সরকারি নির্দেশিত ছকে একতরফা নির্বাচন সম্পন্ন করার ষড়ন্ত্রের ও প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল
আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সরকার নির্দেশিত ছকে একতরফা নির্বাচন সম্পন্ন করার ষড়যন্ত্র ও জামায়াকে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না মর্মে দেয়া অসাংবিধানিক ও বেআইনি বক্তব্যের ও জাতীয় নেতৃবীন্দের মুক্তির দাবীতে বৃহস্পতিবার ১৪ নভেম্বর সকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মৌলভীবাজার জেলার উদ্যেগে জেলা শহরে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। চৌমুহনী পয়েন্ট থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে কুসুমবাগ পয়েন্টে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জেলা সেক্রেটারী এম শাহেদ আলী, সদর উপজেলা আমীর আলাউদ্দিন শাহ, পৌর সেক্রেটারী আহমদ ফারুক, সদর থানা সেক্রেটারী সৈয়দ তারেক আহমদ, ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি হাফেজ তাজুল ইসলাম, জেলা সভাপতি দেলোওয়ার হোসেন, শহর সেক্রেটারী ফখরুল ইসলাম, জেলা সেক্রেটারী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ প্রমুখ। মিছিল পরবর্তী সমাবেশে জেলা সেক্রেটারী এম শাহেদ আলী বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন তাদের আচরণ ও ভূমিকার মাধ্যমে নিজেদেরকে সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। সরকার নিজেদের নির্দেশিত ছকে নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য তাদের পছন্দনীয় লোককে নির্বাচন কমিশনে বসিয়ে এ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে কলঙ্কিত করেছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের কোন মেরুদ- নেই। তারা সরকারের কথায় উঠে বসে এবং ডিগবাজি খায়। সেই জন্য এ নির্বাচন কমিশনের প্রতি ১৮ দলীয় জোটসহ কোন দেশবাসীর আস্থা নেই।
আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সরকার নির্দেশিত ছকে একতরফা নির্বাচন সম্পন্ন করার ষড়যন্ত্র ও জামায়াকে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না মর্মে দেয়া অসাংবিধানিক ও বেআইনি বক্তব্যের ও জাতীয় নেতৃবীন্দের মুক্তির দাবীতে বৃহস্পতিবার ১৪ নভেম্বর সকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মৌলভীবাজার জেলার উদ্যেগে জেলা শহরে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। চৌমুহনী পয়েন্ট থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে কুসুমবাগ পয়েন্টে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জেলা সেক্রেটারী এম শাহেদ আলী, সদর উপজেলা আমীর আলাউদ্দিন শাহ, পৌর সেক্রেটারী আহমদ ফারুক, সদর থানা সেক্রেটারী সৈয়দ তারেক আহমদ, ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি হাফেজ তাজুল ইসলাম, জেলা সভাপতি দেলোওয়ার হোসেন, শহর সেক্রেটারী ফখরুল ইসলাম, জেলা সেক্রেটারী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ প্রমুখ। মিছিল পরবর্তী সমাবেশে জেলা সেক্রেটারী এম শাহেদ আলী বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন তাদের আচরণ ও ভূমিকার মাধ্যমে নিজেদেরকে সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। সরকার নিজেদের নির্দেশিত ছকে নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য তাদের পছন্দনীয় লোককে নির্বাচন কমিশনে বসিয়ে এ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে কলঙ্কিত করেছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের কোন মেরুদ- নেই। তারা সরকারের কথায় উঠে বসে এবং ডিগবাজি খায়। সেই জন্য এ নির্বাচন কমিশনের প্রতি ১৮ দলীয় জোটসহ কোন দেশবাসীর আস্থা নেই। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন