বড়লেখায় শিক্ষক গ্রুপিংয়ের জের ধরে মাদ্রাসা : অধ্যক্ষের হাত ভেঙ্গে দিল উশৃঙ্খল ছাত্ররা
বড়লেখার চান্দ্রগ্রাম আনোয়ারুল উলুম ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদকে পিটিয়ে হাত ভেঙ্গে দিয়েছে কতিপয় উশৃঙ্খল শিক্ষার্থী। ৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল দশটায় অফিস কক্ষে ঢুকে ছাত্ররা এ কান্ড ঘটিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা খছরুজ্জামান ও শিহাব উদ্দিনের প্ররোচনায় ছাত্ররা অধ্যক্ষের ওপর হামলা চালায়। আহত মাওলানা ইউনুস আহমদকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর জের ধরে মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে সংঘর্ষ বাধলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চান্দগ্রাম এইউ ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক গ্রুপিং চলছে। শিক্ষকরা নিজেদের স্বার্থে শিক্ষার্থীদেরও গ্রুপিংয়ে সম্পৃক্ত করে ফেলেন। এর জের ধরে প্রিন্সিপাল আব্দুল হেকিমকে মারধর ও অফিস কক্ষ তছনছ করা হয়। ইতিপুর্বে মাদ্রাসা থেকে তাকে অপসারন করা হয়। এরপর নতুন গ্রুপিংয়ে অচলাবস্থা দেখা দিলে উপাধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদ ও প্রভাষক খছরুজ্জামানকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিযুক্ত করা হয়। দুই ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের আদিপত্য বিস্তার নিয়ে নতুন করে জটিলতা দেখা দেয়। খছরুজ্জামান হজ পালন শেষে ১৫ দিন পুর্বে কর্মস্থলে যোগ দিলে দুই অধ্যক্ষের দুটি গ্রুপ মূখোমুখি অবস্থান নেয়। একজনের অফিস কক্ষে আরেকজনের গ্রুফ তালাবদ্ধ করে রাখলে অপরজন তালা ভেঙ্গে অফিসে ঢুকেন। এর জের ধরে মঙ্গলবার সকাল দশটায় বিভিন্ন ক্লাসের পরীক্ষা চলাকালে মাদ্রাসার ফাজিল ক্লাসের ছাত্র জাবেদ আহমদ, একরামুল, আবু সাহিদ, আনোয়ার হোসেন রিপন ও ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে উশৃঙ্খল ছাত্রদের একটি গ্রুপ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদের অফিস কক্ষে ঢুকে তাকে বেধড়ক পেটাতে থাকে। এতে তার বাম হাত ভেঙ্গে যায় এবং শরীরের বিভন্ন স্থানে জখম হয়। এসময় ছাত্ররা অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। তাকে উদ্ধার করে বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে চিকিৎকরা তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন।
বড়লেখার চান্দ্রগ্রাম আনোয়ারুল উলুম ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদকে পিটিয়ে হাত ভেঙ্গে দিয়েছে কতিপয় উশৃঙ্খল শিক্ষার্থী। ৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল দশটায় অফিস কক্ষে ঢুকে ছাত্ররা এ কান্ড ঘটিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা খছরুজ্জামান ও শিহাব উদ্দিনের প্ররোচনায় ছাত্ররা অধ্যক্ষের ওপর হামলা চালায়। আহত মাওলানা ইউনুস আহমদকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর জের ধরে মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে সংঘর্ষ বাধলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চান্দগ্রাম এইউ ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক গ্রুপিং চলছে। শিক্ষকরা নিজেদের স্বার্থে শিক্ষার্থীদেরও গ্রুপিংয়ে সম্পৃক্ত করে ফেলেন। এর জের ধরে প্রিন্সিপাল আব্দুল হেকিমকে মারধর ও অফিস কক্ষ তছনছ করা হয়। ইতিপুর্বে মাদ্রাসা থেকে তাকে অপসারন করা হয়। এরপর নতুন গ্রুপিংয়ে অচলাবস্থা দেখা দিলে উপাধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদ ও প্রভাষক খছরুজ্জামানকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিযুক্ত করা হয়। দুই ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের আদিপত্য বিস্তার নিয়ে নতুন করে জটিলতা দেখা দেয়। খছরুজ্জামান হজ পালন শেষে ১৫ দিন পুর্বে কর্মস্থলে যোগ দিলে দুই অধ্যক্ষের দুটি গ্রুপ মূখোমুখি অবস্থান নেয়। একজনের অফিস কক্ষে আরেকজনের গ্রুফ তালাবদ্ধ করে রাখলে অপরজন তালা ভেঙ্গে অফিসে ঢুকেন। এর জের ধরে মঙ্গলবার সকাল দশটায় বিভিন্ন ক্লাসের পরীক্ষা চলাকালে মাদ্রাসার ফাজিল ক্লাসের ছাত্র জাবেদ আহমদ, একরামুল, আবু সাহিদ, আনোয়ার হোসেন রিপন ও ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে উশৃঙ্খল ছাত্রদের একটি গ্রুপ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদের অফিস কক্ষে ঢুকে তাকে বেধড়ক পেটাতে থাকে। এতে তার বাম হাত ভেঙ্গে যায় এবং শরীরের বিভন্ন স্থানে জখম হয়। এসময় ছাত্ররা অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। তাকে উদ্ধার করে বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে চিকিৎকরা তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন। বড়লেখা প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন