৫ কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাতের চেষ্টার পায়তারা
কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রজনপুর গ্রামের বাসিন্দা হাজী ইব্রাহীম আলীর পুত্র অর্ধেক মানসিক ভারসাম্যহীন মোঃ ইউনুছ মিয়া (৪৫) এর পৈতৃক সম্পত্তি যাহার বর্তমান মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা হবে। পিতার মৃত্যুর ১ বছর যেতে না যেতেই নিকটাত্মীয়দের মধ্যে কিছু সংখ্যক লোক উক্ত সম্মত্তি আত্মসাতের পায়তারা করার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে। জানা গেছে, পিতা হাজী ইব্রাহীম আলীর মৃত্যুর পর প্রায় ৭-৮ মাস মোঃ ইউনুছ আলী নিজ বাড়িতে ২ পুত্র ১ কন্যা সহ বসবাস করতে থাকলে একটি কুচক্রী মহলের কুপরামর্শে বাড়ীর বসতঘর তালাবদ্ধ করে স্ত্রী, সন্তানসহ জনৈক এক আত্মীয়ের বাড়ীতে আছেন। উক্ত আত্মীয় ছাড়া মোঃ ইউনুছ আলীর অন্যান্য আত্মীয় স্বজন এবং এলাকার লোকদের সাথে উক্ত জনৈক আত্মীয় দেখা করতে দিচ্ছেন না। ইতিমধ্যে প্রায় ১০-১৫ লক্ষ টাকা মূল্যের জমি অল্প মূল্যে হাতছাড়া করেছেন বলে অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা জানিয়েছেন। এলাকাবাসী এবং অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনদের ধারণা যে, মোঃ ইউনুছ আলীকে সকলের অগোচরে রেখে তাঁর সব সম্পত্তি আত্মসাত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইউনুছ আলী অর্ধেক মানসিক ভারসাম্যহীন থাকায় এটি সম্ভব হচ্ছে। এব্যাপারে রজনপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছ আলীর ভাগিনা এবং সম্পত্তির মূল মালিক মরহুম হাজী ইব্রাহীম আলীর নাতি মোঃ জুবায়ের আহমদ বাদী হয়ে মোঃ হারুন মিয়া, পিতা মৃত ইলাছ আলী, সাং-টিলাগড় (শ্রীসূর্য), উপজেলা-কমলগঞ্জ গংদের বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী নং ১১০১, তাং ২৪/১১/২০১৩ইং দায়ের করেছেন। এ ব্যাপারে হাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদ আলী জানান, হাজী মোঃ ইব্রাহীম আলীর ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং এ লক্ষ্যেই মরহুম ইব্রাহীম আলীর পুত্র বর্তমান সম্পত্তির উত্তরাধিকারী মোঃ ইউনুছ আলীকে বাড়ির বসতঘর তালাবদ্ধ করে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে, এমনকি তাঁর নিকটাত্মীয়দের এবং এলাকাবাসীকে তাঁর সাথে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না।
কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রজনপুর গ্রামের বাসিন্দা হাজী ইব্রাহীম আলীর পুত্র অর্ধেক মানসিক ভারসাম্যহীন মোঃ ইউনুছ মিয়া (৪৫) এর পৈতৃক সম্পত্তি যাহার বর্তমান মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা হবে। পিতার মৃত্যুর ১ বছর যেতে না যেতেই নিকটাত্মীয়দের মধ্যে কিছু সংখ্যক লোক উক্ত সম্মত্তি আত্মসাতের পায়তারা করার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে। জানা গেছে, পিতা হাজী ইব্রাহীম আলীর মৃত্যুর পর প্রায় ৭-৮ মাস মোঃ ইউনুছ আলী নিজ বাড়িতে ২ পুত্র ১ কন্যা সহ বসবাস করতে থাকলে একটি কুচক্রী মহলের কুপরামর্শে বাড়ীর বসতঘর তালাবদ্ধ করে স্ত্রী, সন্তানসহ জনৈক এক আত্মীয়ের বাড়ীতে আছেন। উক্ত আত্মীয় ছাড়া মোঃ ইউনুছ আলীর অন্যান্য আত্মীয় স্বজন এবং এলাকার লোকদের সাথে উক্ত জনৈক আত্মীয় দেখা করতে দিচ্ছেন না। ইতিমধ্যে প্রায় ১০-১৫ লক্ষ টাকা মূল্যের জমি অল্প মূল্যে হাতছাড়া করেছেন বলে অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা জানিয়েছেন। এলাকাবাসী এবং অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনদের ধারণা যে, মোঃ ইউনুছ আলীকে সকলের অগোচরে রেখে তাঁর সব সম্পত্তি আত্মসাত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইউনুছ আলী অর্ধেক মানসিক ভারসাম্যহীন থাকায় এটি সম্ভব হচ্ছে। এব্যাপারে রজনপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছ আলীর ভাগিনা এবং সম্পত্তির মূল মালিক মরহুম হাজী ইব্রাহীম আলীর নাতি মোঃ জুবায়ের আহমদ বাদী হয়ে মোঃ হারুন মিয়া, পিতা মৃত ইলাছ আলী, সাং-টিলাগড় (শ্রীসূর্য), উপজেলা-কমলগঞ্জ গংদের বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী নং ১১০১, তাং ২৪/১১/২০১৩ইং দায়ের করেছেন। এ ব্যাপারে হাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদ আলী জানান, হাজী মোঃ ইব্রাহীম আলীর ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং এ লক্ষ্যেই মরহুম ইব্রাহীম আলীর পুত্র বর্তমান সম্পত্তির উত্তরাধিকারী মোঃ ইউনুছ আলীকে বাড়ির বসতঘর তালাবদ্ধ করে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে, এমনকি তাঁর নিকটাত্মীয়দের এবং এলাকাবাসীকে তাঁর সাথে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। হাজীপুর প্রতিনিধি :
মন্তব্য করুন