ফলোআপ : অপহরনের ১১ দিনপর থানায় মামলা : একলিমকে অপহরনের ১৪ দিনে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ
মৌলভীবাজার শহরের লেইক রোডস্থ সুনামধন্য একলিম সাউন্ড সার্ভিসের মালিক মজিদুর রহমান একলিম (৪৫) কে সন্ত্রাসীরা গত ৩০ জুন অপহরন করে মোবাইল ফোনে তার স্ত্রীর কাছে মুক্তিপনের টাকা দাবী করে আসছে ১৪ দিন যাবৎ। অপহৃতের স্ত্রী জুলেখা আক্তার রানু অভিযোগ করে বলেন অপহরন মামলা ১৩দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও স্বামীকে ফিরে এনে দিতে পারেনি পুলিশ ও র্যাব। জানা যায়, মৌলভীবাজারের বাসা হতে ব্যবসায়ীক কাজে বাহির হন ব্যবসায়ী একলিম। গত ৩০ জুন রাত সাড়ে ১২ টায় তার স্ত্রীর মোবাইলে অপহরনকারীরা মুক্তি পনের টাকা দাবী করে। এদিকে অপহরনকারীরা বিভিন্ন মোবাইল ফোন থেকে বিভিন্ন সময় মুক্তি পনের টাকা দাবী করছে। সর্বশেষ শুক্রবার রাত ৮টায় একলিমের স্ত্রীকে মুক্তিপনের ৯ লাখ টাকা নিয়ে শহরের চৌমোহনায় যাবার কথা বলে। তাদের কথা মতো সে টাকা নিয়ে চৌমোহনায় যাবার পর তাদের কোন সদস্যকে পাওয়া যায়নি। তার স্ত্রী তাদের মোবাইল ফোনে কল করলে তারা উল্টাপাল্টা কথা বলে ফোন রেখে দেয়। একলিমের স্ত্রী জুলেখা আরো জানান, শ্রীমঙ্গলের নিরালা পান পুঞ্জির কাছে একটি কাজের সাইট দেখার জন্য যান। পরে শ্রীমঙ্গল থেকে একটি ফোন পেয়ে একলিমের খুজে বিকেলে শ্রীমঙ্গলে চলে যান। ধারণা করা হচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্র পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে তার কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছে। জুলেখা এ প্রতিনিধিকে জানান তার স্বামী অপহরনের ১৩দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও পুলিশ ও র্যাব তাকে উদ্ধারে কোন মূখ্য ভুমিকা নিচ্ছে না। তিনি গত ১০ জুলাই নিজে বাদি মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি অপহরন মামলা করেন যাহার নাম্বার-০৭। তারপর কোন কাজের কাজ করছে না সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এ ব্যাপারে মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুর রহমান শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় জানান, তাকে উদ্ধারে যা যা করার প্রয়োজন সকল প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। হয়তো অচিরেই অপহরনকারীর সদস্যরা ধরা পড়বে বলে তিনি আশ্বাবাদী। তবে টেকনোলজিক্যাল সমস্যার কারনে কাজে সমস্য হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মৌলভীবাজার শহরের লেইক রোডস্থ সুনামধন্য একলিম সাউন্ড সার্ভিসের মালিক মজিদুর রহমান একলিম (৪৫) কে সন্ত্রাসীরা গত ৩০ জুন অপহরন করে মোবাইল ফোনে তার স্ত্রীর কাছে মুক্তিপনের টাকা দাবী করে আসছে ১৪ দিন যাবৎ। অপহৃতের স্ত্রী জুলেখা আক্তার রানু অভিযোগ করে বলেন অপহরন মামলা ১৩দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও স্বামীকে ফিরে এনে দিতে পারেনি পুলিশ ও র্যাব। জানা যায়, মৌলভীবাজারের বাসা হতে ব্যবসায়ীক কাজে বাহির হন ব্যবসায়ী একলিম। গত ৩০ জুন রাত সাড়ে ১২ টায় তার স্ত্রীর মোবাইলে অপহরনকারীরা মুক্তি পনের টাকা দাবী করে। এদিকে অপহরনকারীরা বিভিন্ন মোবাইল ফোন থেকে বিভিন্ন সময় মুক্তি পনের টাকা দাবী করছে। সর্বশেষ শুক্রবার রাত ৮টায় একলিমের স্ত্রীকে মুক্তিপনের ৯ লাখ টাকা নিয়ে শহরের চৌমোহনায় যাবার কথা বলে। তাদের কথা মতো সে টাকা নিয়ে চৌমোহনায় যাবার পর তাদের কোন সদস্যকে পাওয়া যায়নি। তার স্ত্রী তাদের মোবাইল ফোনে কল করলে তারা উল্টাপাল্টা কথা বলে ফোন রেখে দেয়। একলিমের স্ত্রী জুলেখা আরো জানান, শ্রীমঙ্গলের নিরালা পান পুঞ্জির কাছে একটি কাজের সাইট দেখার জন্য যান। পরে শ্রীমঙ্গল থেকে একটি ফোন পেয়ে একলিমের খুজে বিকেলে শ্রীমঙ্গলে চলে যান। ধারণা করা হচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্র পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে তার কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছে। জুলেখা এ প্রতিনিধিকে জানান তার স্বামী অপহরনের ১৩দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও পুলিশ ও র্যাব তাকে উদ্ধারে কোন মূখ্য ভুমিকা নিচ্ছে না। তিনি গত ১০ জুলাই নিজে বাদি মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি অপহরন মামলা করেন যাহার নাম্বার-০৭। তারপর কোন কাজের কাজ করছে না সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এ ব্যাপারে মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আজিজুর রহমান শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় জানান, তাকে উদ্ধারে যা যা করার প্রয়োজন সকল প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। হয়তো অচিরেই অপহরনকারীর সদস্যরা ধরা পড়বে বলে তিনি আশ্বাবাদী। তবে টেকনোলজিক্যাল সমস্যার কারনে কাজে সমস্য হচ্ছে বলে জানান তিনি। ষ্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন