জে. এস.সি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ, ধর্ষণ ও ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটে প্রকাশের ঘটনা কমলগঞ্জের কালেঙ্গায় যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

September 25, 2013,

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার রহিমপুর ইউনিয়নের কালেঙ্গায় যৌতুকের জন্য এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ করা সত্বেও হত্যামামলা রেকর্ড না করে অপমৃত্যু রেকর্ড করার অভিযোগ উঠেছে কমলগঞ্জ থানার বিরুদ্ধে। নিহতের পিতৃ পরিবার সূত্রে জানা যায়, রহিমপুর ইউনিয়নের কালেঙ্গা বাজারের বাসিন্দা মনির মিয়ার পুত্র জুয়েল আহমদ (২৪) ও একই ইউনিয়নের বড়চেগ গ্রামের আব্দুর রহিম (কদর মিয়া)’র কন্যা হেপী বেগম (২২)’র বিয়ে হয় গত দু-বছর পূর্বে। জুয়েল ও তার মা নাজমা বেগম বিয়ের কিছুদিন পর থেকে হেপীর বড়ভাই দুবাই প্রবাসী আবুল কালাম আজাদের কাছে একটি সিএনজি অটোরিক্সা দাবী করে আসছিল। গত ১৪ আগষ্ট আবুল কালাম আজাদ দুবাই থেকে দেশে আসার পর থেকে জুয়েল ও তার মা নাজমা বেগম অটোরিক্সার দাবীতে হেপীর উপর নির্যাতন শুরু করে। গত ২২ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২ টার দিকে জুয়েল তার ০১৭১৫-৬৩৩৪১৯ নম্বরযুক্ত মুঠোফোন থেকে ফোন করে আবুল কালাম আজাদকে জানায়, হেপী খুব বেশী অসুস্থ্য। তাকে এসে দেখে যান। আবুল কালাম আজাদ বোনের বাড়ীতে এসে মুমর্ষ হেপীকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা যায়, হঠাৎ গুরুতর অসুস্থতার খবর শুনে আশপাশ পরিবারের লোকজন হেপীকে দেখতে গেলে জুয়েলের পরিবারের লোকজন ঘরের দরজা বন্ধ করে রাখে এবং তাকে দেখতে নিষেধ করে। কিছুক্ষন পর জুয়েলের মা নাজমা বেগম পুলিশের ভয়ে বাড়ী ছেড়ে চলে যায়। হেপীকে হাসপাতালে নেয়া থেকে শুরু করে পোষ্টমর্টেম এবং পরদিন ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধার পর পিত্রালয়ে অনুষ্ঠিত হেপীর জানাযার নামাজে জুয়েল ও তার পরিবারের কেউ অংশগ্রহণ না করায়, হত্যার বিষয়টি প্রায় নিশ্চিত বলেই ধারণা করা হচ্ছে। অপরদিকে, হেপীকে মৃত ঘোষনা করার পর তার বড়ভাই আবুল কালাম আজাদ কমলগঞ্জ থানায় হত্যামামলা দায়ের করতে গেলে পুলিশ হত্যা মামলা রেকর্ড না করে অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করে। কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করে বলেন এ ব্যপারে কেউ হত্যামামলা নিয়ে আসেনি। লাশের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট রিপোর্ট আসার পর বোঝা যাবে হত্যা না আতœহত্যা।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার রহিমপুর ইউনিয়নের কালেঙ্গায় যৌতুকের জন্য এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ করা সত্বেও হত্যামামলা রেকর্ড না করে অপমৃত্যু রেকর্ড করার অভিযোগ উঠেছে কমলগঞ্জ থানার বিরুদ্ধে। নিহতের পিতৃ পরিবার সূত্রে জানা যায়, রহিমপুর ইউনিয়নের কালেঙ্গা বাজারের বাসিন্দা মনির মিয়ার পুত্র জুয়েল আহমদ (২৪) ও একই ইউনিয়নের বড়চেগ গ্রামের আব্দুর রহিম (কদর মিয়া)’র কন্যা হেপী বেগম (২২)’র বিয়ে হয় গত দু-বছর পূর্বে। জুয়েল ও তার মা নাজমা বেগম বিয়ের কিছুদিন পর থেকে হেপীর বড়ভাই দুবাই প্রবাসী আবুল কালাম আজাদের কাছে একটি সিএনজি অটোরিক্সা দাবী করে আসছিল। গত ১৪ আগষ্ট আবুল কালাম আজাদ দুবাই থেকে দেশে আসার পর থেকে জুয়েল ও তার মা নাজমা বেগম অটোরিক্সার দাবীতে হেপীর উপর নির্যাতন শুরু করে। গত ২২ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২ টার দিকে জুয়েল তার ০১৭১৫-৬৩৩৪১৯ নম্বরযুক্ত মুঠোফোন থেকে ফোন করে আবুল কালাম আজাদকে জানায়, হেপী খুব বেশী অসুস্থ্য। তাকে এসে দেখে যান। আবুল কালাম আজাদ বোনের বাড়ীতে এসে মুমর্ষ হেপীকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা যায়, হঠাৎ গুরুতর অসুস্থতার খবর শুনে আশপাশ পরিবারের লোকজন হেপীকে দেখতে গেলে জুয়েলের পরিবারের লোকজন ঘরের দরজা বন্ধ করে রাখে এবং তাকে দেখতে নিষেধ করে। কিছুক্ষন পর জুয়েলের মা নাজমা বেগম পুলিশের ভয়ে বাড়ী ছেড়ে চলে যায়। হেপীকে হাসপাতালে নেয়া থেকে শুরু করে পোষ্টমর্টেম এবং পরদিন ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধার পর পিত্রালয়ে অনুষ্ঠিত হেপীর জানাযার নামাজে জুয়েল ও তার পরিবারের কেউ অংশগ্রহণ না করায়, হত্যার বিষয়টি প্রায় নিশ্চিত বলেই ধারণা করা হচ্ছে। অপরদিকে, হেপীকে মৃত ঘোষনা করার পর তার বড়ভাই আবুল কালাম আজাদ কমলগঞ্জ থানায় হত্যামামলা দায়ের করতে গেলে পুলিশ হত্যা মামলা রেকর্ড না করে অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করে। কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করে বলেন এ ব্যপারে কেউ হত্যামামলা নিয়ে আসেনি। লাশের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট রিপোর্ট আসার পর বোঝা যাবে হত্যা না আতœহত্যা। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com