শ্রীমঙ্গলে মহাসড়কে গণ ডাকাতি
শ্রীমঙ্গল ও মিরপুরের মধ্যবর্তী পাহারী এলাকায় ঢাকা-মৌলভীবাজার সড়কে যাত্রীবাহী ও প্রাইভেট পরিবহনে গণ ডাকাতি সংগঠিত হয়েছে। ডাকাতদের অস্ত্রের আঘাতে এক যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। ডাকাতের স্বীকার দুইজনের বক্তব্য থেকে জানাযায়, ১০ নভেম্বর রোববার ভোর রাত সাড়ে ৩টায় শ্রীমঙ্গল ও মিরপুরের মধ্যবর্তী রশিদ পুর এলাকায় গাছ ফেলে ১০ থেকে ১৫ জনের একদল ডাকাত বিভিন্ন যানবাহনে ডাকাতি শুরু করে। বেশ কয়েকটি ছোট ছোট প্রাইভেট যানে ডাকাতির প্রাক্কালে পুলিশ এসে পৌছালে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। ডাকাতদের লাইনে শ্যামলী হানিফ পরিবনের যাত্রীবাহী বাসও ছিল। তবে পুলিশ আসায় সে গুলো রক্ষা পায়। ডাকাতদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দারাগাও চা বাগানের ডিজিএম ফরিদ আহমদ গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহতবস্থায় তাকে মৌলভীবাজার নুরজাহান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর দিকে শ্রীমঙ্গলে এক পান ব্যবসায়ী প্রেম তোষ রায় জানান তার কারেও ডাকাতরা হানা দিয়ে তার মোবাইল ও বিপুল পরিমান নগদ টাকা নিয়ে যায়। তিনি যানান এভাবে একাধিক গাড়ী থেকে বিপুল পরিমান নগদ টাকা ও মালামাল লুট করেছে ডাকাত দল। প্রত্যকদর্শী অপর এক যাত্রী জানান, পুলিশ আসার পর ডাকাতরা পালিয়ে যায়। ইচ্ছে করলে বাহুবল পুলিশ তাদের আটক করতে পারতো। এদিকে মাত্র ৪ থেকে ৫ কিলো মিটার পাহারে দুই থানার দুটি ফাঁড়ী পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ পাহারায় নিযুক্ত থাকার পরও এরকম ডাকাতিতে পুলিশের ভমিকা নিয়ে জনমনে সৃষ্টি হচ্ছে নানা প্রশ্ন।
শ্রীমঙ্গল ও মিরপুরের মধ্যবর্তী পাহারী এলাকায় ঢাকা-মৌলভীবাজার সড়কে যাত্রীবাহী ও প্রাইভেট পরিবহনে গণ ডাকাতি সংগঠিত হয়েছে। ডাকাতদের অস্ত্রের আঘাতে এক যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। ডাকাতের স্বীকার দুইজনের বক্তব্য থেকে জানাযায়, ১০ নভেম্বর রোববার ভোর রাত সাড়ে ৩টায় শ্রীমঙ্গল ও মিরপুরের মধ্যবর্তী রশিদ পুর এলাকায় গাছ ফেলে ১০ থেকে ১৫ জনের একদল ডাকাত বিভিন্ন যানবাহনে ডাকাতি শুরু করে। বেশ কয়েকটি ছোট ছোট প্রাইভেট যানে ডাকাতির প্রাক্কালে পুলিশ এসে পৌছালে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। ডাকাতদের লাইনে শ্যামলী হানিফ পরিবনের যাত্রীবাহী বাসও ছিল। তবে পুলিশ আসায় সে গুলো রক্ষা পায়। ডাকাতদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দারাগাও চা বাগানের ডিজিএম ফরিদ আহমদ গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহতবস্থায় তাকে মৌলভীবাজার নুরজাহান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর দিকে শ্রীমঙ্গলে এক পান ব্যবসায়ী প্রেম তোষ রায় জানান তার কারেও ডাকাতরা হানা দিয়ে তার মোবাইল ও বিপুল পরিমান নগদ টাকা নিয়ে যায়। তিনি যানান এভাবে একাধিক গাড়ী থেকে বিপুল পরিমান নগদ টাকা ও মালামাল লুট করেছে ডাকাত দল। প্রত্যকদর্শী অপর এক যাত্রী জানান, পুলিশ আসার পর ডাকাতরা পালিয়ে যায়। ইচ্ছে করলে বাহুবল পুলিশ তাদের আটক করতে পারতো। এদিকে মাত্র ৪ থেকে ৫ কিলো মিটার পাহারে দুই থানার দুটি ফাঁড়ী পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ পাহারায় নিযুক্ত থাকার পরও এরকম ডাকাতিতে পুলিশের ভমিকা নিয়ে জনমনে সৃষ্টি হচ্ছে নানা প্রশ্ন। শ্রীমঙ্গল প্রতিধিধি॥
মন্তব্য করুন