এডিনবরা এন্ড লোদিয়ান কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন ফয়ছল চৌধুরী
পর পর চার বার এডিনবরা এন্ড রিজিওন্যাল ইক্যুয়ালিটি কাউন্সিলের (এল্রেক) চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হলেন ফয়ছল চৌধুরী এমবিই । স্থানীয় বাংলাদেশী কমিউনিটির জন্য তা নিয়ে এসেছে এক বিরল সম্মান। গত ৬ই নভেম্বর অনুষ্টিত এলরেক এর ৪২ তম বাৎসরিক সাধারন সভায় নির্বাচিত হয় নতুন ম্যানেজমেন্ট কমিঠির সদস্যবৃন্দ। এতে ৪ বারের মত চেয়ার হিসাবে নির্বাচিত হন বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত ফয়ছল চৌধুরী এমবিই।এলরেকের বিগত ৪২ বছরের ইতিহাসে সবচে তরুন চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি, বিগত ২৫ বছর যাবত এ সংস্থার সাথে জড়িত রয়েছেন বাংলাদেশ সমিতি এডিনবরার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফয়ছল চৌধুরী। কমিউনিটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কাউন্সিল, পুলিশ বা অন্যান্য সংস্থার সাথে যোগসুত্র রক্ষার্থে সবচে বড় ভুমিকা রেখে আসছেন তিনি। বাংলাদেশী ছাড়াও এডিনবরা ও লোদিয়ান এলাকায় বসবাসরত এথনিক মাইনরিটির জীবনমান উ্ন্নয়নে বিভিন্ন ইস্যুতে কাজ করে আসছেন তিনি। এর স্বীকৃতি স্বরুপ ২০০৪ সালে এমবিই এবং ২০০৬ সালে চ্যানেল এস কমিউনিটি এওয়ার্ড লাভ করেন। এডিনবরা মেলা-র প্রতিষ্টাকালীন ডাইরেক্টর ও বাংলাদেশ সমিতির চেয়ারম্যান মি: চৌধুরী ১৯৯১ সালে বাংলাদেশে সাইক্লোন এবং সাম্প্রতিক সিডর আক্রান্ত এলাকায় আবাসন প্রকল্প নির্মানে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখেন। এথনিক মাইনরিটির তরুন সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় থেকে রক্ষা করতে তিনি বিশেষ কার্যক্রম হাতে নিতে আগ্রহী। কমিউনিটির সুবিধাবঞ্চিত তরুনদের খেলাধুলার উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহন এবং সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত করার প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্য থেকে প্রথম বারের মত এলরেকের চেয়ার হিসাবে ৪ বার নির্বাচিত হওয়ায় স্কটল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশী কমিউনিটির সর্বস্তরের জনগন তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বিবৃতিতে স্কটল্যান্ডের বিভিন্ন সংঘটনের পক্ষ থেকে ফয়ছল চৌধুরীকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে যেমন, বাংলাদেশ কেটারিং এসোসিয়েশন স্কটল্যান্ড, কাউন্সিল অব বাংলাদেশীজ্ ইন স্কটল্যান্ড, থিছল শাপলা কালচারাল গ্রুুুপ,এবারডিন বাংলাদেশী এসোসিয়েশন এবং হাইল্যান্ড বাংলাদেশী কমিউনিটি,।ফয়ছল হোসেন চৌধুরী নবিগঞ্জ থানার বদরদি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। বাবা গোলাম রব্বানী চৌধুরী ১৯৮২ সালে এডিনবরায় আসেন। মামা ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন এমবিই- র অনুপ্রেরনায় ও বাবার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তরুন বয়স থেকেই জড়িয়ে পড়েন কমিউনিটি ওয়ার্কে। এডিনবরাস্থ এওয়ার্ড বিজয়ী বারান্দা রেষ্টুরেন্ট পরিচালনার পাশাপাশি নানা সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও চ্যারিটিবল কার্যক্রমের সাথে তিনি ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন। চতুর্থ বারের মত এলরেকের চেয়ার হিসাবে নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করতে গিয়ে তিনি বলেন এ অঞ্চলে বসবাসরত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদেরকে এলরেকের সাথে সম্পৃক্ত করতে এবং কমিউনিটির অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার্থে আমি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহনের ব্যাপারে আশাবাদী।
