অর্পিত সম্পত্তি আইন বাতিল করলেও জনগণের ভোগান্তি লাগব হয়নি
গত ৮ অক্টোবর জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন (২য় সংশোধন) আইন ২০১৩ এর বিলুপ্ত হয় এবং এতদ সংক্রান্ত গেজেট জেলা প্রশাসকের দপ্তরে প্রেরণ করা হলেও সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসের অফিস সহকারীগণ খ তফসিল ভুক্ত সম্পত্তির খাজনা নিচ্ছেন না। ফলে মৌলভীবাজার জেলার শত শত লোক জমি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারছেন না। এতে একদিকে যেমন জমির মালিকগণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন অপরদিকে সরকার হারাচ্ছে বিরাট অংকের রাজস্ব। ভোক্তভোগীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন আইন গেজেট আকারে খ তফসিল ভুক্ত পাস হওয়ার আগে তারা যথারীতি খাজনা আদায় ও জমি ক্রয়-বিক্রয় করেছেন। কিন্তু এখন তা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মৌলভীবাজার সদর উপজেলার কিত্তারমহল গ্রামের জনৈক ব্যক্তি জানান, তিনির খ তালিকাভুক্ত .৩১ শতক ভমি অবমুক্তির জন্য মাননীয় অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন ট্রাইবুন্যাল মৌলভীবাজারে ১৩৯৯/২০১২ ইং মোকদ্দমা দায়ের করলে বিজ্ঞ বিচারক ১৭.০৪.২০১৩ ইং তার পক্ষে ডিক্রি প্রদান করেন। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে খাজনা দিতে না পারায় জমি বিক্রি নিয়ে বিবাদ করেছেন। একই উপজেলার গোজারাই গ্রামের অর্জুন সূত্রধর জানান, যেহেতু সরকার খ তফসিল ভুক্ত সম্পত্তির অবমুক্তি করিয়া দিয়াছেন সেহেতু সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস সহকারীগণ খাজনা নিতে অপরাগতা প্রকাশ করা দু:খজনক। এতে আমরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের ভূমি অফিসের সংশ্লিষ্ট অফিস সহকারী (তহশীলদার) ফজলুল করিম চৌধুরী জানান, ডিসি অফিস থেকে খাজনা গ্রহণের কোন চিঠি তারা এখনও পাননি। তাই খাজনা নিতে পারছেন না। এ ব্যাপারে মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) প্রকাশ কান্তি চৌধরী জানান, জেলা কমিটি ও ট্রাইবুন্যালে অর্পিত সম্পত্তি খ তফসিলভুক্ত মামলার সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার। এখন খ তফসিলভুক্ত অর্পিত সম্পত্তি বাতিল সংক্রান্ত সরকারী গেজেট তাদের হাতে এসে পৌচেছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে খাজনা আদায়ের বিষয়ে পরিপত্র এখনও তারা পাননি। মন্ত্রণালয় থেকে এতদ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের পরিপত্র পেলে তারা সংশ্লিষ্ট ইউনিয় ভূমি অফিস গুলোকে খাজনা গ্রহণের আদেশ দিবেন।
গত ৮ অক্টোবর জাতীয় সংসদে পাস হওয়া অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন (২য় সংশোধন) আইন ২০১৩ এর বিলুপ্ত হয় এবং এতদ সংক্রান্ত গেজেট জেলা প্রশাসকের দপ্তরে প্রেরণ করা হলেও সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসের অফিস সহকারীগণ খ তফসিল ভুক্ত সম্পত্তির খাজনা নিচ্ছেন না। ফলে মৌলভীবাজার জেলার শত শত লোক জমি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারছেন না। এতে একদিকে যেমন জমির মালিকগণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন অপরদিকে সরকার হারাচ্ছে বিরাট অংকের রাজস্ব। ভোক্তভোগীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন আইন গেজেট আকারে খ তফসিল ভুক্ত পাস হওয়ার আগে তারা যথারীতি খাজনা আদায় ও জমি ক্রয়-বিক্রয় করেছেন। কিন্তু এখন তা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মৌলভীবাজার সদর উপজেলার কিত্তারমহল গ্রামের জনৈক ব্যক্তি জানান, তিনির খ তালিকাভুক্ত .৩১ শতক ভমি অবমুক্তির জন্য মাননীয় অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন ট্রাইবুন্যাল মৌলভীবাজারে ১৩৯৯/২০১২ ইং মোকদ্দমা দায়ের করলে বিজ্ঞ বিচারক ১৭.০৪.২০১৩ ইং তার পক্ষে ডিক্রি প্রদান করেন। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে খাজনা দিতে না পারায় জমি বিক্রি নিয়ে বিবাদ করেছেন। একই উপজেলার গোজারাই গ্রামের অর্জুন সূত্রধর জানান, যেহেতু সরকার খ তফসিল ভুক্ত সম্পত্তির অবমুক্তি করিয়া দিয়াছেন সেহেতু সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস সহকারীগণ খাজনা নিতে অপরাগতা প্রকাশ করা দু:খজনক। এতে আমরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের ভূমি অফিসের সংশ্লিষ্ট অফিস সহকারী (তহশীলদার) ফজলুল করিম চৌধুরী জানান, ডিসি অফিস থেকে খাজনা গ্রহণের কোন চিঠি তারা এখনও পাননি। তাই খাজনা নিতে পারছেন না। এ ব্যাপারে মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) প্রকাশ কান্তি চৌধরী জানান, জেলা কমিটি ও ট্রাইবুন্যালে অর্পিত সম্পত্তি খ তফসিলভুক্ত মামলার সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার। এখন খ তফসিলভুক্ত অর্পিত সম্পত্তি বাতিল সংক্রান্ত সরকারী গেজেট তাদের হাতে এসে পৌচেছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে খাজনা আদায়ের বিষয়ে পরিপত্র এখনও তারা পাননি। মন্ত্রণালয় থেকে এতদ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের পরিপত্র পেলে তারা সংশ্লিষ্ট ইউনিয় ভূমি অফিস গুলোকে খাজনা গ্রহণের আদেশ দিবেন। ষ্টাফ রির্পোটার॥
মন্তব্য করুন