কমলগঞ্জে হরতালের আগুন এখন নিত্যপণ্যের বাজারে
একের পর এক হরতাল আর অবরোধের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজারে। এ কারনে নিত্য-পণ্যের দাম বাড়ায়ে বাজার আবার অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। ১৩ নভেম্বর বুধবার পর্যন্ত টানা চার দিনের হরতালে কমলগঞ্জ উপজেলার বাজার গুলোতে ট্রাক বা মালবাহী কোন গাড়ী ঢুকতে পারছে না। যাও ঢুকছে তাও অতিরিক্ত গাড়ি ভাড়া। ফলে নিত্যপণ্যের মধ্যে সবজি, মাছ ও অন্যান্য কাঁচা পণ্যের ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে। উপজেলার শমশেরনগর, ভানুগাছ, মুন্সিবাজার, পতনঊষার, পীরেরবাজার এলাকায় ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানাযায়, বাজার এমন অবস্থার জন্য দায়ী দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দেশব্যাপী রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। তাই অনেক ক্রেতাই অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পণ্য কিনছেন। এই সুযোগে ষ্টক করে দামও বাড়াচ্ছে বিক্রেতারা। এসব কারণে ব্যবসায়ীরা মজুদ করা পণ্য অধিক লাভে বিক্রি করছেন। ক্ষুব্ধ ক্রেতাদের অভিযোগ কোন কোন পণ্যে বিক্রেতারা দ্বিগুণ-তিনগুণ লাভ করছেন। পীরেরবাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আয়ুব আলী বলছেন, তার দোকানে সকল প্রকার সবজির দাম বেড়েছে। কেন বাড়ছে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, তিনদিন হরতাল ও রাজনৈতিক পরিস্থিতির জন্য বাহির কোন বাজার থেকে মাল আসছেনা। এদিকে কিছু কিছু মানুষ একটু বেশি করে পণ্য কিনে হরতালের ভয়ে ফ্রিজে নিয়ে রাখছে। আলাপ করে জানা গেছে, বিভিন্ন সবজির দাম কেজি প্রতি ১০ থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এক কেজি বেগুন দাম ৪০-৫০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩০ টাকা। এক হালি লেবু ৩০ টাকা। বাজারে বাড়ছে বিভিন্ন প্রকার মাছের দামও। ঊর্ধ্বমুখী চালের দামের সঙ্গে এবার সবজি ও মাছের দরও যোগ হলো। ঘন ঘন হরতাল, এবং বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাপনায় সরকারের দুর্বলতার জন্য এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের।
একের পর এক হরতাল আর অবরোধের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজারে। এ কারনে নিত্য-পণ্যের দাম বাড়ায়ে বাজার আবার অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। ১৩ নভেম্বর বুধবার পর্যন্ত টানা চার দিনের হরতালে কমলগঞ্জ উপজেলার বাজার গুলোতে ট্রাক বা মালবাহী কোন গাড়ী ঢুকতে পারছে না। যাও ঢুকছে তাও অতিরিক্ত গাড়ি ভাড়া। ফলে নিত্যপণ্যের মধ্যে সবজি, মাছ ও অন্যান্য কাঁচা পণ্যের ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে। উপজেলার শমশেরনগর, ভানুগাছ, মুন্সিবাজার, পতনঊষার, পীরেরবাজার এলাকায় ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানাযায়, বাজার এমন অবস্থার জন্য দায়ী দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দেশব্যাপী রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। তাই অনেক ক্রেতাই অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পণ্য কিনছেন। এই সুযোগে ষ্টক করে দামও বাড়াচ্ছে বিক্রেতারা। এসব কারণে ব্যবসায়ীরা মজুদ করা পণ্য অধিক লাভে বিক্রি করছেন। ক্ষুব্ধ ক্রেতাদের অভিযোগ কোন কোন পণ্যে বিক্রেতারা দ্বিগুণ-তিনগুণ লাভ করছেন। পীরেরবাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আয়ুব আলী বলছেন, তার দোকানে সকল প্রকার সবজির দাম বেড়েছে। কেন বাড়ছে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, তিনদিন হরতাল ও রাজনৈতিক পরিস্থিতির জন্য বাহির কোন বাজার থেকে মাল আসছেনা। এদিকে কিছু কিছু মানুষ একটু বেশি করে পণ্য কিনে হরতালের ভয়ে ফ্রিজে নিয়ে রাখছে। আলাপ করে জানা গেছে, বিভিন্ন সবজির দাম কেজি প্রতি ১০ থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এক কেজি বেগুন দাম ৪০-৫০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩০ টাকা। এক হালি লেবু ৩০ টাকা। বাজারে বাড়ছে বিভিন্ন প্রকার মাছের দামও। ঊর্ধ্বমুখী চালের দামের সঙ্গে এবার সবজি ও মাছের দরও যোগ হলো। ঘন ঘন হরতাল, এবং বাজার মনিটরিং ব্যবস্থাপনায় সরকারের দুর্বলতার জন্য এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন