শ্রীমঙ্গলে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
চায়ের রাজধানী ও শীতের শহর হিসেবে পরিচিত পাহাড়, টিলা বেষ্টিত অঞ্চল মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে গত এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা ক্রমশ কমতে শুরু করেছে। গতকাল ১৮ ডিসেম্বর বুধবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানাগেছে চলতি শীত মৌসুমের এটিই দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। শীতের শুরুতেই আবহাওয়ার এমন পরিবর্তনের ফলে জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গত কদিন ধরে শ্রীমঙ্গলের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে আসায় বাড়ছে শীতের প্রভাব। দেশের চা শিল্পাঞ্চল এলাকা শ্রীমঙ্গল উপজেলার চা বাগান গুলিতে শীতের তীব্রতা কিছুটা বেশি থাকে প্রতিবছরই। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সিনিয়র অবজারভার মো. হারুনুর রশিদ জানান, গতকাল ১৮ই ডিসেম্বর দেশের সর্বনি¤ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ১৭ই ডিসেম্বর দেশের সর্বনি¤ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল শ্রীমঙ্গলেই ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগের দিন অর্থ্যাৎ ১৬ই ডিসেম্বর ছিল ৮.৪ ডিগ্রি। ১৫ই ডিসেম্বর ছিল ৯.২ ডিগ্রি। ১৪ই ডিসেম্বর ছিল১০.৯ আর ১৩ই ডিসেম্বর ছিল ১০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলায় তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকলেও বিকেল থেকেই হিমেল হাওয়ার কারনে প্রচন্ড শীত অনুভূত হওয়ার ফলে সন্ধ্যার পরে শহরে জনসাধারনের উপস্থিতি কমে আসছে। এদিকে প্রচন্ড শীতের কারনে সর্দি, কাশি, জ্বর, মাথাব্যাথা, হাপানি, শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বয়স্ক লোকেরা এমন তথ্য জানান ডা. কফিউল আলম।
চায়ের রাজধানী ও শীতের শহর হিসেবে পরিচিত পাহাড়, টিলা বেষ্টিত অঞ্চল মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে গত এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা ক্রমশ কমতে শুরু করেছে। গতকাল ১৮ ডিসেম্বর বুধবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানাগেছে চলতি শীত মৌসুমের এটিই দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। শীতের শুরুতেই আবহাওয়ার এমন পরিবর্তনের ফলে জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গত কদিন ধরে শ্রীমঙ্গলের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমে আসায় বাড়ছে শীতের প্রভাব। দেশের চা শিল্পাঞ্চল এলাকা শ্রীমঙ্গল উপজেলার চা বাগান গুলিতে শীতের তীব্রতা কিছুটা বেশি থাকে প্রতিবছরই। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সিনিয়র অবজারভার মো. হারুনুর রশিদ জানান, গতকাল ১৮ই ডিসেম্বর দেশের সর্বনি¤ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ১৭ই ডিসেম্বর দেশের সর্বনি¤ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল শ্রীমঙ্গলেই ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগের দিন অর্থ্যাৎ ১৬ই ডিসেম্বর ছিল ৮.৪ ডিগ্রি। ১৫ই ডিসেম্বর ছিল ৯.২ ডিগ্রি। ১৪ই ডিসেম্বর ছিল১০.৯ আর ১৩ই ডিসেম্বর ছিল ১০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলায় তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকলেও বিকেল থেকেই হিমেল হাওয়ার কারনে প্রচন্ড শীত অনুভূত হওয়ার ফলে সন্ধ্যার পরে শহরে জনসাধারনের উপস্থিতি কমে আসছে। এদিকে প্রচন্ড শীতের কারনে সর্দি, কাশি, জ্বর, মাথাব্যাথা, হাপানি, শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বয়স্ক লোকেরা এমন তথ্য জানান ডা. কফিউল আলম। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন