অত্যাধিক বৃষ্টির কারণে শীতকালীন সবজি চাষাবাদে ব্যাঘাত সৃষ্টি
অত্যাধিক বৃষ্টির কারণে মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলাতে শীতকালীন সবজি চাষাবাদে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে। ঘন বৃষ্টির কারণে ইতিমধ্যে আড়াই হাজার হেক্টর পরিমান জমির লালশাক, মূলা, লাইশাক ও বেগুন নষ্ট হয়ে গেছে। আশ্বিন মাসে আষাড়ী বৃষ্টির ঘনঘঠা চলছে গত একমাস থেকে। প্রায় প্রতিদিনই মুষল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে শীত মৌসুমী শাক সবজি চাষাবাদ উপযোগী জমি তৈরী করা সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় কৃষকরা জানান, অন্যান্য বছর ভাদ্রের শুরুতেই সবজি চাষাবাদের জন্য জমি তৈরী শুরু হয়। ফসলবোনা শেষ হয় মাসের মধ্যখানে। আশ্বিনের শুরুতেই উৎপাদিত সবজি তথা, লালশাক, মূলা, লাইশাক ও ডাটা বাজারজাত সম্ভব হয়। কিন্তু এবার প্রাকৃতি অনুকুলে না থাকায় আগাম রবি বাসরীয় সবজি চাষাবাদ সম্ভব হচ্ছে না। বানিজ্যিক ভাবে মৌলভীবাজার সদরে ১৭৯ হেক্টর, রাজনগরে ২৫০ হেক্টর, কমলগঞ্জে ৪১৫ হেক্টর, শ্রীমঙ্গলে ২৮০ হেক্টর, কুলাউড়াতে ৫৪০ হেক্টর, জুড়ীতে ১৪২ হেক্টর, এবং বড়লেখাতে ৩৬০ হেক্টর জমিতে রবি বাসরীয় আগাম শাক সবজি চাষাবাদ হয়ে থাকে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এসমস্ত শাক সবজি চাষাবাদের উপর অনেক প্রান্তিক চাষী নির্ভরশীল। জেলা কৃষি সম্প্রসারন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে বাজার স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এসমস্ত সবজি যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। কিন্তু অত্যাধিক বৃষ্টির কারনে সব কিছু পিছিয়ে যাচ্ছে। সদর উপজেলার আটঘর গ্রামের কৃষক জমির মিয়া জানান, তিনি ২ কেয়ার জমিতে আগাম লাইশাক, লালশাক ও মূলা চাষ করেছিলেন জমিতে পলিথিনের ছাউনি দিয়ে। কিন্তু অঙ্কুর গজানোর পর ছাউনি উঠিয়ে দিলে একদিনের বৃষ্টিতে সবকিছু তছনছ হয়ে গেছে। এভাবে বিভিন্ন উপজেলার আড়াই হাজার হেক্টর জমিতে আগাম শাকসবজি চাষাবাদের প্রচেষ্টা ভেস্তে গেছে।
অত্যাধিক বৃষ্টির কারণে মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলাতে শীতকালীন সবজি চাষাবাদে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে। ঘন বৃষ্টির কারণে ইতিমধ্যে আড়াই হাজার হেক্টর পরিমান জমির লালশাক, মূলা, লাইশাক ও বেগুন নষ্ট হয়ে গেছে। আশ্বিন মাসে আষাড়ী বৃষ্টির ঘনঘঠা চলছে গত একমাস থেকে। প্রায় প্রতিদিনই মুষল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে শীত মৌসুমী শাক সবজি চাষাবাদ উপযোগী জমি তৈরী করা সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় কৃষকরা জানান, অন্যান্য বছর ভাদ্রের শুরুতেই সবজি চাষাবাদের জন্য জমি তৈরী শুরু হয়। ফসলবোনা শেষ হয় মাসের মধ্যখানে। আশ্বিনের শুরুতেই উৎপাদিত সবজি তথা, লালশাক, মূলা, লাইশাক ও ডাটা বাজারজাত সম্ভব হয়। কিন্তু এবার প্রাকৃতি অনুকুলে না থাকায় আগাম রবি বাসরীয় সবজি চাষাবাদ সম্ভব হচ্ছে না। বানিজ্যিক ভাবে মৌলভীবাজার সদরে ১৭৯ হেক্টর, রাজনগরে ২৫০ হেক্টর, কমলগঞ্জে ৪১৫ হেক্টর, শ্রীমঙ্গলে ২৮০ হেক্টর, কুলাউড়াতে ৫৪০ হেক্টর, জুড়ীতে ১৪২ হেক্টর, এবং বড়লেখাতে ৩৬০ হেক্টর জমিতে রবি বাসরীয় আগাম শাক সবজি চাষাবাদ হয়ে থাকে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এসমস্ত শাক সবজি চাষাবাদের উপর অনেক প্রান্তিক চাষী নির্ভরশীল। জেলা কৃষি সম্প্রসারন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে বাজার স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এসমস্ত সবজি যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। কিন্তু অত্যাধিক বৃষ্টির কারনে সব কিছু পিছিয়ে যাচ্ছে। সদর উপজেলার আটঘর গ্রামের কৃষক জমির মিয়া জানান, তিনি ২ কেয়ার জমিতে আগাম লাইশাক, লালশাক ও মূলা চাষ করেছিলেন জমিতে পলিথিনের ছাউনি দিয়ে। কিন্তু অঙ্কুর গজানোর পর ছাউনি উঠিয়ে দিলে একদিনের বৃষ্টিতে সবকিছু তছনছ হয়ে গেছে। এভাবে বিভিন্ন উপজেলার আড়াই হাজার হেক্টর জমিতে আগাম শাকসবজি চাষাবাদের প্রচেষ্টা ভেস্তে গেছে। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন