কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের অভিযোগ
কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী শরীফপুর ইউনিয়নে নাগরিক সনদপত্র না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক মুক্তিযোদ্ধা সন্তান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করলেন। ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এখন বাড়ি ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান। ১২ ডিসেম্বর কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আইয়ূব আলীর ছেলে ইদ্রিছ আলী। নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে করা লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পাসপোর্ট নবায়নের স্বার্থে মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলীর ছেলে ইদ্রিছ আলী ১১ ডিসেম্বর শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন (চিনু মিয়া) এর কাছে একটি নাগরিক সনদপত্র প্রদানে জন্য অনুরোধ করেন। পর পর দুদিন (১১ ও ১২ ডিসেম্বর) গিয়েও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছ থেকে নাগরিক সনদপত্র গ্রহণ করতে পারেননি। লিখিত অভিযোগে আরও জানা যায়, ইউপি চেয়ারম্যানের এক আত্মীয়ের সাথে তার (ইদ্রিছ আলীর) মামলা থাকায় তিনি নাগরিক সনদপত্র দিতে অপারগতা প্রকাশ করে অপমানিত করে চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে বাবা মুক্তিযোদ্ধা আইয়ূব আলীসহ তাকে তাড়িয়ে দেন। পরবর্তীতে ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিছ আলীকে বলেন, তার আত্মীয়ের সাথে চলমান মামলা সমূহ প্রত্যাহার না করলে তিনি নাগরিক সনদপত্র দিতে পারবেন না। চেয়ারম্যান হুমকি দিয়ে আরও বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় নাগরিক সনদ না দিলে প্রশাসনের কেউ নাগরিক সনদপত্র দিতে পারবে না। প্রয়োজনে মারপিট করে মামলার প্রতিশোধ নেয়া হবে। এর পর থেকে অভিযোগকারী মুক্তিযোদ্ধা সন্তান বাড়ি ছাড়া রয়েছেন। ফলে বাধ্য হয়ে ইদ্রিছ আলী ১২ ডিসেম্বর কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে চেয়ারম্যানের এহেন আচরনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের অনুলিপি আইন প্রতিমন্ত্রী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কুলাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও কুলাউড়া থানার ওসির কাছে প্রেরণ করা হয়। অভিযোগ বিষয়ে শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন (চিনু)-র সাথে কথা বলার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি। শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে (০১৭৪৩-৯২ ৪২ ৯৭) চেষ্টা করলে ১৬ ডিসেম্বর থেকে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ইউপি সদস্য অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান অহেতুক ক্ষমতা দেখাচ্ছেন। একজন নাগরিক ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে তার নাগরিক সনদপত্র নিতে পারে।
কুলাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী শরীফপুর ইউনিয়নে নাগরিক সনদপত্র না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক মুক্তিযোদ্ধা সন্তান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করলেন। ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এখন বাড়ি ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান। ১২ ডিসেম্বর কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আইয়ূব আলীর ছেলে ইদ্রিছ আলী। নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে করা লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পাসপোর্ট নবায়নের স্বার্থে মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলীর ছেলে ইদ্রিছ আলী ১১ ডিসেম্বর শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন (চিনু মিয়া) এর কাছে একটি নাগরিক সনদপত্র প্রদানে জন্য অনুরোধ করেন। পর পর দুদিন (১১ ও ১২ ডিসেম্বর) গিয়েও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছ থেকে নাগরিক সনদপত্র গ্রহণ করতে পারেননি। লিখিত অভিযোগে আরও জানা যায়, ইউপি চেয়ারম্যানের এক আত্মীয়ের সাথে তার (ইদ্রিছ আলীর) মামলা থাকায় তিনি নাগরিক সনদপত্র দিতে অপারগতা প্রকাশ করে অপমানিত করে চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে বাবা মুক্তিযোদ্ধা আইয়ূব আলীসহ তাকে তাড়িয়ে দেন। পরবর্তীতে ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিছ আলীকে বলেন, তার আত্মীয়ের সাথে চলমান মামলা সমূহ প্রত্যাহার না করলে তিনি নাগরিক সনদপত্র দিতে পারবেন না। চেয়ারম্যান হুমকি দিয়ে আরও বলেন, তিনি স্বেচ্ছায় নাগরিক সনদ না দিলে প্রশাসনের কেউ নাগরিক সনদপত্র দিতে পারবে না। প্রয়োজনে মারপিট করে মামলার প্রতিশোধ নেয়া হবে। এর পর থেকে অভিযোগকারী মুক্তিযোদ্ধা সন্তান বাড়ি ছাড়া রয়েছেন। ফলে বাধ্য হয়ে ইদ্রিছ আলী ১২ ডিসেম্বর কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে চেয়ারম্যানের এহেন আচরনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের অনুলিপি আইন প্রতিমন্ত্রী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কুলাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও কুলাউড়া থানার ওসির কাছে প্রেরণ করা হয়। অভিযোগ বিষয়ে শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন (চিনু)-র সাথে কথা বলার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি। শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে (০১৭৪৩-৯২ ৪২ ৯৭) চেষ্টা করলে ১৬ ডিসেম্বর থেকে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ইউপি সদস্য অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান অহেতুক ক্ষমতা দেখাচ্ছেন। একজন নাগরিক ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে তার নাগরিক সনদপত্র নিতে পারে। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন