হরতালে বড়লেখায় শিবির-ছাত্রলীগ সংঘর্ষ আহত ১৫
বড়লেখায় শিবির-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে পথচারী, ব্যবসায়ীসহ উভয় পক্ষের ১৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছে। এদের তিনজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে ছাত্রলীগ শিবিরের একটি মোটর সাইকেল পুড়িয়ে দেয়। অপরদিকে শিবিরও ছাত্রলীগের আরেকটি মোটর সাইকেল ভাংচুর করে। এঘটনার জের ধরে উপজেলার কাঠালতলী, রতুলী, অফিসবাজার, দাসেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে শিবির ও ছাত্রলীগের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী, ছাত্রলীগ ও ছাত্র শিবির সুত্রে জানা গেছে, গত ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল এগারোটায় উপজেলা সদরের কালিবাড়ী পয়েন্টে ছাত্র শিবির পিকেটিং করছিল। একটি অটোরিকশার (সিএনজি) পাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে শিবির ও ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এতে ছাত্রলীগের উপজেলা শিক্ষা সম্পাদক গৌছ উদ্দিন, ছাত্রলীগ নেতা ফয়সল আহমদ, সুমন আহমদ, ব্যবসায়ী নাছির হোসাইন, শিবিরের উপজেলা সভাপতি জুবের আহমদ, শিবির কর্মী আব্দুল¬াহ, ফয়সল আহমদ, জামায়াত কর্মী রুহুল আহমদসহ ১৫ ব্যক্তি আহত হন। গুরুতর আহত উপজেলা ছাত্রলীগের শিক্ষা সম্পাদক গৌছ উদ্দিন, ছাত্রলীগ নেতা ফয়সল আহমদ ও ব্যবসায়ী নাছির হোসাইনকে বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে ভর্তি করা হলে তাদেও অবস্থার অবনতি হলে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হামিদুর রহমান শিপলু জানান, জামায়াত শিবির চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়ে আমাদের পাঁচ নেতাকর্মীকে আহত ও একটি মোটর সাইকেল ভাংচুর করেছে। ছাত্রশিবিরের কলেজ সভাপতি তারেক আহমদ অভিযোগ করেন পিকেটিংকালে ছাত্রলীগ অস্ত্রধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসী নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায় এবং সংগঠনের একটি মোটর সাইকেল পুড়িয়ে দিয়েছে। লীগের হামলায় জামায়াত শিবেরর অন্তত ৫ নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন।
এদিকে পিকেটিং পরবর্তী সমাবেশে ১৮ দলের আগামী আন্দোলনগুলোতে সক্রিয় অংশগ্রহনের আহবান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জোটের উপজেলা আহবায়ক ও বিএনপি সভাপতি আব্দুল হাফিজ, সদস্য সচিব জামায়াত সেক্রেটারী ফয়সল আহমদ, বিএনপি নেতা হাজী আশরাফ হোসেন, যুবদল নেতা ইউপি সদস্য ইকবাল হোসেন, আব্দুল জব্বার, কাঠালতলী সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার জামান খালেদ, সদস্য সচিব আব্দুল মালিক ও যুগ্ন সদস্য সচিব খালেদ আহমদ।
বড়লেখায় শিবির-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে পথচারী, ব্যবসায়ীসহ উভয় পক্ষের ১৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছে। এদের তিনজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে ছাত্রলীগ শিবিরের একটি মোটর সাইকেল পুড়িয়ে দেয়। অপরদিকে শিবিরও ছাত্রলীগের আরেকটি মোটর সাইকেল ভাংচুর করে। এঘটনার জের ধরে উপজেলার কাঠালতলী, রতুলী, অফিসবাজার, দাসেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে শিবির ও ছাত্রলীগের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী, ছাত্রলীগ ও ছাত্র শিবির সুত্রে জানা গেছে, গত ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল এগারোটায় উপজেলা সদরের কালিবাড়ী পয়েন্টে ছাত্র শিবির পিকেটিং করছিল। একটি অটোরিকশার (সিএনজি) পাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে শিবির ও ছাত্রলীগের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এতে ছাত্রলীগের উপজেলা শিক্ষা সম্পাদক গৌছ উদ্দিন, ছাত্রলীগ নেতা ফয়সল আহমদ, সুমন আহমদ, ব্যবসায়ী নাছির হোসাইন, শিবিরের উপজেলা সভাপতি জুবের আহমদ, শিবির কর্মী আব্দুল¬াহ, ফয়সল আহমদ, জামায়াত কর্মী রুহুল আহমদসহ ১৫ ব্যক্তি আহত হন। গুরুতর আহত উপজেলা ছাত্রলীগের শিক্ষা সম্পাদক গৌছ উদ্দিন, ছাত্রলীগ নেতা ফয়সল আহমদ ও ব্যবসায়ী নাছির হোসাইনকে বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে ভর্তি করা হলে তাদেও অবস্থার অবনতি হলে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হামিদুর রহমান শিপলু জানান, জামায়াত শিবির চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়ে আমাদের পাঁচ নেতাকর্মীকে আহত ও একটি মোটর সাইকেল ভাংচুর করেছে। ছাত্রশিবিরের কলেজ সভাপতি তারেক আহমদ অভিযোগ করেন পিকেটিংকালে ছাত্রলীগ অস্ত্রধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসী নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায় এবং সংগঠনের একটি মোটর সাইকেল পুড়িয়ে দিয়েছে। লীগের হামলায় জামায়াত শিবেরর অন্তত ৫ নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন।
এদিকে পিকেটিং পরবর্তী সমাবেশে ১৮ দলের আগামী আন্দোলনগুলোতে সক্রিয় অংশগ্রহনের আহবান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জোটের উপজেলা আহবায়ক ও বিএনপি সভাপতি আব্দুল হাফিজ, সদস্য সচিব জামায়াত সেক্রেটারী ফয়সল আহমদ, বিএনপি নেতা হাজী আশরাফ হোসেন, যুবদল নেতা ইউপি সদস্য ইকবাল হোসেন, আব্দুল জব্বার, কাঠালতলী সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার জামান খালেদ, সদস্য সচিব আব্দুল মালিক ও যুগ্ন সদস্য সচিব খালেদ আহমদ। বড়লেখা প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন