জুড়ীতে আমনের বাম্পার ফলন
মৌলভীবাজারের জুড়ীতে আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন জমিতে আমন ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোদমে ধানা কাটা ও মাড়াই শুরু হবে। সেই সঙ্গে দেশের সর্ববৃহৎ হাকালুকি হাওর পাড়ের গ্রামগুলোতে শীতকালীন পিঠা খাওয়ার ধুম লেগে যাবে। অন্য কয়েক বছরের তুলনায় এবার লক্ষমাত্রার চেয়ে বাম্পার ফলন হয়েছে। এ ফলনে উপজেলার কৃষকদের মনে আনন্দের বন্যা বইছে। গত ৫ বছরের মধ্যে এমন ভালো ফলন হয়নি বলে জানালেন অত্রাঞ্চলের বহু কৃষক। গত সোমবার উপজেলার বিভিন্ন জমিতে ঘুরে দেখা যায়, কৃষকরা তাদের নিজ নিজ ফসল কাটায় ব্যস্ত। এ ব্যাপারে কৃষকদের সঙ্গে আলাপকালে, উপজেলার ছোট ধামাই গ্রামের ইছবর আলী (৭৫), পাতিলাসাঙ্গনের আব্দুস সাত্তার (৯০), সমাই এর সাদ্দাম হোসেন (৭০), ফুলতলার আব্দুর রহিম (৫৫), নয়াগ্রামের জয়নাল আবেদীন (৬৫), ইউসুছ নগরের মনু মিয়া (৫০) জানান, আমরা এ উপজেলার হাওর পাড়ের লোকজন সম্পূর্ণরূপে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। ইরি-বোরোর পর আমন ধানের ফলন আমাদের জন্য আশির্বাদস্বরূপ এ ধান চাষের আয় দিয়েই আমাদের সারা বছর চলতে হয়। সময়মতো বৃষ্টিপাত হওয়ায় স্বল্প শ্রমেই এ ধরনের ফলনে আল¬াহর শুকরিয়া আদায় করেছেন তারা। এ ব্যাপারে জুড়ী উপজেলা কৃষি উপ-সহকারী আব্দুল জলিল জানান, কার্তিক মাসে বৃষ্টি ও আবাহাওয়া অনূকুল থাকায় ফলন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হয়েছে। এ বছর উপজেলার ৮ হাজার ৩৫০ হেক্টর কৃষকরা আমনের আবাদ করেছেন। তন্মধ্যে উপসী ২ হাজার ৭ শ ও স্থানীয় ৬ শ ৫০ হেক্টর।
মৌলভীবাজারের জুড়ীতে আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন জমিতে আমন ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোদমে ধানা কাটা ও মাড়াই শুরু হবে। সেই সঙ্গে দেশের সর্ববৃহৎ হাকালুকি হাওর পাড়ের গ্রামগুলোতে শীতকালীন পিঠা খাওয়ার ধুম লেগে যাবে। অন্য কয়েক বছরের তুলনায় এবার লক্ষমাত্রার চেয়ে বাম্পার ফলন হয়েছে। এ ফলনে উপজেলার কৃষকদের মনে আনন্দের বন্যা বইছে। গত ৫ বছরের মধ্যে এমন ভালো ফলন হয়নি বলে জানালেন অত্রাঞ্চলের বহু কৃষক। গত সোমবার উপজেলার বিভিন্ন জমিতে ঘুরে দেখা যায়, কৃষকরা তাদের নিজ নিজ ফসল কাটায় ব্যস্ত। এ ব্যাপারে কৃষকদের সঙ্গে আলাপকালে, উপজেলার ছোট ধামাই গ্রামের ইছবর আলী (৭৫), পাতিলাসাঙ্গনের আব্দুস সাত্তার (৯০), সমাই এর সাদ্দাম হোসেন (৭০), ফুলতলার আব্দুর রহিম (৫৫), নয়াগ্রামের জয়নাল আবেদীন (৬৫), ইউসুছ নগরের মনু মিয়া (৫০) জানান, আমরা এ উপজেলার হাওর পাড়ের লোকজন সম্পূর্ণরূপে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। ইরি-বোরোর পর আমন ধানের ফলন আমাদের জন্য আশির্বাদস্বরূপ এ ধান চাষের আয় দিয়েই আমাদের সারা বছর চলতে হয়। সময়মতো বৃষ্টিপাত হওয়ায় স্বল্প শ্রমেই এ ধরনের ফলনে আল¬াহর শুকরিয়া আদায় করেছেন তারা। এ ব্যাপারে জুড়ী উপজেলা কৃষি উপ-সহকারী আব্দুল জলিল জানান, কার্তিক মাসে বৃষ্টি ও আবাহাওয়া অনূকুল থাকায় ফলন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হয়েছে। এ বছর উপজেলার ৮ হাজার ৩৫০ হেক্টর কৃষকরা আমনের আবাদ করেছেন। তন্মধ্যে উপসী ২ হাজার ৭ শ ও স্থানীয় ৬ শ ৫০ হেক্টর। জুড়ী প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন