কুলাউড়ার লুথিজুরী পুঞ্জিতে স্থাপিত হলো পানি প্রযুক্তি
কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী কর্মধা ইউনিয়নের লুথিজুরী খাসিয়া পুঞ্জির দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ পানি সরবরাহে চালু হলো কমিউনিটি ভিত্তিক রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেম। দূর্গম পাহাড়ি অঞ্চলটির বাসিন্দাদের পানির অভাবকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এর উদ্যেগে কর্মধা ইউনিয়ন পরিষদ, এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ এবং সহযোগী সংস্থা ওয়াফ, সিএসও ফোরামসহ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সক্রিয় সহযোগিতায় নিরাপদ পানি সংকটাপন্ন দূর্গম এলাকাটিতে এই প্রথমবারের মতো পানি প্রযুক্তি স্থাপিত হলো যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবহার উপযোগী করবে। এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ এর সহযোগিতায় পার্টনার এনজিও দ্বারা পরিচালিত গভর্ণেন্স এন্ড ট্রান্সপারেন্সী ফান্ড প্রকল্প মাধ্যমে কমিউনিটির জনগনকে অধিকার ভিত্তিক এপ্রোচে উজ্জীবিত করার ফলে তারা সরকারের বিভিন্ন স্থর ও জনপ্রতিনিধিদেরকে তাদের সমস্যার আলোকে পানি প্রযুক্তির জন্য আবেদন করে। আবেদন সমূহের প্রেক্ষিতে ডিপিএইচই কর্তৃক এক পরিবারের উপযোগী ১টি রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেমের জন্য ১৮ হাজার টাকা বরাদ্ধ প্রদান করা হয়। উক্ত বরাদ্ধকে সুত্র ধরে কমিউনিটি কর্তৃক এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথে একাধিকবার আবেদনের প্রেক্ষিতে এক পরিবার উপযোগী রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেমকে লুথিজুরী পুঞ্জির সকল পরিবার তাদের নূন্যতম চাহিদা শুধুমাত্র খাবার পানি পাওয়ার উপযোগী করে কমিউনিটি রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেম স্থাপনের জন্য এনজিও ফোরাম ১ লক্ষ ১০ হাজার ৩২৪ টাকা বরাদ্ধ প্রদান করে। এবং এনজিও ফোরামের মেকানিজম অনুযায়ী কমিউনিটি ১১ হাজার ৭ শত টাকা প্রদান করে। অতি দূর্গম এলাকা হিসেবে পরিবহন ব্যয় অনেক বেশী হওয়ায় ২০ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন এ প্রযুক্তিটি নির্মাণে সর্বমোট খরচ হয় ১ লক্ষ ৪০ হাজার ২৪ টাকা। গত ২৯ সেপ্টেম্বর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রযুক্তিটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অতি দূর্গম কঠিন পথ পেরিয়ে প্রধান অতিথিকে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পাশে পেয়ে পুঞ্জির জনগণের চোখে মুখে ছিল আনন্দের বন্যা। তাদের জীবন চিত্র তারা প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি ও জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকদের উপস্থাপন করতে পেরে তারা আনন্দিত। এবার তাদের জন্য কিছু হবে এমনই অভিব্যক্তি তাদের চোখে মুখে ফুটছিল। ইউপি চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি ওয়ার্ড সদস্য সিলভেষ্টার পাঠাং এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ এর এডভোকেসী সেল চীফ যোসেফ হালদার, কুলাউড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ শরীফউল ইসলাম, উপসহকারী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোঃ আবুল কাসেম, কুলাউড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এম শাকিল রশীদ চৌধূরী, সম্পাদক খালেদ পারভেজ বখ্শ্, সিএসও ফোরামের সভাপতি