পর পর চার বার এডিনবরা এন্ড রিজিওন্যাল ইক্যুয়ালিটি কাউন্সিলের (এল্রেক) চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হলেন ফয়ছল চৌধুরী এমবিই । স্থানীয় বাংলাদেশী কমিউনিটির জন্য তা নিয়ে এসেছে এক বিরল সম্মান। গত ৬ই নভেম্বর অনুষ্টিত এলরেক এর ৪২ তম বাৎসরিক সাধারন সভায় নির্বাচিত হয় নতুন ম্যানেজমেন্ট কমিঠির সদস্যবৃন্দ। এতে ৪ বারের মত চেয়ার হিসাবে নির্বাচিত হন বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত ফয়ছল চৌধুরী এমবিই।এলরেকের বিগত ৪২ বছরের ইতিহাসে সবচে তরুন চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি, বিগত ২৫ বছর যাবত এ সংস্থার সাথে জড়িত রয়েছেন বাংলাদেশ সমিতি এডিনবরার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফয়ছল চৌধুরী। কমিউনিটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কাউন্সিল, পুলিশ বা অন্যান্য সংস্থার সাথে যোগসুত্র রক্ষার্থে সবচে বড় ভুমিকা রেখে আসছেন তিনি। বাংলাদেশী ছাড়াও এডিনবরা ও লোদিয়ান এলাকায় বসবাসরত এথনিক মাইনরিটির জীবনমান উ্ন্নয়নে বিভিন্ন ইস্যুতে কাজ করে আসছেন তিনি। এর স্বীকৃতি স্বরুপ ২০০৪ সালে এমবিই এবং ২০০৬ সালে চ্যানেল এস কমিউনিটি এওয়ার্ড লাভ করেন। এডিনবরা মেলা-র প্রতিষ্টাকালীন ডাইরেক্টর ও বাংলাদেশ সমিতির চেয়ারম্যান মি: চৌধুরী ১৯৯১ সালে বাংলাদেশে সাইক্লোন এবং সাম্প্রতিক সিডর আক্রান্ত এলাকায় আবাসন প্রকল্প নির্মানে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখেন। এথনিক মাইনরিটির তরুন সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় থেকে রক্ষা করতে তিনি বিশেষ কার্যক্রম হাতে নিতে আগ্রহী। কমিউনিটির সুবিধাবঞ্চিত তরুনদের খেলাধুলার উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহন এবং সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত করার প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্য থেকে প্রথম বারের মত এলরেকের চেয়ার হিসাবে ৪ বার নির্বাচিত হওয়ায় স্কটল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশী কমিউনিটির সর্বস্তরের জনগন তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বিবৃতিতে স্কটল্যান্ডের বিভিন্ন সংঘটনের পক্ষ থেকে ফয়ছল চৌধুরীকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে যেমন, বাংলাদেশ কেটারিং এসোসিয়েশন স্কটল্যান্ড, কাউন্সিল অব বাংলাদেশীজ্ ইন স্কটল্যান্ড, থিছল শাপলা কালচারাল গ্রুুুপ,এবারডিন বাংলাদেশী এসোসিয়েশন এবং হাইল্যান্ড বাংলাদেশী কমিউনিটি,।ফয়ছল হোসেন চৌধুরী নবিগঞ্জ থানার বদরদি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। বাবা গোলাম রব্বানী চৌধুরী ১৯৮২ সালে এডিনবরায় আসেন। মামা ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন এমবিই- র অনুপ্রেরনায় ও বাবার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তরুন বয়স থেকেই জড়িয়ে পড়েন কমিউনিটি ওয়ার্কে। এডিনবরাস্থ এওয়ার্ড বিজয়ী বারান্দা রেষ্টুরেন্ট পরিচালনার পাশাপাশি নানা সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও চ্যারিটিবল কার্যক্রমের সাথে তিনি ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন। চতুর্থ বারের মত এলরেকের চেয়ার হিসাবে নির্বাচিত হওয়ায় প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করতে গিয়ে তিনি বলেন এ অঞ্চলে বসবাসরত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদেরকে এলরেকের সাথে সম্পৃক্ত করতে এবং কমিউনিটির অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার্থে আমি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহনের ব্যাপারে আশাবাদী। ষ্টাফ রির্পোটার॥
মন্তব্য করুন