ব্যতিক্রমি এই মসজিদের নাম মৌলভীবাজারের রবিরবাজার জামে মসজিদ

October 13, 2013,

তিন দিনের মাথায় মসজিদের দান বাক্সে জমা হয় এক লক্ষ আশি হাজার টাকা বা তার উপরে। বাংলাদেশী টাকার সাথে জমা পড়ে পাউন্ড ডলার সহ পাকিস্তানি ও ভারতীয় মুদ্রা। অন্যদিকে প্রতি মাসেই লন্ডন, আমেরিকা, সুইডেন কানাডাসহ মধ্যপ্রাচ্যের বসবাসরত প্রবাসীরা মসজিদের নামে টাকা পাঠান সাধ্য মত। ব্যতিক্রমি এই মসজিদের নাম রবিরবাজার জামে মসজিদ। কুলাউড়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী নবাব বাড়ীর নিকটেই মসজিদটির অবস্থান। মসজিদের ব্যাপারে একটি “মীথ” বদ্ধমূল হয়ে উঠায় দান বাক্সে টাকা প্রদান কারীদের ভীড় ক্রমশ:ই বাড়ছে। কিংবদন্তী ছড়িছে পড়েছে, খাস নিয়তে মসজিদের দান বাক্সে টাকা রাখলে নিয়ত কবুল হয়ে যায় তাড়াতাড়ি। নিয়ত অনুসারে মসজিদে নামায আদায় করলে তাতেও ফল মিলে। আরও নানান রহস্য ঘুরপাক খাচ্ছে মসজিদকে ঘিরে। রবিরবাজার জামে মসজিদটি কবে স্থাপিত হয়েছিল তার কোন সনতারিখ কারো অবগতিতে নেই। তবে মসজিদের বয়স দেড়শতাধিক বৎসর হবে। পৃথিমপাশা নবাব বাড়ীর এক মহীয়সী মহিলা তালিবুন্নেছা এই মসজিদটির প্রতিষ্টাতা। ধর্মপ্রান ও পর্দানশীল এই মহিলা স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে মসজিদটি স্থাপন করেছিলেন বলে জনশ্রুতি আছে। প্রথম মসজিদটি গড়েউঠেছিল টিন ও বাশের দ্বারা। দেড় বিঘা জমির উপর ছোট একটি পুকুর খনন করে মাটি ভরাট করে তৈরী হয়েছিল মূল মসজিদটি। সময়ের পরিক্রমায় মসজিদ এলাকার আয়তন বৃদ্ধির সাথে সাথে মসজিদটির অবকাঠামোতে এসেছে চৌকষ পরিবর্তন। জৌলুস ঠিকরে পড়ছে মসজিদ থেকে। বর্তমানে মসজিদের ফান্ডে জমা আছে ৭০-৮০কোটি টাকা। জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত এম পি নবাব আলী আব্বাস খান মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি। মসজিদের পেশ ইমাম জানান – বর্তমান মসজিদের অবকাঠামোকে আরও প্রসারিত করে আগামীতে এখানে একটি কমপ্লেক্স তৈরী করা হবে। ফান্ডের টাকা দিয়ে সমাজকল্যাণমূলক প্রকল্পও হাতে নেওয়া হবে। মসজিদের নেপথ্য রহস্য:- প্রতীষ্টার পর থেকেই রাতে অশরীরিও উপস্থিতি টের পাওয়া যেত মসজিদে যা এখনও রয়েছে বলে মুসল্লীদের কেউ কেউ জানিয়েছেন। জনশ্রুতি আছে রাতে এখানে “জিন্নেমোমিন” রা এসে এবাদত বন্দেগী করেন। এমনকি তাদের আদালতও পরিচালিত হয় এখানে। “নিয়তমানতের”প্রচলন এখানে শুরু হয়েছে শতাধিক বছর আগে। সেই ধারাবাহিকতায় মহিলারা ও এখানে এসে দান বাক্সে টাকা ছাড়েন। দান বাক্সে টাকা প্রদান কারী এক মহিলা জানান , ইতি পূর্বে কয়েকবার তিনি এখানে এসেছেন। দান বাক্সে টাকা প্রদানের পর তার নিয়ত হাসিল হয়েছে। এ বিশ্বাসের উপর ভর করে তিনি এবার ও এসেছেন জকিগঞ্জ থেকে।
তিন দিনের মাথায় মসজিদের দান বাক্সে জমা হয় এক লক্ষ আশি হাজার টাকা বা তার উপরে। বাংলাদেশী টাকার সাথে জমা পড়ে পাউন্ড ডলার সহ পাকিস্তানি ও ভারতীয় মুদ্রা। অন্যদিকে প্রতি মাসেই লন্ডন, আমেরিকা, সুইডেন কানাডাসহ মধ্যপ্রাচ্যের বসবাসরত প্রবাসীরা মসজিদের নামে টাকা পাঠান সাধ্য মত। ব্যতিক্রমি এই মসজিদের নাম রবিরবাজার জামে মসজিদ। কুলাউড়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী নবাব বাড়ীর নিকটেই মসজিদটির অবস্থান। মসজিদের ব্যাপারে একটি “মীথ” বদ্ধমূল হয়ে উঠায় দান বাক্সে টাকা প্রদান কারীদের ভীড় ক্রমশ:ই বাড়ছে। কিংবদন্তী ছড়িছে পড়েছে, খাস নিয়তে মসজিদের দান বাক্সে টাকা রাখলে নিয়ত কবুল হয়ে যায় তাড়াতাড়ি। নিয়ত অনুসারে মসজিদে নামায আদায় করলে তাতেও ফল মিলে। আরও নানান রহস্য ঘুরপাক খাচ্ছে মসজিদকে ঘিরে। রবিরবাজার জামে মসজিদটি কবে স্থাপিত হয়েছিল তার কোন সনতারিখ কারো অবগতিতে নেই। তবে মসজিদের বয়স দেড়শতাধিক বৎসর হবে। পৃথিমপাশা নবাব বাড়ীর এক মহীয়সী মহিলা তালিবুন্নেছা এই মসজিদটির প্রতিষ্টাতা। ধর্মপ্রান ও পর্দানশীল এই মহিলা স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে মসজিদটি স্থাপন করেছিলেন বলে জনশ্রুতি আছে। প্রথম মসজিদটি গড়েউঠেছিল টিন ও বাশের দ্বারা। দেড় বিঘা জমির উপর ছোট একটি পুকুর খনন করে মাটি ভরাট করে তৈরী হয়েছিল মূল মসজিদটি। সময়ের পরিক্রমায় মসজিদ এলাকার আয়তন বৃদ্ধির সাথে সাথে মসজিদটির অবকাঠামোতে এসেছে চৌকষ পরিবর্তন। জৌলুস ঠিকরে পড়ছে মসজিদ থেকে। বর্তমানে মসজিদের ফান্ডে জমা আছে ৭০-৮০কোটি টাকা। জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত এম পি নবাব আলী আব্বাস খান মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি। মসজিদের পেশ ইমাম জানান – বর্তমান মসজিদের অবকাঠামোকে আরও প্রসারিত করে আগামীতে এখানে একটি কমপ্লেক্স তৈরী করা হবে। ফান্ডের টাকা দিয়ে সমাজকল্যাণমূলক প্রকল্পও হাতে নেওয়া হবে। মসজিদের নেপথ্য রহস্য:- প্রতীষ্টার পর থেকেই রাতে অশরীরিও উপস্থিতি টের পাওয়া যেত মসজিদে যা এখনও রয়েছে বলে মুসল্লীদের কেউ কেউ জানিয়েছেন। জনশ্রুতি আছে রাতে এখানে “জিন্নেমোমিন” রা এসে এবাদত বন্দেগী করেন। এমনকি তাদের আদালতও পরিচালিত হয় এখানে। “নিয়তমানতের”প্রচলন এখানে শুরু হয়েছে শতাধিক বছর আগে। সেই ধারাবাহিকতায় মহিলারা ও এখানে এসে দান বাক্সে টাকা ছাড়েন। দান বাক্সে টাকা প্রদান কারী এক মহিলা জানান , ইতি পূর্বে কয়েকবার তিনি এখানে এসেছেন। দান বাক্সে টাকা প্রদানের পর তার নিয়ত হাসিল হয়েছে। এ বিশ্বাসের উপর ভর করে তিনি এবার ও এসেছেন জকিগঞ্জ থেকে। স্টাফ রিপোর্টার॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com