সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ : ইজারা না নিয়েই বিল থেকে অবৈধ ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার মাছ ধরছেন প্রভাবশালীরা
ইজারা না নিয়েই প্রকাশ্যে দিবালোকে হাইল হাওরের বাষট্টি বিল থেকে অবৈধ ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার মাছ ধরছেন প্রভাবশালিরা। শুধু তাই নয় দিনে এনে দিনে খাওয়া সাধারণ মৎস্যজিবীরা টাকার বিনিময়ে মাছ ধরে জীবর রক্ষা করতে হচ্ছে। এব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিভিন্ন সময়ে অবগত করলেও তার কোন এক রহস্যজনক কারণে তাদের কথায় কর্ণপাত করেনি। গত ১৩ জুলাই শনিবার দুপুর সাড়ে ১১টায় শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ কথা জানান, শ্রীমঙ্গল উপজেলা হাওর রক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতৃবৃন্দ। সংবাদ সম্মেলনে তাদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের যুগ্ন সদস্য সচিব জাভেদ ভুঁইয়া। তারা জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ি হাইল হাওরের বাষট্টি বিল ইজারা পাওয়ার জন্য মাছরাঙ্গা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি ও তারকা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি সহ দুটি সমিতি দরপত্র জমা দেয়। কিন্ত সরকার এখন পর্যন্ত কোন সমিতিকেই ইজারা প্রদান করেনি। ইজারা পাওয়ার আগেই প্রভাবশালী মহলে ছত্রছায়ায় তারকা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি অবৈধ ভাবে প্রকাশ্যে দিবালোকে বিল থেকে মাছ নিধন করে চলছে। তারা আরো জানান, মাছরাঙ্গা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সদস্য বিলের নিকটে বসবাস এবং তাদের দরপত্রে জমা দেওয়ার পরিমান বেশী বলে জানান। এসব বিবেচানায় তাদেরই ইজারা পাওয়া উচিত। তাই সরকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইজরা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অনেক কষ্টে থাকার পর মাছরাঙ্গা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সদস্যরা বিলে মাছ ধরতে নামেনি। এব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিভিন্ন সময়ে অবগত করলেও প্রভাবশালীদের কাছে নতজানু, অবৈধ্য কোন আর্থিক সুযোগ-সুবিধা বা তা অন্য কোন এক রহস্যজনক কারণে তারা নিরব রয়েছে। তাই হাওর বাচাঁতে, প্রকৃত মৎস্যজীবিদের বাচাঁতে অবিলম্বে ইজারা নিষ্পত্তি করা হোক, প্রকৃত মৎস্যজীবিদের ইজারা দেওয়া, অবিলম্বে অবৈধভাবে হাওড় নিয়ন্ত্রনকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, অবৈধ মাছ লোপাট বন্ধ সহ হাওড় রক্ষা সংগ্রাম কমিটির ১২ দফা বাস্তবায়ন করা হউক। সময় অন্যান্যদের মাঝে আরো উপস্থিত ছিলেন মো. রুকাম উদ্দিন, সেলিম আহমদ, আব্দুল্লাহ,প্রীতম দাস ও পংকজ সরকার প্রমুখ।
ইজারা না নিয়েই প্রকাশ্যে দিবালোকে হাইল হাওরের বাষট্টি বিল থেকে অবৈধ ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার মাছ ধরছেন প্রভাবশালিরা। শুধু তাই নয় দিনে এনে দিনে খাওয়া সাধারণ মৎস্যজিবীরা টাকার বিনিময়ে মাছ ধরে জীবর রক্ষা করতে হচ্ছে। এব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিভিন্ন সময়ে অবগত করলেও তার কোন এক রহস্যজনক কারণে তাদের কথায় কর্ণপাত করেনি। গত ১৩ জুলাই শনিবার দুপুর সাড়ে ১১টায় শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ কথা জানান, শ্রীমঙ্গল উপজেলা হাওর রক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতৃবৃন্দ। সংবাদ সম্মেলনে তাদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের যুগ্ন সদস্য সচিব জাভেদ ভুঁইয়া। তারা জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ি হাইল হাওরের বাষট্টি বিল ইজারা পাওয়ার জন্য মাছরাঙ্গা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি ও তারকা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি সহ দুটি সমিতি দরপত্র জমা দেয়। কিন্ত সরকার এখন পর্যন্ত কোন সমিতিকেই ইজারা প্রদান করেনি। ইজারা পাওয়ার আগেই প্রভাবশালী মহলে ছত্রছায়ায় তারকা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি অবৈধ ভাবে প্রকাশ্যে দিবালোকে বিল থেকে মাছ নিধন করে চলছে। তারা আরো জানান, মাছরাঙ্গা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সদস্য বিলের নিকটে বসবাস এবং তাদের দরপত্রে জমা দেওয়ার পরিমান বেশী বলে জানান। এসব বিবেচানায় তাদেরই ইজারা পাওয়া উচিত। তাই সরকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইজরা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অনেক কষ্টে থাকার পর মাছরাঙ্গা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সদস্যরা বিলে মাছ ধরতে নামেনি। এব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিভিন্ন সময়ে অবগত করলেও প্রভাবশালীদের কাছে নতজানু, অবৈধ্য কোন আর্থিক সুযোগ-সুবিধা বা তা অন্য কোন এক রহস্যজনক কারণে তারা নিরব রয়েছে। তাই হাওর বাচাঁতে, প্রকৃত মৎস্যজীবিদের বাচাঁতে অবিলম্বে ইজারা নিষ্পত্তি করা হোক, প্রকৃত মৎস্যজীবিদের ইজারা দেওয়া, অবিলম্বে অবৈধভাবে হাওড় নিয়ন্ত্রনকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, অবৈধ মাছ লোপাট বন্ধ সহ হাওড় রক্ষা সংগ্রাম কমিটির ১২ দফা বাস্তবায়ন করা হউক। সময় অন্যান্যদের মাঝে আরো উপস্থিত ছিলেন মো. রুকাম উদ্দিন, সেলিম আহমদ, আব্দুল্লাহ,প্রীতম দাস ও পংকজ সরকার প্রমুখ। শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন