কমলগঞ্জে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউপি সদস্যসহ আহত-৩, মোটরসাইকেল ভাংচুর
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার বাঘমারা গ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় হান্নান, মামুন নামে দুই নিরীহ গ্রামবাসী ও আব্দুল মতিন নামে স্থানীয় এক ইউপি সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় আহত হান্নানকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইউপি সদস্য আব্দুল মতিনকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল ও মামুনকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা ও স্থানীয় লোকজন জানান, সম্প্রতি বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য হাজী মুজিবের বাড়িতে কমলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় কমলগঞ্জের বাঘমারা গ্রামের মামুন ও হান্নান-এর নেতৃত্বে বিএনপি ও ছাত্রদলের কতিপয় নেতাকর্মী যোগদান করেন। এ নিয়ে মামুন ও হান্নানের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয় একই গ্রামের ইন্তাজের। এ বিরোধকে কেন্দ্র করে ইন্তাজের নেতৃত্বে কতিপয় লোক ১৬ ডিসেম্বর সোমবার রাত ১০টায় হামলা চালায় মামুন ও হান্নানের উপর। হামলায় আহত মামুন ও হান্নানকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে কমলগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করার পর আশংকাজনক অবস্থায় হান্নানকে এইদিন রাতেই সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা দেখা দিলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মতিন আপোষ মিমাংসার উদ্যোগ নিয়ে মঙ্গলবার বিকালে পশ্চিম বাঘমারায় গেলে ইস্তাজ, ইসুফ, রসিদ, ইদ্রিছ, মন্তাজ ও খসরুর নেতৃত্বে কতিপয় লোক ইউপি সদস্য বিএনপি নেতা আব্দুল মতিনের উপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে পিঠিয়ে মাথায় রক্তত্ব জখম করে তার হাত-পা ভেঙ্গে দেয়। ভাংচুর করে ইউপি সদস্যের ব্যবহারকারী ১০০ সিসি মোটরসাইকেল। গুরুত্বর আহত ইউপি সদস্য আব্দুল মতিনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ইউপি সদস্যের মাথায় ২৬টি সেলাইা দিতে হয়েছে। খবর পেয়ে মঙ্গলবার বিকেলে কমলগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনায় আহত ইউপি সদস্য আব্দুল মতিনের পিতা আব্দুল গফুর বাদী হয়ে ৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ২/৩ জনকে আসামী করে কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তবে থানা পুলিশ গতকাল বুধবার বিকাল পর্যন্ত কোন আসামীকে আটক করতে পারেনি। কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পুলিশ আসামীদের গ্রেফতারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার বাঘমারা গ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় হান্নান, মামুন নামে দুই নিরীহ গ্রামবাসী ও আব্দুল মতিন নামে স্থানীয় এক ইউপি সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় আহত হান্নানকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইউপি সদস্য আব্দুল মতিনকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল ও মামুনকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা ও স্থানীয় লোকজন জানান, সম্প্রতি বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য হাজী মুজিবের বাড়িতে কমলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় কমলগঞ্জের বাঘমারা গ্রামের মামুন ও হান্নান-এর নেতৃত্বে বিএনপি ও ছাত্রদলের কতিপয় নেতাকর্মী যোগদান করেন। এ নিয়ে মামুন ও হান্নানের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয় একই গ্রামের ইন্তাজের। এ বিরোধকে কেন্দ্র করে ইন্তাজের নেতৃত্বে কতিপয় লোক ১৬ ডিসেম্বর সোমবার রাত ১০টায় হামলা চালায় মামুন ও হান্নানের উপর। হামলায় আহত মামুন ও হান্নানকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে কমলগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করার পর আশংকাজনক অবস্থায় হান্নানকে এইদিন রাতেই সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা দেখা দিলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল মতিন আপোষ মিমাংসার উদ্যোগ নিয়ে মঙ্গলবার বিকালে পশ্চিম বাঘমারায় গেলে ইস্তাজ, ইসুফ, রসিদ, ইদ্রিছ, মন্তাজ ও খসরুর নেতৃত্বে কতিপয় লোক ইউপি সদস্য বিএনপি নেতা আব্দুল মতিনের উপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে পিঠিয়ে মাথায় রক্তত্ব জখম করে তার হাত-পা ভেঙ্গে দেয়। ভাংচুর করে ইউপি সদস্যের ব্যবহারকারী ১০০ সিসি মোটরসাইকেল। গুরুত্বর আহত ইউপি সদস্য আব্দুল মতিনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ইউপি সদস্যের মাথায় ২৬টি সেলাইা দিতে হয়েছে। খবর পেয়ে মঙ্গলবার বিকেলে কমলগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনায় আহত ইউপি সদস্য আব্দুল মতিনের পিতা আব্দুল গফুর বাদী হয়ে ৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ২/৩ জনকে আসামী করে কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তবে থানা পুলিশ গতকাল বুধবার বিকাল পর্যন্ত কোন আসামীকে আটক করতে পারেনি। কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পুলিশ আসামীদের গ্রেফতারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন