বড়লেখা জনসভায়: প্রধানমন্ত্রী আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে দেশের উন্নয়ন হয়

November 9, 2013,

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে বারবার হরতাল প্রত্যাহার করে আলোচনায় বসার অনুরোধ করেছি। তিনি তা না শুনে বার বার হরতাল দিয়ে যাচ্ছেন। হরতাল দিয়ে মানুষকে হত্যা করে মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলা করছেন। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে দেশের উন্নয়ন হয়। তাই সাধারন মানুষের ভাগ্যউন্নয়নে আগামী নির্বাচনে আবার নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন। শনিবার ৯ নভেম্বও বিকেলে বড়লেখা ডিগ্রী কলেজ মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসভায় বড়লেখা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য সাহাব উদ্দিন এর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিরোধী দলীয় নেত্রীকে হরতাল প্রত্যাহারে আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, হরতালের মাধ্যমে আপনি ২১ লাখ শিক্ষার্থীদের মন ভেঙেছেন। তাদের উজ্জল ভবিষৎতকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। খালেদা জিয়া জীবনে কোনো পরীক্ষায় পাস করতে পারেননি। পাস করেছেন লুটপাট, হরতাল ও বোমায়। তাই তিনি হরতাল দিয়ে কোমলমতী শিশুদের মন ভাঙছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদাকে বারবার হরতাল প্রত্যাহার করে আলোচনার অনুরোধ করেছি। আপনি তা না শুনে বার বার হরতাল দিয়ে যাচ্ছেন। হরতাল দিয়ে মানুষকে হত্যা করে মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলা খেলবেন না। প্রধনামন্ত্রী বলেন, উনি মুখে বলেন বিশৃঙ্খলা চান না, আর কাজে তিনি বোমা মারেন, মানুষকে পুড়িয়ে মারেন। এটা কি বিশৃঙ্খলা নয়। উনি ধর্মের কথা বলেন, অথচ হেফাজতকে নিয়ে ৫ মে তিনি কী তান্ডবই না চালিয়েছিলেন তা আপনারা জানেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয়েছিলো।তিনি জবাব দিলেন শাপলা চত্বরের হেফাজতের জনসমাবেশর মাধ্যমে। এসময় তিনি হেফাজতে ইসলামের সমালোচনা করে বলেন, ইসলাম হেফাজতের নামে যারা কুরআন শরীফ পুড়িয়, মসজিদে আগুন দেয় তারা কীভাবে ইসলামের হেফাজত করবে?এসময় তিনি প্রত্যেক এলাকায় ও মহল্লায় হরতাল প্রতিরোধের জন্য সন্ত্রাস বিরোধী কমিটি গঠনের আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিধবা ভাতা দিচ্ছি, বয়স্ক ভাতা দিচ্ছি, বিনে পয়সায় ছেলেমেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষার বই দিচ্ছি। কমিউনিটি হেলথ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছি, জেলা হাসপাতালের সিট বৃদ্ধি করেছি । আমরা জাতীয় গ্রিডে অনেক বিদ্যু যুক্ত করেছি । বিএনপি নেত্রী বলেছেন তিনি সব বন্ধ করে দেবেন। জনসভায় বক্তব্য রাখেন, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য আমীর হাসেন আমু, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ. কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, চীফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ, আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিছবাউদ্দিন সিরাজ, এমপি সৈয়দ মহসীন আলী, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ নেছার আহমদ প্রমুখ। এর আগে ১২টি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুপুর আড়াইটার দিকে হেলিকপ্টারে প্রধানমন্ত্রী উপজেলার আগর-আতরের ঐতিহ্যবাহী গ্রাম সুজানগরে ইউনিয়নের বড়থল হ্যালিপ্যাড মাঠে পৌঁছেন। সেখান থেকে সড়কপথে বড়লেখা উপজেলা চত্ত্বরস্থ জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় বাংলোয় যান। সেখানে মধাহ্নভোজ শেষে সোয়া ৩টার দিকে বড়লেখা ডিগ্রী কলেজ মাঠে যান তিনি। রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলায় প্রায় ৬০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজের মধ্যে প্রথমে তিনি উপজেলার এতিম প্রতিবন্ধী ছেলেমেয়েদের জন্য নির্মিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেকক্স, ইটাউড়ী মহিলা দাখিল মাদ্রাসার একাডেমি ভবন, চান্দগ্রাম এ,ইউ দাখিল মাদ্রাসার একাডেমিক ভবন ও জুড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা ভিত বিশিষ্ট তিন তলা একাডেমি ভবনসহ ৫টি প্রকল্প উদ্বোধন করেন । এছাড়া তিনি বড়লেখা থানা ভবন, জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্স ভবন, কাঠালতলী-মাধবকুন্ড সড়ক পুর্নরবাসন, ধলছড়া ইপ-প্রকল্পের হাইড্রলিক স্ট্রাকচার নির্মাণ, পাথরিয়া ছোটলেখা উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্প্রসারণ, বড়লেখা উপজেলায় ৫০০ আসন বিশিষ্ট অডিটরিয়াম-কাম মাল্টিপারপাস হল, জুড়ী হাসাপাতাল ভবনসহ ৩৩/১১কেভি ১০এমভি মৌলভীবাজার উপকেন্দ্র-২, শেরপুরের ভিত্তিপ্রস্তর মিলে ৮টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে বারবার হরতাল প্রত্যাহার করে আলোচনায় বসার অনুরোধ করেছি। তিনি তা না শুনে বার বার হরতাল দিয়ে যাচ্ছেন। হরতাল দিয়ে মানুষকে হত্যা করে মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলা করছেন। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে দেশের উন্নয়ন হয়। তাই সাধারন মানুষের ভাগ্যউন্নয়নে আগামী নির্বাচনে আবার নৌকা মার্কায় ভোট চাইলেন। শনিবার ৯ নভেম্বও বিকেলে বড়লেখা ডিগ্রী কলেজ মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসভায় বড়লেখা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি স্থানীয় সংসদ সদস্য সাহাব উদ্দিন এর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিরোধী দলীয় নেত্রীকে হরতাল প্রত্যাহারে আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, হরতালের মাধ্যমে আপনি ২১ লাখ শিক্ষার্থীদের মন ভেঙেছেন। তাদের উজ্জল ভবিষৎতকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। খালেদা জিয়া জীবনে কোনো পরীক্ষায় পাস করতে পারেননি। পাস করেছেন লুটপাট, হরতাল ও বোমায়। তাই তিনি হরতাল দিয়ে কোমলমতী শিশুদের মন ভাঙছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদাকে বারবার হরতাল প্রত্যাহার করে আলোচনার অনুরোধ করেছি। আপনি তা না শুনে বার বার হরতাল দিয়ে যাচ্ছেন। হরতাল দিয়ে মানুষকে হত্যা করে মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলা খেলবেন না। প্রধনামন্ত্রী বলেন, উনি মুখে বলেন বিশৃঙ্খলা চান না, আর কাজে তিনি বোমা মারেন, মানুষকে পুড়িয়ে মারেন। এটা কি বিশৃঙ্খলা নয়। উনি ধর্মের কথা বলেন, অথচ হেফাজতকে নিয়ে ৫ মে তিনি কী তান্ডবই না চালিয়েছিলেন তা আপনারা জানেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয়েছিলো।তিনি জবাব দিলেন শাপলা চত্বরের হেফাজতের জনসমাবেশর মাধ্যমে। এসময় তিনি হেফাজতে ইসলামের সমালোচনা করে বলেন, ইসলাম হেফাজতের নামে যারা কুরআন শরীফ পুড়িয়, মসজিদে আগুন দেয় তারা কীভাবে ইসলামের হেফাজত করবে?এসময় তিনি প্রত্যেক এলাকায় ও মহল্লায় হরতাল প্রতিরোধের জন্য সন্ত্রাস বিরোধী কমিটি গঠনের আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিধবা ভাতা দিচ্ছি, বয়স্ক ভাতা দিচ্ছি, বিনে পয়সায় ছেলেমেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষার বই দিচ্ছি। কমিউনিটি হেলথ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছি, জেলা হাসপাতালের সিট বৃদ্ধি করেছি । আমরা জাতীয় গ্রিডে অনেক বিদ্যু যুক্ত করেছি । বিএনপি নেত্রী বলেছেন তিনি সব বন্ধ করে দেবেন। জনসভায় বক্তব্য রাখেন, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য আমীর হাসেন আমু, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ. কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, চীফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ, আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিছবাউদ্দিন সিরাজ, এমপি সৈয়দ মহসীন আলী, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ নেছার আহমদ প্রমুখ। এর আগে ১২টি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুপুর আড়াইটার দিকে হেলিকপ্টারে প্রধানমন্ত্রী উপজেলার আগর-আতরের ঐতিহ্যবাহী গ্রাম সুজানগরে ইউনিয়নের বড়থল হ্যালিপ্যাড মাঠে পৌঁছেন। সেখান থেকে সড়কপথে বড়লেখা উপজেলা চত্ত্বরস্থ জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় বাংলোয় যান। সেখানে মধাহ্নভোজ শেষে সোয়া ৩টার দিকে বড়লেখা ডিগ্রী কলেজ মাঠে যান তিনি। রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বড়লেখা ও জুড়ী উপজেলায় প্রায় ৬০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজের মধ্যে প্রথমে তিনি উপজেলার এতিম প্রতিবন্ধী ছেলেমেয়েদের জন্য নির্মিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেকক্স, ইটাউড়ী মহিলা দাখিল মাদ্রাসার একাডেমি ভবন, চান্দগ্রাম এ,ইউ দাখিল মাদ্রাসার একাডেমিক ভবন ও জুড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা ভিত বিশিষ্ট তিন তলা একাডেমি ভবনসহ ৫টি প্রকল্প উদ্বোধন করেন । এছাড়া তিনি বড়লেখা থানা ভবন, জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্স ভবন, কাঠালতলী-মাধবকুন্ড সড়ক পুর্নরবাসন, ধলছড়া ইপ-প্রকল্পের হাইড্রলিক স্ট্রাকচার নির্মাণ, পাথরিয়া ছোটলেখা উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্প্রসারণ, বড়লেখা উপজেলায় ৫০০ আসন বিশিষ্ট অডিটরিয়াম-কাম মাল্টিপারপাস হল, জুড়ী হাসাপাতাল ভবনসহ ৩৩/১১কেভি ১০এমভি মৌলভীবাজার উপকেন্দ্র-২, শেরপুরের ভিত্তিপ্রস্তর মিলে ৮টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। স্টাফ রিপোর্টার॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com