সাপ্তাহিক পাতাকুঁড়ির দেশ পত্রিকার সম্পাদক এডভোকেট নুরুল ইসলাম শেফুল, সিএসও ফোরামের সেক্রেটারী দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মুহিব, এনজিও ফোরামের এডভোকেসী ম্যানেজার সাহা দীপক কুমার ও রিজিওন্যাল ম্যানেজার মীর মোস্তাক আলী। এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন পার্শ্ববর্তী মুরইছড়া চা বাগানের মালিক পক্ষের প্রতিনিধি নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান, আদিবাসী নেত্রী ফ্লোরা বাবলী তালাং, ব্র্যাক ওয়াশ এর ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম, কারিতাস এর মাঠ কর্মকর্তা শাহীন মাসুদ রানা, পুঞ্জির মন্ত্রী অকেন পলং, কমিউনিটি উন্নয়ন কমিটির সভাপতি টমাস রিছিল। এনজিও ওয়াফ এর নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুল মালিক এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পার্টনার এনজিও ম্যাক বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক এস এ হামিদ, এমসিডার নির্বাহী পরিচালক তহিরুল ইসলাম মিলন, চেয়ারম্যান মোঃ আলম, সাকোর নির্বাহী পরিচালক শামীম আহমদ, সৃষ্টির নির্বাহী পরিচালক পরিতোষ দেব, সাংবাদিক মাহবুবুর রহমান রাহেল, দিনকালের আব্দুল মোক্তাদির, সংলাপ পত্রিকার আব্দুল কুদ্দুছ, সীমান্তের ডাক পত্রিকার সুমন, সাপ্তাহিক পাতাকুঁড়ির দেশ পত্রিকার প্রতিনিধি ফকরুদ্দিন আহমদ, মানব ঠিকানার আশফাক তানভির, সিএস ফোরামের সদস্য মোঃ কামাল আহমদ। আশপাশের বিভিন্ন পুঞ্জির মন্ত্রী, নারী পূরুষ সমন্বয়ে পুঞ্জিবাসীদের পক্ষ থেকে ফুলের তোড়া দিয়ে প্রধান অতিথিকে বরন করে নিয়ে অতিথিদের সম্মানে শিশুরা একটি গারো নৃত্য পরিবেশন করে। এনজিও ফোরামের সহযোগিতায় ৭ টি পার্টনার এনজিও ওয়াফ, সাকো, ম্যাক, এমসিডা, প্রচেষ্টা, সৃষ্টি, টিসিএস েেমৗলভবিাজার জেলার ৭টি উপজেলায় গভর্ণেন্স এন্ড ট্রান্সপারেন্সী ফান্ড প্রকল্প পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। সেন্ট্রাল আমেরিকা, আফ্রিকা ও সাউথ এশিয়ার ১৫ টি দেশের মধ্যে এ প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছিল। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ প্রল্পটির মেয়াদ শেষ হলো। বাংলাদেশে প্রকল্পটি এনজিও ফোরামের মাধ্যমে একমাত্র মৌলভীবাজার জেলায় বাস্তবায়িত হয়। বাংলাদেশ ব্যতিত অন্যান্য দেশে প্রকল্পটি ৫ বছর মেয়াদে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ শেষের ৩ বছর প্রকল্প পরিচালনার সুযোগ পেলেও সমাপ্তি মূল্যায়নে বাংলাদেশের তথা মৌলভীবাজার জেলার অর্জন সকল দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। যা অত্র জেলা ও বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। আর এ গৌরবের প্রধান অংশীদার জেলা প্রাসন, উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ, সিএসও এবং বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডার গণ। এনজিও ফোরাম তার পার্টনার এনজিও মাধ্যমে সেবা প্রদানকারী ও সেবা গ্রহীতাকে বস্তুগত কিছু না দিয়ে সেনসিডাইজেশন করেছে মাত্র। ফলাফল দৃষ্টান্তমূলক। সারাদেশের মধ্যে একমাত্র মৌলভীবাজার জেলায় এ বছর প্রথম একসাথে ৬৭টি ইউনিয়নে জনঅংশগ্রহনে প্রকৃত উন্মুক্ত বাজেট ঘোষনা হয়েছে। জেলার সকল ইউনিয়নে ব্যাখ্যামূলক সিটিজেন চার্টার টানানো, সিভিল সোসাইটি ফোরাম, সেবা প্রদান ক্ষেত্রে গভর্ণেন্স এন্ড ট্রান্সপারেন্সী চর্চা তুলনামূলক বৃদ্ধি পাওয়াকে অত্র প্রকল্প সময়োপযোগী অর্জন বলে মনে করে।
কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী কর্মধা ইউনিয়নের লুথিজুরী খাসিয়া পুঞ্জির দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ পানি সরবরাহে চালু হলো কমিউনিটি ভিত্তিক রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেম। দূর্গম পাহাড়ি অঞ্চলটির বাসিন্দাদের পানির অভাবকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এর উদ্যেগে কর্মধা ইউনিয়ন পরিষদ, এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ এবং সহযোগী সংস্থা ওয়াফ, সিএসও ফোরামসহ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সক্রিয় সহযোগিতায় নিরাপদ পানি সংকটাপন্ন দূর্গম এলাকাটিতে এই প্রথমবারের মতো পানি প্রযুক্তি স্থাপিত হলো যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবহার উপযোগী করবে। এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ এর সহযোগিতায় পার্টনার এনজিও দ্বারা পরিচালিত গভর্ণেন্স এন্ড ট্রান্সপারেন্সী ফান্ড প্রকল্প মাধ্যমে কমিউনিটির জনগনকে অধিকার ভিত্তিক এপ্রোচে উজ্জীবিত করার ফলে তারা সরকারের বিভিন্ন স্থর ও জনপ্রতিনিধিদেরকে তাদের সমস্যার আলোকে পানি প্রযুক্তির জন্য আবেদন করে। আবেদন সমূহের প্রেক্ষিতে ডিপিএইচই কর্তৃক এক পরিবারের উপযোগী ১টি রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেমের জন্য ১৮ হাজার টাকা বরাদ্ধ প্রদান করা হয়। উক্ত বরাদ্ধকে সুত্র ধরে কমিউনিটি কর্তৃক এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথে একাধিকবার আবেদনের প্রেক্ষিতে এক পরিবার উপযোগী রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেমকে লুথিজুরী পুঞ্জির সকল পরিবার তাদের নূন্যতম চাহিদা শুধুমাত্র খাবার পানি পাওয়ার উপযোগী করে কমিউনিটি রেইন ওয়াটার হার্ভেষ্টিং সিষ্টেম স্থাপনের জন্য এনজিও ফোরাম ১ লক্ষ ১০ হাজার ৩২৪ টাকা বরাদ্ধ প্রদান করে। এবং এনজিও ফোরামের মেকানিজম অনুযায়ী কমিউনিটি ১১ হাজার ৭ শত টাকা প্রদান করে। অতি দূর্গম এলাকা হিসেবে পরিবহন ব্যয় অনেক বেশী হওয়ায় ২০ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন এ প্রযুক্তিটি নির্মাণে সর্বমোট খরচ হয় ১ লক্ষ ৪০ হাজার ২৪ টাকা। গত ২৯ সেপ্টেম্বর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রযুক্তিটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অতি দূর্গম কঠিন পথ পেরিয়ে প্রধান অতিথিকে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পাশে পেয়ে পুঞ্জির জনগণের চোখে মুখে ছিল আনন্দের বন্যা। তাদের জীবন চিত্র তারা প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি ও জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকদের উপস্থাপন করতে পেরে তারা আনন্দিত। এবার তাদের জন্য কিছু হবে এমনই অভিব্যক্তি তাদের চোখে মুখে ফুটছিল। ইউপি চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি ওয়ার্ড সদস্য সিলভেষ্টার পাঠাং এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ এর এডভোকেসী সেল চীফ যোসেফ হালদার, কুলাউড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ শরীফউল ইসলাম, উপসহকারী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোঃ আবুল কাসেম, কুলাউড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এম শাকিল রশীদ চৌধূরী, সম্পাদক খালেদ পারভেজ বখ্শ্, সিএসও ফোরামের সভাপতি সাপ্তাহিক পাতাকুঁড়ির দেশ পত্রিকার সম্পাদক এডভোকেট নুরুল ইসলাম শেফুল, সিএসও ফোরামের সেক্রেটারী দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মুহিব, এনজিও ফোরামের এডভোকেসী ম্যানেজার সাহা দীপক কুমার ও রিজিওন্যাল ম্যানেজার মীর মোস্তাক আলী। এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন পার্শ্ববর্তী মুরইছড়া চা বাগানের মালিক পক্ষের প্রতিনিধি নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান, আদিবাসী নেত্রী ফ্লোরা বাবলী তালাং, ব্র্যাক ওয়াশ এর ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম, কারিতাস এর মাঠ কর্মকর্তা শাহীন মাসুদ রানা, পুঞ্জির মন্ত্রী অকেন পলং, কমিউনিটি উন্নয়ন কমিটির সভাপতি টমাস রিছিল। এনজিও ওয়াফ এর নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুল মালিক এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পার্টনার এনজিও ম্যাক বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক এস এ হামিদ, এমসিডার নির্বাহী পরিচালক তহিরুল ইসলাম মিলন, চেয়ারম্যান মোঃ আলম, সাকোর নির্বাহী পরিচালক শামীম আহমদ, সৃষ্টির নির্বাহী পরিচালক পরিতোষ দেব, সাংবাদিক মাহবুবুর রহমান রাহেল, দিনকালের আব্দুল মোক্তাদির, সংলাপ পত্রিকার আব্দুল কুদ্দুছ, সীমান্তের ডাক পত্রিকার সুমন, সাপ্তাহিক পাতাকুঁড়ির দেশ পত্রিকার প্রতিনিধি ফকরুদ্দিন আহমদ, মানব ঠিকানার আশফাক তানভির, সিএস ফোরামের সদস্য মোঃ কামাল আহমদ। আশপাশের বিভিন্ন পুঞ্জির মন্ত্রী, নারী পূরুষ সমন্বয়ে পুঞ্জিবাসীদের পক্ষ থেকে ফুলের তোড়া দিয়ে প্রধান অতিথিকে বরন করে নিয়ে অতিথিদের সম্মানে শিশুরা একটি গারো নৃত্য পরিবেশন করে। এনজিও ফোরামের সহযোগিতায় ৭ টি পার্টনার এনজিও ওয়াফ, সাকো, ম্যাক, এমসিডা, প্রচেষ্টা, সৃষ্টি, টিসিএস েেমৗলভবিাজার জেলার ৭টি উপজেলায় গভর্ণেন্স এন্ড ট্রান্সপারেন্সী ফান্ড প্রকল্প পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। সেন্ট্রাল আমেরিকা, আফ্রিকা ও সাউথ এশিয়ার ১৫ টি দেশের মধ্যে এ প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছিল। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ প্রল্পটির মেয়াদ শেষ হলো। বাংলাদেশে প্রকল্পটি এনজিও ফোরামের মাধ্যমে একমাত্র মৌলভীবাজার জেলায় বাস্তবায়িত হয়। বাংলাদেশ ব্যতিত অন্যান্য দেশে প্রকল্পটি ৫ বছর মেয়াদে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ শেষের ৩ বছর প্রকল্প পরিচালনার সুযোগ পেলেও সমাপ্তি মূল্যায়নে বাংলাদেশের তথা মৌলভীবাজার জেলার অর্জন সকল দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। যা অত্র জেলা ও বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। আর এ গৌরবের প্রধান অংশীদার জেলা প্রাসন, উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ, সিএসও এবং বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডার গণ। এনজিও ফোরাম তার পার্টনার এনজিও মাধ্যমে সেবা প্রদানকারী ও সেবা গ্রহীতাকে বস্তুগত কিছু না দিয়ে সেনসিডাইজেশন করেছে মাত্র। ফলাফল দৃষ্টান্তমূলক। সারাদেশের মধ্যে একমাত্র মৌলভীবাজার জেলায় এ বছর প্রথম একসাথে ৬৭টি ইউনিয়নে জনঅংশগ্রহনে প্রকৃত উন্মুক্ত বাজেট ঘোষনা হয়েছে। জেলার সকল ইউনিয়নে ব্যাখ্যামূলক সিটিজেন চার্টার টানানো, সিভিল সোসাইটি ফোরাম, সেবা প্রদান ক্ষেত্রে গভর্ণেন্স এন্ড ট্রান্সপারেন্সী চর্চা তুলনামূলক বৃদ্ধি পাওয়াকে অত্র প্রকল্প সময়োপযোগী অর্জন বলে মনে করে। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন