাধান না হলে এ উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতে যে কোন সময় রক্তক্ষয়ী সংঘষের জন্ম নিতে পারে বলেও অনেকের ধারনা। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন